ঢাকা ০৪:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫

মা হারালেন অভিনেত্রী দেবশ্রী রায়

  • আপডেট সময় : ১০:১১:৫১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ নভেম্বর ২০২২
  • ৮৫ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক : কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী দেবশ্রী রায়ের মা আরতি রায় মারা গেছেন। গত মঙ্গলবার ভারতের সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। পরিবার সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যায় ভুগছিলেন আরতি রায়। শেষ কয়েক মাস দেবশ্রী রায়ের দিদির কাছেই ছিলেন তিনি। সেখানেই মারা যান। যদিও মারা যাওয়ার সময় তিন মেয়েকেই পাশে পেয়েছেন তিনি। কলকাতার এক গণমাধ্যমকে দেবশ্রী রায় জানান, ‘বুঝতেই পারলাম না মা কখন চলে গেলেন। মায়ের জন্যই তো আমার অভিনেত্রী হওয়া।’ তিনি বলেন, ‘বার্ধক্যজনিত সমস্যা ছাড়া বিশেষ কোনো রোগ ছিল না। তবে শেষ সময়ে তিন মেয়েকেই পাশে পেয়েছেন। তাই খুব শান্তিতেই চলে গেছেন তিনি।’ চলতি বছরের আগস্ট মাসে গুরুতর চোট পেয়েছিলেন আরতি রায়। সে সময় থেকে বড় মেয়ের কাছেই ছিলেন আরতি রায়।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মা হারালেন অভিনেত্রী দেবশ্রী রায়

আপডেট সময় : ১০:১১:৫১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ নভেম্বর ২০২২

বিনোদন ডেস্ক : কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী দেবশ্রী রায়ের মা আরতি রায় মারা গেছেন। গত মঙ্গলবার ভারতের সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। পরিবার সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যায় ভুগছিলেন আরতি রায়। শেষ কয়েক মাস দেবশ্রী রায়ের দিদির কাছেই ছিলেন তিনি। সেখানেই মারা যান। যদিও মারা যাওয়ার সময় তিন মেয়েকেই পাশে পেয়েছেন তিনি। কলকাতার এক গণমাধ্যমকে দেবশ্রী রায় জানান, ‘বুঝতেই পারলাম না মা কখন চলে গেলেন। মায়ের জন্যই তো আমার অভিনেত্রী হওয়া।’ তিনি বলেন, ‘বার্ধক্যজনিত সমস্যা ছাড়া বিশেষ কোনো রোগ ছিল না। তবে শেষ সময়ে তিন মেয়েকেই পাশে পেয়েছেন। তাই খুব শান্তিতেই চলে গেছেন তিনি।’ চলতি বছরের আগস্ট মাসে গুরুতর চোট পেয়েছিলেন আরতি রায়। সে সময় থেকে বড় মেয়ের কাছেই ছিলেন আরতি রায়।