ঢাকা ০৫:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫

মিসরে তিন সন্তানকে হত্যা করেছে মা

  • আপডেট সময় : ০৬:৪২:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
  • ৬২ বার পড়া হয়েছে

বিদেশের খবর ডেস্ক: মিসরের খানকায় নিজ হাতে তিন সন্তানকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করার অভিযোগে ২৯ বছর বয়সী সুজান নামে নারীকে আটক করে মানসিক হাসপাতালে পাঠিয়েছে ক্যালিউবিয়া জেলার খানকা থানার পুলিশ।

মিসরের স্থানীয় ইয়ুম-সাবাহ পত্রিকা জানায়, সম্প্রতি ক্যালিউবিয়া জেলার খানকার কাফর ইল হামজা এলাকার এজবেত এল মানতাউইতে নিজ বাড়িতে ঘুমন্ত অবস্থায় একে একে শ্বাসরোধ করে তিন সন্তানকে করে হত্যা করে মা সুজান। নিহতরা হলো শাহদ সালেহ মাহমুদ (১২), মাহমুদ সালেহ মাহমুদ (৭) ও আয়া মাহমুদ সালেহ (৫)।

সুজান তার তিন সন্তানকে হত্যা করার পর তার স্বামীর জন্য সেহরি তৈরি করেন এবং একসাথে সেহরি খেয়ে গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে যান।
প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, অভিযুক্ত নারী পালিয়ে গিয়ে তার এক আত্মীয়কে ঘটনাটি জানালে সেই আত্মীয় তাৎক্ষণিক শিশুদের বাবাকে জানানোর পরই উদ্ধারের চেষ্টা করেন। কিন্তু তারা এরই মধ্যে মারা যায়।
মিসরের বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী সুজান মানসিক অসুস্থতায় ভুগছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে; যা তাকে এই অপরাধ করতে প্ররোচিত করতে পারে। এটিকে গুরুতর মানসিক অবনতি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মরদেহগুলো দাফন করা হয়েছে।

 

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

মিসরে তিন সন্তানকে হত্যা করেছে মা

আপডেট সময় : ০৬:৪২:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫

বিদেশের খবর ডেস্ক: মিসরের খানকায় নিজ হাতে তিন সন্তানকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করার অভিযোগে ২৯ বছর বয়সী সুজান নামে নারীকে আটক করে মানসিক হাসপাতালে পাঠিয়েছে ক্যালিউবিয়া জেলার খানকা থানার পুলিশ।

মিসরের স্থানীয় ইয়ুম-সাবাহ পত্রিকা জানায়, সম্প্রতি ক্যালিউবিয়া জেলার খানকার কাফর ইল হামজা এলাকার এজবেত এল মানতাউইতে নিজ বাড়িতে ঘুমন্ত অবস্থায় একে একে শ্বাসরোধ করে তিন সন্তানকে করে হত্যা করে মা সুজান। নিহতরা হলো শাহদ সালেহ মাহমুদ (১২), মাহমুদ সালেহ মাহমুদ (৭) ও আয়া মাহমুদ সালেহ (৫)।

সুজান তার তিন সন্তানকে হত্যা করার পর তার স্বামীর জন্য সেহরি তৈরি করেন এবং একসাথে সেহরি খেয়ে গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে যান।
প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, অভিযুক্ত নারী পালিয়ে গিয়ে তার এক আত্মীয়কে ঘটনাটি জানালে সেই আত্মীয় তাৎক্ষণিক শিশুদের বাবাকে জানানোর পরই উদ্ধারের চেষ্টা করেন। কিন্তু তারা এরই মধ্যে মারা যায়।
মিসরের বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী সুজান মানসিক অসুস্থতায় ভুগছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে; যা তাকে এই অপরাধ করতে প্ররোচিত করতে পারে। এটিকে গুরুতর মানসিক অবনতি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মরদেহগুলো দাফন করা হয়েছে।