ঢাকা ০৩:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫

মুমিনুল-সোহানদের সামনে মান বাঁচানোর চ্যালেঞ্জ

  • আপডেট সময় : ০১:৩২:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০২৩
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে

ক্রীড়া প্রতিবেদক: কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি বাংলাদেশ ‘এ’ দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ‘এ’ দল বাংলাদেশকে তৃতীয় ও শেষ চারদিনের ম্যাচে ফলোঅনে না ফেলে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করে পাহাড় সমান লক্ষ্য দিয়েছে। আজ শুক্রবার শেষ দিনে ম্যাচ বাঁচানোর চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশ ‘এ’ দলের। এই ম্যাচ বাঁচাতে না পারলে ঘরের মাঠে টানা দ্বিতীয় ম্যাচ হেরে কঠিন লজ্জা পাবে স্বাগতিকরা। দুই দলের প্রথম ম্যাচ ড্রয়ের পর দ্বিতীয় ম্যাচ জিতে নেয় অতিথিরা। শুক্রবার ম্যাচ জিততে অতিথিদের প্রয়োজন ১০ উইকেট। বাংলাদেশের সামনে ৪১৪ রানের বিশাল লক্ষ্য। হাতে ৩ উইকেট নিয়ে ১৫৭ রানে বৃহস্পতিবার তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’ দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ‘এ’ দলের ৪৪৫ রানের জবাবে ফলোঅন এড়াতে স্বাগতিকদের করতে হতো ২৯৫ রান। কিন্তু আজ ৪৮ রান যোগ করতেই গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ। ২০৫ রানে থেমে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৮ রান করা নাসুম আহমেদ ছিলেন অপরাজিত। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে বল হাতে ভেরামাসি পেরামল ৩টি এবং ২টি করে উইকেট নেন অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও কেভিন সিনক্লিয়ার। বাংলাদেশকে ফলোঅনে না ফেলে ২৪০ রানের লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামে অতিথিরা। তবে তাদের শুরুটা ভালো হয়নি। ৮৬ রান তুলতেই হারায় ৩ উইকেট। দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়ে একপ্রান্ত আগলে রাখেন ত্যাগনারায়ণ চন্দরপল। তাকে চতুর্থ উইকেটে সঙ্গ দেন জশুয়া ডি সিলভা। এ সময়ে ফিফটি তুলে চন্দরপল শতকের দিকে এগোতে থাকেন। তবে ডি সিলভাকে থেমে যেতে হয় ৪৭ রানে। পরে রেইমন রাইফারও ভালো করেননি। চন্দরপল শতকের পথে এগিযে গেলেও তিন অঙ্কের ম্যাজিকাল নাম্বার ছোঁয়া হয়নি। ৫ উইকেটে ২২০ রানে ইনিংস ঘোষণা করে অতিথিরা। চন্দরপল অপরাজিত থাকেন ৮৩ রানে। এমলিচের ব্যাট থেকে আসে ২৮ রান। শেষ বিকেলে ১৩.৫ ওভার ব্যাটিংয়ের সুযোগ পায় বাংলাদেশ। পড়ন্ত বিকেলে কোনো উইকেট হারায়নি স্বাগতিকরা। মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ ও জাকির হাসান ১৪ রানে অপরাজিত রয়েছেন। দলের রান বিনা উইকেটে ৪৭। স্বাগতিকদের সামনে শেষ দিনে ম্যাচ বাঁচানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ। পারবেন তো মুমিনুল, সোহান, ইয়াসিররা?

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

মুমিনুল-সোহানদের সামনে মান বাঁচানোর চ্যালেঞ্জ

আপডেট সময় : ০১:৩২:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০২৩

ক্রীড়া প্রতিবেদক: কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি বাংলাদেশ ‘এ’ দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ‘এ’ দল বাংলাদেশকে তৃতীয় ও শেষ চারদিনের ম্যাচে ফলোঅনে না ফেলে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করে পাহাড় সমান লক্ষ্য দিয়েছে। আজ শুক্রবার শেষ দিনে ম্যাচ বাঁচানোর চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশ ‘এ’ দলের। এই ম্যাচ বাঁচাতে না পারলে ঘরের মাঠে টানা দ্বিতীয় ম্যাচ হেরে কঠিন লজ্জা পাবে স্বাগতিকরা। দুই দলের প্রথম ম্যাচ ড্রয়ের পর দ্বিতীয় ম্যাচ জিতে নেয় অতিথিরা। শুক্রবার ম্যাচ জিততে অতিথিদের প্রয়োজন ১০ উইকেট। বাংলাদেশের সামনে ৪১৪ রানের বিশাল লক্ষ্য। হাতে ৩ উইকেট নিয়ে ১৫৭ রানে বৃহস্পতিবার তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’ দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ‘এ’ দলের ৪৪৫ রানের জবাবে ফলোঅন এড়াতে স্বাগতিকদের করতে হতো ২৯৫ রান। কিন্তু আজ ৪৮ রান যোগ করতেই গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ। ২০৫ রানে থেমে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৮ রান করা নাসুম আহমেদ ছিলেন অপরাজিত। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে বল হাতে ভেরামাসি পেরামল ৩টি এবং ২টি করে উইকেট নেন অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও কেভিন সিনক্লিয়ার। বাংলাদেশকে ফলোঅনে না ফেলে ২৪০ রানের লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামে অতিথিরা। তবে তাদের শুরুটা ভালো হয়নি। ৮৬ রান তুলতেই হারায় ৩ উইকেট। দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়ে একপ্রান্ত আগলে রাখেন ত্যাগনারায়ণ চন্দরপল। তাকে চতুর্থ উইকেটে সঙ্গ দেন জশুয়া ডি সিলভা। এ সময়ে ফিফটি তুলে চন্দরপল শতকের দিকে এগোতে থাকেন। তবে ডি সিলভাকে থেমে যেতে হয় ৪৭ রানে। পরে রেইমন রাইফারও ভালো করেননি। চন্দরপল শতকের পথে এগিযে গেলেও তিন অঙ্কের ম্যাজিকাল নাম্বার ছোঁয়া হয়নি। ৫ উইকেটে ২২০ রানে ইনিংস ঘোষণা করে অতিথিরা। চন্দরপল অপরাজিত থাকেন ৮৩ রানে। এমলিচের ব্যাট থেকে আসে ২৮ রান। শেষ বিকেলে ১৩.৫ ওভার ব্যাটিংয়ের সুযোগ পায় বাংলাদেশ। পড়ন্ত বিকেলে কোনো উইকেট হারায়নি স্বাগতিকরা। মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ ও জাকির হাসান ১৪ রানে অপরাজিত রয়েছেন। দলের রান বিনা উইকেটে ৪৭। স্বাগতিকদের সামনে শেষ দিনে ম্যাচ বাঁচানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ। পারবেন তো মুমিনুল, সোহান, ইয়াসিররা?