ঢাকা ০৯:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫

মরদেহ মিলল পুকুর পাড়ে, স্বর্ণালঙ্কার উধাও

  • আপডেট সময় : ১২:৪৩:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪
  • ৭০ বার পড়া হয়েছে

নোয়াখালী প্রতিনিধি : নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলায় ফিরোজা বেগম (৭৫) নামে এক বৃদ্ধার পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে তাৎক্ষণিক পুলিশ হত্যাকাণ্ডের কোনো কারণ জানাতে পারেনি। গতকাল শনিবার (২৯ জুন) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার ধানশালিক ইউনিয়নের দুই নম্বর ওয়ার্ডের পঞ্চায়েত বাড়ির পুকুর পাড় থেকে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। নিহত ফিরোজা বেগম ওই বাড়ির মৃত আবু বক্কর ছিদ্দিকের স্ত্রী। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ফিরোজা বেগম স্বামীর ঘরে একা থাকতেন। প্রতিদিনের ন্যায় ফিরোজা নিজ শয়ন কক্ষে একা ঘুমিয়ে পড়েন। সকালে তার বড় ছেলে রফিক উল্যাহ ঘুম থেকে উঠলে মায়ের ঘরের ২টি দরজা খোলা দেখেন। পরে তাকে তার এক ভাগিনা জানান তার মায়ের বসতঘরের সিঁধ কাটা রয়েছে। পরবর্তীতে বসত ঘর সংলগ্ন পুকুর পাড়ে ভিকটিমের পা বাঁধা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে ভিকটিমের এক নাতি তার বড় ছেলে রফিক উল্যাহকে বিষয়টি জানান।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নিহত বৃদ্ধা সব সময় হাতে ২টি স্বর্ণের বালা, গলায় হার, কানে দুল ও হাতে ২টি স্বর্ণের আংটি ব্যবহার করতেন। ধারণা করা হচ্ছে, ওই স্বর্ণালঙ্কার লুট করার জন্যই তাকে হত্যা করা হয়। নিহতের স্বজনদের দাবি, কানের একটি দুল কান থেকে নেওয়ার সময় তার কানেও রক্তাক্ত জখম হয়। মরদেহের সাথে বৃদ্ধার ব্যবহৃত কোনো স্বর্ণালংকার পাওয়া যায়নি।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

মরদেহ মিলল পুকুর পাড়ে, স্বর্ণালঙ্কার উধাও

আপডেট সময় : ১২:৪৩:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪

নোয়াখালী প্রতিনিধি : নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলায় ফিরোজা বেগম (৭৫) নামে এক বৃদ্ধার পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে তাৎক্ষণিক পুলিশ হত্যাকাণ্ডের কোনো কারণ জানাতে পারেনি। গতকাল শনিবার (২৯ জুন) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার ধানশালিক ইউনিয়নের দুই নম্বর ওয়ার্ডের পঞ্চায়েত বাড়ির পুকুর পাড় থেকে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। নিহত ফিরোজা বেগম ওই বাড়ির মৃত আবু বক্কর ছিদ্দিকের স্ত্রী। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ফিরোজা বেগম স্বামীর ঘরে একা থাকতেন। প্রতিদিনের ন্যায় ফিরোজা নিজ শয়ন কক্ষে একা ঘুমিয়ে পড়েন। সকালে তার বড় ছেলে রফিক উল্যাহ ঘুম থেকে উঠলে মায়ের ঘরের ২টি দরজা খোলা দেখেন। পরে তাকে তার এক ভাগিনা জানান তার মায়ের বসতঘরের সিঁধ কাটা রয়েছে। পরবর্তীতে বসত ঘর সংলগ্ন পুকুর পাড়ে ভিকটিমের পা বাঁধা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে ভিকটিমের এক নাতি তার বড় ছেলে রফিক উল্যাহকে বিষয়টি জানান।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নিহত বৃদ্ধা সব সময় হাতে ২টি স্বর্ণের বালা, গলায় হার, কানে দুল ও হাতে ২টি স্বর্ণের আংটি ব্যবহার করতেন। ধারণা করা হচ্ছে, ওই স্বর্ণালঙ্কার লুট করার জন্যই তাকে হত্যা করা হয়। নিহতের স্বজনদের দাবি, কানের একটি দুল কান থেকে নেওয়ার সময় তার কানেও রক্তাক্ত জখম হয়। মরদেহের সাথে বৃদ্ধার ব্যবহৃত কোনো স্বর্ণালংকার পাওয়া যায়নি।