ঢাকা ০৭:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫

মানুষের ‘বসতি’ হবে মহাশূন্যে

  • আপডেট সময় : ১১:৩৪:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ নভেম্বর ২০২১
  • ১০৪ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : মহাশূন্যে একদিন মানবশিশু জন্ম নেবে বলে মনে করেন জেফ বেজোস। বিশ্বের অন্যতম এই ধনকুবেরের মতে, ভবিষ্যতে মহাশূন্যে আস্ত একটা উপনিবেশ গড়ে উঠবে। সেখান থেকে মানুষ সহজে পৃথিবীতে বেড়াতেও আসবে, এখন যেমন মানুষ ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্কে ঘুরতে যায়।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে এক অনুষ্ঠানে নিজের এমন বিশ্বাসের কথা জানান জেফ বেজোস। মহাশূন্যের সম্ভাব্য এই উপনিবেশের নামও দিয়েছেন তিনি—ও’নিল স্পেস কলোনি।
যুক্তরাজ্যের ট্যাবলয়েড দৈনিক ডেইলি স্টার জানায়, আমাজন ও ব্লু অরিজিনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের ধারণা, কয়েক শতক পর মানুষ মহাশূন্যে বিশালাকৃতির সব সিলিন্ডার নির্মাণ করবে। সেগুলোর ভেতর নদ-নদী, বন-বনাঞ্চল—এমনকি বন্য পরিবেশ তৈরি করা হবে। এসব সিলিন্ডার হবে লাখ লাখ মানুষের আবাস। যেখানে বৃষ্টি হবে না, থাকবে না ভূমিকম্পের ঝুঁকি।
ব্লু অরিজিন একটি মহাকাশযান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি ২০১৯ সালে মহাশূন্যে উপনিবেশ স্থাপনের ধারণা উপস্থাপন করে। সেই প্রসঙ্গ টেনে জেফ বেজোস বলেন, ‘কয়েক শতকের মধ্যে বহু মানুষ মহাশূন্যে জন্ম নেবে, যেটা হবে তাদের প্রথম নিবাস। তারা সেখানেই বাস করবে এবং পৃথিবীতে বেড়াতে আসবে, যেভাবে আপনারা ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্কে ঘুরতে যান।’
১৯৭৬ সালে প্রিন্সটনের পদার্থবিজ্ঞানী জিরার্ড ও’নিল প্রথম মহাশূন্যে উপনিবেশ স্থাপনের ধারণার কথা জানান। তাঁর স্মরণে জেফ বেজোস মহাশূন্যে সম্ভাব্য উপনিবেশের নাম দিয়েছেন ও’নিল স্পেস কলোনি।
জিরার্ড ও’নিল মনে করতেন, পৃথিবীর বাইরে অন্য কোনো গ্রহ মানুষের বসবাসের জন্য উপযোগী হবে না। জেফ বেজোসও এ ধারণার সঙ্গে একমত পোষণ করেন। তবে তিনি বলেন, ‘যদি মঙ্গলকে মানুষের বসবাসের উপযোগী করা যায় বা তেমন নাটকীয় কোনো পরিবর্তন ঘটানো আদৌ সম্ভব হয়, তাহলে তা পৃথিবীর তুলনায় দ্বিগুণ মানুষের বসবাসের জায়গা হয়ে উঠবে। সে ক্ষেত্রে অনায়াসে সেখানে ১০০ থেকে ২০০ কোটি মানুষ যেতে পারবে।মানুষের ‘বসতি’ হবে মহাশূন্যে
প্রত্যাশা ডেস্ক : মহাশূন্যে একদিন মানবশিশু জন্ম নেবে বলে মনে করেন জেফ বেজোস। বিশ্বের অন্যতম এই ধনকুবেরের মতে, ভবিষ্যতে মহাশূন্যে আস্ত একটা উপনিবেশ গড়ে উঠবে। সেখান থেকে মানুষ সহজে পৃথিবীতে বেড়াতেও আসবে, এখন যেমন মানুষ ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্কে ঘুরতে যায়।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে এক অনুষ্ঠানে নিজের এমন বিশ্বাসের কথা জানান জেফ বেজোস। মহাশূন্যের সম্ভাব্য এই উপনিবেশের নামও দিয়েছেন তিনি—ও’নিল স্পেস কলোনি।
যুক্তরাজ্যের ট্যাবলয়েড দৈনিক ডেইলি স্টার জানায়, আমাজন ও ব্লু অরিজিনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের ধারণা, কয়েক শতক পর মানুষ মহাশূন্যে বিশালাকৃতির সব সিলিন্ডার নির্মাণ করবে। সেগুলোর ভেতর নদ-নদী, বন-বনাঞ্চল—এমনকি বন্য পরিবেশ তৈরি করা হবে। এসব সিলিন্ডার হবে লাখ লাখ মানুষের আবাস। যেখানে বৃষ্টি হবে না, থাকবে না ভূমিকম্পের ঝুঁকি।
ব্লু অরিজিন একটি মহাকাশযান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি ২০১৯ সালে মহাশূন্যে উপনিবেশ স্থাপনের ধারণা উপস্থাপন করে। সেই প্রসঙ্গ টেনে জেফ বেজোস বলেন, ‘কয়েক শতকের মধ্যে বহু মানুষ মহাশূন্যে জন্ম নেবে, যেটা হবে তাদের প্রথম নিবাস। তারা সেখানেই বাস করবে এবং পৃথিবীতে বেড়াতে আসবে, যেভাবে আপনারা ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্কে ঘুরতে যান।’
১৯৭৬ সালে প্রিন্সটনের পদার্থবিজ্ঞানী জিরার্ড ও’নিল প্রথম মহাশূন্যে উপনিবেশ স্থাপনের ধারণার কথা জানান। তাঁর স্মরণে জেফ বেজোস মহাশূন্যে সম্ভাব্য উপনিবেশের নাম দিয়েছেন ও’নিল স্পেস কলোনি।
জিরার্ড ও’নিল মনে করতেন, পৃথিবীর বাইরে অন্য কোনো গ্রহ মানুষের বসবাসের জন্য উপযোগী হবে না। জেফ বেজোসও এ ধারণার সঙ্গে একমত পোষণ করেন। তবে তিনি বলেন, ‘যদি মঙ্গলকে মানুষের বসবাসের উপযোগী করা যায় বা তেমন নাটকীয় কোনো পরিবর্তন ঘটানো আদৌ সম্ভব হয়, তাহলে তা পৃথিবীর তুলনায় দ্বিগুণ মানুষের বসবাসের জায়গা হয়ে উঠবে। সে ক্ষেত্রে অনায়াসে সেখানে ১০০ থেকে ২০০ কোটি মানুষ যেতে পারবে।’ যদিও মঙ্গলের তেমন রূপান্তরকে খুবই চ্যালেঞ্জিং মনে করেন জেফ বেজোস।
’ যদিও মঙ্গলের তেমন রূপান্তরকে খুবই চ্যালেঞ্জিং মনে করেন জেফ বেজোস।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

মানুষের ‘বসতি’ হবে মহাশূন্যে

আপডেট সময় : ১১:৩৪:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ নভেম্বর ২০২১

প্রত্যাশা ডেস্ক : মহাশূন্যে একদিন মানবশিশু জন্ম নেবে বলে মনে করেন জেফ বেজোস। বিশ্বের অন্যতম এই ধনকুবেরের মতে, ভবিষ্যতে মহাশূন্যে আস্ত একটা উপনিবেশ গড়ে উঠবে। সেখান থেকে মানুষ সহজে পৃথিবীতে বেড়াতেও আসবে, এখন যেমন মানুষ ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্কে ঘুরতে যায়।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে এক অনুষ্ঠানে নিজের এমন বিশ্বাসের কথা জানান জেফ বেজোস। মহাশূন্যের সম্ভাব্য এই উপনিবেশের নামও দিয়েছেন তিনি—ও’নিল স্পেস কলোনি।
যুক্তরাজ্যের ট্যাবলয়েড দৈনিক ডেইলি স্টার জানায়, আমাজন ও ব্লু অরিজিনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের ধারণা, কয়েক শতক পর মানুষ মহাশূন্যে বিশালাকৃতির সব সিলিন্ডার নির্মাণ করবে। সেগুলোর ভেতর নদ-নদী, বন-বনাঞ্চল—এমনকি বন্য পরিবেশ তৈরি করা হবে। এসব সিলিন্ডার হবে লাখ লাখ মানুষের আবাস। যেখানে বৃষ্টি হবে না, থাকবে না ভূমিকম্পের ঝুঁকি।
ব্লু অরিজিন একটি মহাকাশযান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি ২০১৯ সালে মহাশূন্যে উপনিবেশ স্থাপনের ধারণা উপস্থাপন করে। সেই প্রসঙ্গ টেনে জেফ বেজোস বলেন, ‘কয়েক শতকের মধ্যে বহু মানুষ মহাশূন্যে জন্ম নেবে, যেটা হবে তাদের প্রথম নিবাস। তারা সেখানেই বাস করবে এবং পৃথিবীতে বেড়াতে আসবে, যেভাবে আপনারা ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্কে ঘুরতে যান।’
১৯৭৬ সালে প্রিন্সটনের পদার্থবিজ্ঞানী জিরার্ড ও’নিল প্রথম মহাশূন্যে উপনিবেশ স্থাপনের ধারণার কথা জানান। তাঁর স্মরণে জেফ বেজোস মহাশূন্যে সম্ভাব্য উপনিবেশের নাম দিয়েছেন ও’নিল স্পেস কলোনি।
জিরার্ড ও’নিল মনে করতেন, পৃথিবীর বাইরে অন্য কোনো গ্রহ মানুষের বসবাসের জন্য উপযোগী হবে না। জেফ বেজোসও এ ধারণার সঙ্গে একমত পোষণ করেন। তবে তিনি বলেন, ‘যদি মঙ্গলকে মানুষের বসবাসের উপযোগী করা যায় বা তেমন নাটকীয় কোনো পরিবর্তন ঘটানো আদৌ সম্ভব হয়, তাহলে তা পৃথিবীর তুলনায় দ্বিগুণ মানুষের বসবাসের জায়গা হয়ে উঠবে। সে ক্ষেত্রে অনায়াসে সেখানে ১০০ থেকে ২০০ কোটি মানুষ যেতে পারবে।মানুষের ‘বসতি’ হবে মহাশূন্যে
প্রত্যাশা ডেস্ক : মহাশূন্যে একদিন মানবশিশু জন্ম নেবে বলে মনে করেন জেফ বেজোস। বিশ্বের অন্যতম এই ধনকুবেরের মতে, ভবিষ্যতে মহাশূন্যে আস্ত একটা উপনিবেশ গড়ে উঠবে। সেখান থেকে মানুষ সহজে পৃথিবীতে বেড়াতেও আসবে, এখন যেমন মানুষ ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্কে ঘুরতে যায়।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে এক অনুষ্ঠানে নিজের এমন বিশ্বাসের কথা জানান জেফ বেজোস। মহাশূন্যের সম্ভাব্য এই উপনিবেশের নামও দিয়েছেন তিনি—ও’নিল স্পেস কলোনি।
যুক্তরাজ্যের ট্যাবলয়েড দৈনিক ডেইলি স্টার জানায়, আমাজন ও ব্লু অরিজিনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের ধারণা, কয়েক শতক পর মানুষ মহাশূন্যে বিশালাকৃতির সব সিলিন্ডার নির্মাণ করবে। সেগুলোর ভেতর নদ-নদী, বন-বনাঞ্চল—এমনকি বন্য পরিবেশ তৈরি করা হবে। এসব সিলিন্ডার হবে লাখ লাখ মানুষের আবাস। যেখানে বৃষ্টি হবে না, থাকবে না ভূমিকম্পের ঝুঁকি।
ব্লু অরিজিন একটি মহাকাশযান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি ২০১৯ সালে মহাশূন্যে উপনিবেশ স্থাপনের ধারণা উপস্থাপন করে। সেই প্রসঙ্গ টেনে জেফ বেজোস বলেন, ‘কয়েক শতকের মধ্যে বহু মানুষ মহাশূন্যে জন্ম নেবে, যেটা হবে তাদের প্রথম নিবাস। তারা সেখানেই বাস করবে এবং পৃথিবীতে বেড়াতে আসবে, যেভাবে আপনারা ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্কে ঘুরতে যান।’
১৯৭৬ সালে প্রিন্সটনের পদার্থবিজ্ঞানী জিরার্ড ও’নিল প্রথম মহাশূন্যে উপনিবেশ স্থাপনের ধারণার কথা জানান। তাঁর স্মরণে জেফ বেজোস মহাশূন্যে সম্ভাব্য উপনিবেশের নাম দিয়েছেন ও’নিল স্পেস কলোনি।
জিরার্ড ও’নিল মনে করতেন, পৃথিবীর বাইরে অন্য কোনো গ্রহ মানুষের বসবাসের জন্য উপযোগী হবে না। জেফ বেজোসও এ ধারণার সঙ্গে একমত পোষণ করেন। তবে তিনি বলেন, ‘যদি মঙ্গলকে মানুষের বসবাসের উপযোগী করা যায় বা তেমন নাটকীয় কোনো পরিবর্তন ঘটানো আদৌ সম্ভব হয়, তাহলে তা পৃথিবীর তুলনায় দ্বিগুণ মানুষের বসবাসের জায়গা হয়ে উঠবে। সে ক্ষেত্রে অনায়াসে সেখানে ১০০ থেকে ২০০ কোটি মানুষ যেতে পারবে।’ যদিও মঙ্গলের তেমন রূপান্তরকে খুবই চ্যালেঞ্জিং মনে করেন জেফ বেজোস।
’ যদিও মঙ্গলের তেমন রূপান্তরকে খুবই চ্যালেঞ্জিং মনে করেন জেফ বেজোস।