ঢাকা ১০:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫

মহাকাশে জন্মালো কাঁচা মরিচ

  • আপডেট সময় : ০১:৩৪:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ নভেম্বর ২০২১
  • ৮৩ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : প্রথমবারের মতো কাঁচা মরিচ জন্মেছে মহাকাশ স্টেশনে। সেই কাঁচা মরিচ খেয়েও দেখেছেন নভোচারীরা। নাসার পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সেই ছবিও প্রকাশ করা হয়েছে। মহাকাশে কোন কোন জিনিসের ফলন সম্ভব, তা বুঝতে গত জুনে পৃথিবী থেকে প্রচুর পরিমাণে কাঁচা মরিচের বীজ নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। মঙ্গল বা চাঁদে মহাকাশচারীদের দীর্ঘদিন থাকলে সেখানে কি কি জিনিস ফলানো সম্ভব তা বুঝতেই মহাকাশ স্টেশনে এই পরীক্ষা করা হয়েছিল বলে নাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়। নাসা জানিয়েছে, গত শুক্রবার মহাকাশ স্টেশনে বীজ থেকে প্রথম কাঁচা মরিচের ফলন সম্ভব হয়েছে। নাসার মহাকাশচারী মেগান ম্যাকআর্থার টুইট করে জানিয়েছেন, মহাকাশ স্টেশনে যে কাঁচা মরিচ হয়েছে তারা সেগুলো ফাজিতা বিফের সঙ্গে খেয়েছেন।
গত জুলাইয়ে নাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল যে, পৃথিবী থেকে নিয়ে যাওয়া বীজ থেকে মহাকাশ স্টেশনে চার মাসের মধ্যেই কাঁচা মরিচ ফলানো যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এরপরেই, ‘প্ল্যান্ট হ্যাবিটাট-০৪’ মিশনে এই প্রথম মহাকাশে বীজ থেকে সরাসরি কাঁচা মরিচের গাছ জন্মানোর কথা জানানো হয়। তখনই নাসার পক্ষ থেকে বলা হয়, এই গাছের কাঁচা মরিচ যদি খাওয়ার মতো মনে হয় তাহলে মহাকাশ স্টেশনেই তা খেয়ে দেখবেন নভোচারীরা। এরপর সেখানে ফলানো বাকি কাঁচা মরিচগুলো পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা হবে তার খাদ্যগুণ যথার্থ কিনা তা পরীক্ষা করতে। মহাকাশে ফলানো বিভিন্ন ফল বা সবজি খাওয়ার ফলে নভোচারীদের ওপর কি কি প্রভাব পড়তে পারে তাও খতিয়ে দেখা হবে বলে জানানো হয়।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

মহাকাশে জন্মালো কাঁচা মরিচ

আপডেট সময় : ০১:৩৪:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ নভেম্বর ২০২১

প্রত্যাশা ডেস্ক : প্রথমবারের মতো কাঁচা মরিচ জন্মেছে মহাকাশ স্টেশনে। সেই কাঁচা মরিচ খেয়েও দেখেছেন নভোচারীরা। নাসার পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সেই ছবিও প্রকাশ করা হয়েছে। মহাকাশে কোন কোন জিনিসের ফলন সম্ভব, তা বুঝতে গত জুনে পৃথিবী থেকে প্রচুর পরিমাণে কাঁচা মরিচের বীজ নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। মঙ্গল বা চাঁদে মহাকাশচারীদের দীর্ঘদিন থাকলে সেখানে কি কি জিনিস ফলানো সম্ভব তা বুঝতেই মহাকাশ স্টেশনে এই পরীক্ষা করা হয়েছিল বলে নাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়। নাসা জানিয়েছে, গত শুক্রবার মহাকাশ স্টেশনে বীজ থেকে প্রথম কাঁচা মরিচের ফলন সম্ভব হয়েছে। নাসার মহাকাশচারী মেগান ম্যাকআর্থার টুইট করে জানিয়েছেন, মহাকাশ স্টেশনে যে কাঁচা মরিচ হয়েছে তারা সেগুলো ফাজিতা বিফের সঙ্গে খেয়েছেন।
গত জুলাইয়ে নাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল যে, পৃথিবী থেকে নিয়ে যাওয়া বীজ থেকে মহাকাশ স্টেশনে চার মাসের মধ্যেই কাঁচা মরিচ ফলানো যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এরপরেই, ‘প্ল্যান্ট হ্যাবিটাট-০৪’ মিশনে এই প্রথম মহাকাশে বীজ থেকে সরাসরি কাঁচা মরিচের গাছ জন্মানোর কথা জানানো হয়। তখনই নাসার পক্ষ থেকে বলা হয়, এই গাছের কাঁচা মরিচ যদি খাওয়ার মতো মনে হয় তাহলে মহাকাশ স্টেশনেই তা খেয়ে দেখবেন নভোচারীরা। এরপর সেখানে ফলানো বাকি কাঁচা মরিচগুলো পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা হবে তার খাদ্যগুণ যথার্থ কিনা তা পরীক্ষা করতে। মহাকাশে ফলানো বিভিন্ন ফল বা সবজি খাওয়ার ফলে নভোচারীদের ওপর কি কি প্রভাব পড়তে পারে তাও খতিয়ে দেখা হবে বলে জানানো হয়।