ঢাকা ০৩:৪২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫

মিয়ানমার ও মিজোরাম থেকে অস্ত্র এনে বিক্রি করতো চক্রটি

  • আপডেট সময় : ০১:৩১:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ নভেম্বর ২০২১
  • ১১৬ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ভারতের মিজোরাম এবং মিয়ানমার সীমান্ত থেকে অস্ত্র সংগ্রহ করে তা পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল এবং কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করতো একটি চক্র। চক্রটি বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কাছে এসব অস্ত্র বিক্রি করতো। এমন একটি চক্রের চার সদস্য পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার পর এসব তথ্য জানতে পারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
গতকাল সোমবার দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য দেন ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ইউনিটের (সিটিটিসি) অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান।
গত রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার সায়েদাবাদ এলাকা থেকে চার অস্ত্র কারবারিকে আটক করেছে ডিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ইউনিটের স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপের এন্টি ইললিগ্যাল আর্মস এন্ড ক্যানাইনের একটি টিম। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ হোসেন, লাল তন পাংখোয়া, মো. আলী আকবর এবং মো. আদিলুর রহমান সুজন। তাদের কাছ থেকে পাঁচটি অস্ত্র এবং ৩০১ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। সিটিসিটিসির স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপের উপ-কমিশনার আবদুল মান্নানের সার্বিক নির্দেশনায় এবং অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মো. আহমেদুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে অ্যান্টি ইললিগ্যাল আর্মস এন্ড ক্যানাইন টিমের লিডার সহকারী কমিশনার ওবাইনের নেতৃত্বে অভিযানটি পরিচালনা করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত মোহাম্মদ হোসেন চট্টগ্রাম ষোলশহর থানার পূর্ব ষোলশহর ওমর আলী মাতবর রোডের মৃত মফিজুর রহমানের ছেলে, লাল তন পাংখোয়া রাঙ্গামাটি জেলার বরকল থানার সাচাইল পাংখোয়া পাড়ার মৃত সুনতালুন পাংখোয়ার ছেলে, মো. আলী আকবর চট্টগ্রাম জেলার রাউজান থানার গহিরা তিন নম্বর ওয়ার্ডের মৃত ফারুক আহমেদের ছেলে এবং মো. আদিলুর রহমান সুজন চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী থানার আহল্লা গাজীর পাড়া গ্রামের মৃত মমতাজ মিয়ার ছেলে। গ্রেপ্তারদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয় সিটিটিসির পক্ষ থেকে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সিটিটিসির ইউনিটের স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপের একটি টিম রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে যাত্রাবাড়ী থানার সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড মোড়ের ৩৩/১ জনপথ মোড়ে শ্যামলী পরিবহনের ছয় নম্বর কাউন্টারের সামনে অভিযান চালায়। অভিযানে চার অস্ত্র ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়। আসাদুজ্জামান বলেন, মোহাম্মদ বৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ী। এই ব্যবসাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে চোরাচালানের মাধ্যমে সন?%অ

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

মিয়ানমার ও মিজোরাম থেকে অস্ত্র এনে বিক্রি করতো চক্রটি

আপডেট সময় : ০১:৩১:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ নভেম্বর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : ভারতের মিজোরাম এবং মিয়ানমার সীমান্ত থেকে অস্ত্র সংগ্রহ করে তা পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল এবং কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করতো একটি চক্র। চক্রটি বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কাছে এসব অস্ত্র বিক্রি করতো। এমন একটি চক্রের চার সদস্য পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার পর এসব তথ্য জানতে পারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
গতকাল সোমবার দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য দেন ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ইউনিটের (সিটিটিসি) অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান।
গত রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার সায়েদাবাদ এলাকা থেকে চার অস্ত্র কারবারিকে আটক করেছে ডিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ইউনিটের স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপের এন্টি ইললিগ্যাল আর্মস এন্ড ক্যানাইনের একটি টিম। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ হোসেন, লাল তন পাংখোয়া, মো. আলী আকবর এবং মো. আদিলুর রহমান সুজন। তাদের কাছ থেকে পাঁচটি অস্ত্র এবং ৩০১ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। সিটিসিটিসির স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপের উপ-কমিশনার আবদুল মান্নানের সার্বিক নির্দেশনায় এবং অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মো. আহমেদুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে অ্যান্টি ইললিগ্যাল আর্মস এন্ড ক্যানাইন টিমের লিডার সহকারী কমিশনার ওবাইনের নেতৃত্বে অভিযানটি পরিচালনা করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত মোহাম্মদ হোসেন চট্টগ্রাম ষোলশহর থানার পূর্ব ষোলশহর ওমর আলী মাতবর রোডের মৃত মফিজুর রহমানের ছেলে, লাল তন পাংখোয়া রাঙ্গামাটি জেলার বরকল থানার সাচাইল পাংখোয়া পাড়ার মৃত সুনতালুন পাংখোয়ার ছেলে, মো. আলী আকবর চট্টগ্রাম জেলার রাউজান থানার গহিরা তিন নম্বর ওয়ার্ডের মৃত ফারুক আহমেদের ছেলে এবং মো. আদিলুর রহমান সুজন চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী থানার আহল্লা গাজীর পাড়া গ্রামের মৃত মমতাজ মিয়ার ছেলে। গ্রেপ্তারদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয় সিটিটিসির পক্ষ থেকে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সিটিটিসির ইউনিটের স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপের একটি টিম রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে যাত্রাবাড়ী থানার সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড মোড়ের ৩৩/১ জনপথ মোড়ে শ্যামলী পরিবহনের ছয় নম্বর কাউন্টারের সামনে অভিযান চালায়। অভিযানে চার অস্ত্র ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়। আসাদুজ্জামান বলেন, মোহাম্মদ বৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ী। এই ব্যবসাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে চোরাচালানের মাধ্যমে সন?%অ