ঢাকা ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

মহারাষ্ট্রে কোয়ারিতে পড়ে একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু

  • আপডেট সময় : ১০:৪০:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ মে ২০২২
  • ১২৩ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতের মহারাষ্ট্রে একটি পানিভর্তি কোয়ারিতে পড়ে তিন শিশুসহ একই পরিবারের পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। গত শনিবার (৭ মে) রাজ্যের থানে জেলায় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ বলছে, পানিতে পড়ে যাওয়া একটি শিশুকে বাঁচাতে অন্যরাও ঝাঁপ দিয়েছিলেন। এতেই ঘটে দুর্ঘটনা।
মুম্বাইয়ের ডম্বিভালি এলাকা সংলগ্ন সন্দ্বীপ গ্রামে বিকাল ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। গ্রামবাসীরা বলছেন, গ্রামে পানি সংকট তৈরি হওয়ায় কোয়ারিতে কাপড় ধৌত করতে যান ওই পরিবারের সদস্যরা। কাপড় ধোয়ার সময় একটি শিশু হঠাৎই পানিতে পড়ে যায়। পরে অন্যরা তাকে বাঁচাতে ঝাঁপ দেন পানিতে। কিন্তু তারা সবাই পানিতে ডুবে যান। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

মহারাষ্ট্রে কোয়ারিতে পড়ে একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু

আপডেট সময় : ১০:৪০:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ মে ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতের মহারাষ্ট্রে একটি পানিভর্তি কোয়ারিতে পড়ে তিন শিশুসহ একই পরিবারের পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। গত শনিবার (৭ মে) রাজ্যের থানে জেলায় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ বলছে, পানিতে পড়ে যাওয়া একটি শিশুকে বাঁচাতে অন্যরাও ঝাঁপ দিয়েছিলেন। এতেই ঘটে দুর্ঘটনা।
মুম্বাইয়ের ডম্বিভালি এলাকা সংলগ্ন সন্দ্বীপ গ্রামে বিকাল ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। গ্রামবাসীরা বলছেন, গ্রামে পানি সংকট তৈরি হওয়ায় কোয়ারিতে কাপড় ধৌত করতে যান ওই পরিবারের সদস্যরা। কাপড় ধোয়ার সময় একটি শিশু হঠাৎই পানিতে পড়ে যায়। পরে অন্যরা তাকে বাঁচাতে ঝাঁপ দেন পানিতে। কিন্তু তারা সবাই পানিতে ডুবে যান। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।