ঢাকা ১০:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫

মিঠা পানির ৫৪ প্রকারের মাছ ঝুঁকিতে

  • আপডেট সময় : ১২:৪৭:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ মে ২০২১
  • ১২৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশীয় মিঠা পানির ২৬০ প্রজাতির মাছের মধ্যে ১৪৩ প্রকার ছোট মাছ আছে, এর মধ্যে ৬৪ প্রজাতি বিলুপ্ত এবং ৫৪ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বলে জানিয়েছে জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দল। গতকাল বুধবার দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে সংগঠনের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম মাহতাব ও সদস্য সচিব আবদুর রহিম গবেষণার মাধ্যমে ঝুঁকিতে থাকা মাছ বাঁচানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
মৎস্যজীবী দলের বিবৃতিতে বলা হয়, আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রাণীজ আমিষের শতকরা ৭০ ভাগ পূরণ হয়ে থাকে মাছ থেকে। জাতীয় অর্থনীতির ৫ ভাগ অর্জিত হয় মৎস্য খাত থেকে। মৎস্য খাতের বিভিন্ন পর্যায়ে নারীসহ প্রায় আড়াই কোটি মানুষ সম্পৃক্ত আছে। মৎস্য খাত নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত।
এতে আরও বলা হয়, একসময়ে দেশের উত্তরাঞ্চল মাছের অভয়ারণ্য ছিল। আভ্যন্তরীণ চাহিদার এক বিরাট অংশ পূরণ হতো এই অঞ্চল থেকে।। কাপ্তাই লেকে প্রায় ২৫০০০ হাজার লোক মৎস্য পেশার সাথে জড়িত। তাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও ৭ প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত প্রায়। এক সময়ে দেশের পূর্বাঞ্চলের মাছের চাহিদার অধিকাংশ পূরণ হতো এই লেক থেকে। বিবৃতিতে দেশীয় প্রজাতির সকল প্রকার মাছের সুরক্ষা ও কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে বিলুপ্ত প্রজাতির মাছগুলো পুনরায় উৎপাদনের জন্য গবেষণা খাতকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করার জোর দাবি জানান মৎস্যজীবী দলের দুই নেতা।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

মিঠা পানির ৫৪ প্রকারের মাছ ঝুঁকিতে

আপডেট সময় : ১২:৪৭:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ মে ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশীয় মিঠা পানির ২৬০ প্রজাতির মাছের মধ্যে ১৪৩ প্রকার ছোট মাছ আছে, এর মধ্যে ৬৪ প্রজাতি বিলুপ্ত এবং ৫৪ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বলে জানিয়েছে জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দল। গতকাল বুধবার দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে সংগঠনের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম মাহতাব ও সদস্য সচিব আবদুর রহিম গবেষণার মাধ্যমে ঝুঁকিতে থাকা মাছ বাঁচানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
মৎস্যজীবী দলের বিবৃতিতে বলা হয়, আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রাণীজ আমিষের শতকরা ৭০ ভাগ পূরণ হয়ে থাকে মাছ থেকে। জাতীয় অর্থনীতির ৫ ভাগ অর্জিত হয় মৎস্য খাত থেকে। মৎস্য খাতের বিভিন্ন পর্যায়ে নারীসহ প্রায় আড়াই কোটি মানুষ সম্পৃক্ত আছে। মৎস্য খাত নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত।
এতে আরও বলা হয়, একসময়ে দেশের উত্তরাঞ্চল মাছের অভয়ারণ্য ছিল। আভ্যন্তরীণ চাহিদার এক বিরাট অংশ পূরণ হতো এই অঞ্চল থেকে।। কাপ্তাই লেকে প্রায় ২৫০০০ হাজার লোক মৎস্য পেশার সাথে জড়িত। তাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও ৭ প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত প্রায়। এক সময়ে দেশের পূর্বাঞ্চলের মাছের চাহিদার অধিকাংশ পূরণ হতো এই লেক থেকে। বিবৃতিতে দেশীয় প্রজাতির সকল প্রকার মাছের সুরক্ষা ও কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে বিলুপ্ত প্রজাতির মাছগুলো পুনরায় উৎপাদনের জন্য গবেষণা খাতকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করার জোর দাবি জানান মৎস্যজীবী দলের দুই নেতা।