ঢাকা ১০:৫৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫

মসজিদ-মাদ্রাসার পাশের মদের দোকান বন্ধের দাবি

  • আপডেট সময় : ১২:৩৮:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৫২ বার পড়া হয়েছে

বাগেরহাট সংবাদদাতা : মাদ্রাসা ও মসজিদের পাশে মদের দোকান বন্ধে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) একটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। মাদ্রাসা ও মসজিদ কমিটির প্রতিনিধিরা গতকাল সোমবার সকালে এই স্মারকলিপি দেন। চালনা বন্দর ফাজিল মাদ্রাসা জামে মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবু সাইদ খাঁন বলেন, পৌর শহরের ব্যস্ততম এলাকা মাদ্রাসা রোডে অবস্থিত চালনা বন্দর ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসা, তিনতলা বিশিষ্ট চালনা বন্দর ফাজিল জামে মসজিদ, আবদুল গফুর হেফজখানা ও এতিমখানা। এসব প্রতিষ্ঠানগুলোর মাত্র ২০ ফুটের মধ্যে ওই মদের দোকান। তার পাশেই রয়েছে সদর ভূমি অফিস। এখানে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে দেশীয় বাংলা মদ। এই মদ বিক্রির জন্য রয়েছে সরকারের অনুমোদন। তাই সাইনবোর্ড দিয়ে প্রশাসনকে ম্যানেজ করে চলছে মদের কারবার। মদপানকারীদের মাতলামি চলে সড়কে। তাই সবসময় আতঙ্কে থাকতে হয় মাদ্রাসা ও ফেফজখানায় পড়ুয়া শিক্ষার্থী এবং স্থানীয় ব্যবসায়ী ও বসবাসকারীদের। তিনি আরও বলেন, ১৯৫১ সালে গড়ে ওঠা এই ডিগ্রি মাদ্রাসার পাশে দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে চলছে মদ বিক্রি। প্রভাবশালীদের ভয়ে মুখ খুলতে না পারা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্তরা অতিষ্ঠ হয়ে মোংলা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে দোকানটি বন্ধের জন্য স্মারকলিপি প্রদান করেছি। স্মারকলিপিতে মদের দোকানটি বন্ধের জন্য স্থানীয় ৫০০ ব্যক্তির সাক্ষর করেছেন। এদিকে ইউএনও আফিয়া শারমিন আইনি সকল দিক বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মোংলা থানার ওসি কে এম আজিজুল ইসলামের কাছে স্মারকলিপির কপি পাঠান।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

মসজিদ-মাদ্রাসার পাশের মদের দোকান বন্ধের দাবি

আপডেট সময় : ১২:৩৮:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বাগেরহাট সংবাদদাতা : মাদ্রাসা ও মসজিদের পাশে মদের দোকান বন্ধে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) একটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। মাদ্রাসা ও মসজিদ কমিটির প্রতিনিধিরা গতকাল সোমবার সকালে এই স্মারকলিপি দেন। চালনা বন্দর ফাজিল মাদ্রাসা জামে মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবু সাইদ খাঁন বলেন, পৌর শহরের ব্যস্ততম এলাকা মাদ্রাসা রোডে অবস্থিত চালনা বন্দর ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসা, তিনতলা বিশিষ্ট চালনা বন্দর ফাজিল জামে মসজিদ, আবদুল গফুর হেফজখানা ও এতিমখানা। এসব প্রতিষ্ঠানগুলোর মাত্র ২০ ফুটের মধ্যে ওই মদের দোকান। তার পাশেই রয়েছে সদর ভূমি অফিস। এখানে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে দেশীয় বাংলা মদ। এই মদ বিক্রির জন্য রয়েছে সরকারের অনুমোদন। তাই সাইনবোর্ড দিয়ে প্রশাসনকে ম্যানেজ করে চলছে মদের কারবার। মদপানকারীদের মাতলামি চলে সড়কে। তাই সবসময় আতঙ্কে থাকতে হয় মাদ্রাসা ও ফেফজখানায় পড়ুয়া শিক্ষার্থী এবং স্থানীয় ব্যবসায়ী ও বসবাসকারীদের। তিনি আরও বলেন, ১৯৫১ সালে গড়ে ওঠা এই ডিগ্রি মাদ্রাসার পাশে দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে চলছে মদ বিক্রি। প্রভাবশালীদের ভয়ে মুখ খুলতে না পারা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্তরা অতিষ্ঠ হয়ে মোংলা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে দোকানটি বন্ধের জন্য স্মারকলিপি প্রদান করেছি। স্মারকলিপিতে মদের দোকানটি বন্ধের জন্য স্থানীয় ৫০০ ব্যক্তির সাক্ষর করেছেন। এদিকে ইউএনও আফিয়া শারমিন আইনি সকল দিক বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মোংলা থানার ওসি কে এম আজিজুল ইসলামের কাছে স্মারকলিপির কপি পাঠান।