নিজস্ব প্রতিবেদক: একজন সংসদ সদস্য প্রার্থীর নির্বাচনী ব্যয় ভোটার প্রতি ১০ টাকা হার নির্ধারণ করা হয়েছে। এর বেশি খরচ করলে ওই প্রার্থীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে পারবে নির্বাচন কমিশন— আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এমন বিধান রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংশোধন অধ্যাদেশ-২০২৫ জারি করেছে সরকার।
সোমবার (৩ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় এ অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করে।
নির্বাচনি ব্যয়ের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলকে যুক্ত করে পরিমার্জন করা হয়েছে। অনুদান হিসেবে পাওয়া অর্থের তালিকা বিস্তারিত ও সুস্পষ্ট করে ওয়েবসাইটে প্রকাশের বিধান যুক্ত করা হয়েছে।
চূড়ান্ত আরপিও অনুচ্ছেদ ৪৪ : এ অনুচ্ছেদে বেশ কিছু নতুন সংযোজন এসেছে। প্রার্থীর নির্বাচনি ব্যয় ভোটার প্রতি ১০ টাকা হার নির্ধারণ করা হয়েছে।
অনুচ্ছেদ ১৩: প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে দেওয়া জামানতের পরিমাণ ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে। আগে ২০ হাজার টাকা জামানত ছিল।
নির্বাচন কর্মকর্তাদের বদলির বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শকের বিষয়টি যুক্ত করা হয়েছে।
অনুচ্ছেদ-৭৩ এ মিথ্য তথ্য, অপতথ্য, গুজব ও এআই অপব্যবহার রোধে প্রার্থী ও দলের বিষয়ে অপরাধের বিধানটি যুক্ত করা হয়েছে।
অনুচ্ছেদ ৭৪, ৮১, ৮৭, ৮৯ এ ছোটোখাটো পরিমার্জন আনা হয়েছে।
দল নিবন্ধন ও আর্থিক অনুদানের বিষয় এবং নিবন্ধন স্থগিত হলে প্রতীক স্থগিত করার বিধান রয়েছে অনুচ্ছেদ ৯০ এ।
এসি/আপ্র/০৪/১১/২০২৫
																			
										




















