ঢাকা ০৩:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫

ভুয়া কিউআর কোডের মাধ্যমে তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে স্প্যামাররা

  • আপডেট সময় : ১২:৪৩:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৩
  • ৮৫ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক: ভুয়া কিউআর কোডের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে স্প্যামাররা। সম্প্রতি যেকোনো কিউআর কোড স্ক্যান করার ব্যাপারে সতর্ক করেছে ফেডারেল ট্রেড কমিশন। কনজুমার অ্যালার্টের একটি ব্লগে তারা এই তথ্য জানায়। স্প্যমাররা এই কিউআর কোডের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের অনাকাক্সিক্ষত স্থানে নিয়ে যেতে পারে। এরপর বিভিন্ন মূল্য পরিশোধ, লগইন বা অন্যান্য সংবেদনশীল তথ্যের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। নিউইয়র্ক টাইমসের সূত্রে ট্রেলিক্স নামে একটি সাইবার সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠানের থ্রেট ইনটেলিজেন্সের প্রধান জন ফোক্কার জানায়, এ বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে তাদের প্রতিষ্ঠান এমন কিউআর কোড আক্রমণের ৬০ হাজার স্যাম্পল পেয়েছে। এমন ভুয়া কোডের শিকার হওয়া থেকে রক্ষা পেতে এফটিসি’র পরামর্শ হলো, অনাকাক্সিক্ষত ই-মেইল এবং মেসেজ উপেক্ষা করতে। অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো স্থান থেকে এমন জরুরি কোনো অনুরোধ এলে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। কোনো স্ক্যানিংয়ের পরে পেমেন্টের অপশন এলে ইউআরএলটা ভালোভাবে চেক করে নিতে হবে সেটা বিশ্বস্ত কি না। বিশেষ করে ব্যবহারকারী কোনো সাইটে প্রবেশ করতে চাইলে সরাসরি সেটা লিখে ভিজিট করলেই ভালো। কমিশন আরও বলেছে ডিভাইস সবসময় আপডেট রাখা এবং সংবেদনশীল অ্যাকাউন্টগুলোতে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড এবং মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু রাখতে। এফটিসি’র পরামর্শ ছাড়াও আরও কিছু বিষয় মেনে চলতে বলেছে সংবাদ মাধ্যম ভার্জ। কিউআর কোড স্ক্যানিংয়ের কোনো অ্যাপ ডাউনলোড না করে অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএসের বিল্টইন ক্যামেরা ব্যবহার করা। এমন অ্যাপ অনেক সময় তথ্য চুরি করার জন্যই বানানো হয় বলে মন্তব্য করে সংবাদমাধ্যমটি।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ভুয়া কিউআর কোডের মাধ্যমে তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে স্প্যামাররা

আপডেট সময় : ১২:৪৩:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৩

প্রযুক্তি ডেস্ক: ভুয়া কিউআর কোডের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে স্প্যামাররা। সম্প্রতি যেকোনো কিউআর কোড স্ক্যান করার ব্যাপারে সতর্ক করেছে ফেডারেল ট্রেড কমিশন। কনজুমার অ্যালার্টের একটি ব্লগে তারা এই তথ্য জানায়। স্প্যমাররা এই কিউআর কোডের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের অনাকাক্সিক্ষত স্থানে নিয়ে যেতে পারে। এরপর বিভিন্ন মূল্য পরিশোধ, লগইন বা অন্যান্য সংবেদনশীল তথ্যের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। নিউইয়র্ক টাইমসের সূত্রে ট্রেলিক্স নামে একটি সাইবার সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠানের থ্রেট ইনটেলিজেন্সের প্রধান জন ফোক্কার জানায়, এ বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে তাদের প্রতিষ্ঠান এমন কিউআর কোড আক্রমণের ৬০ হাজার স্যাম্পল পেয়েছে। এমন ভুয়া কোডের শিকার হওয়া থেকে রক্ষা পেতে এফটিসি’র পরামর্শ হলো, অনাকাক্সিক্ষত ই-মেইল এবং মেসেজ উপেক্ষা করতে। অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো স্থান থেকে এমন জরুরি কোনো অনুরোধ এলে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। কোনো স্ক্যানিংয়ের পরে পেমেন্টের অপশন এলে ইউআরএলটা ভালোভাবে চেক করে নিতে হবে সেটা বিশ্বস্ত কি না। বিশেষ করে ব্যবহারকারী কোনো সাইটে প্রবেশ করতে চাইলে সরাসরি সেটা লিখে ভিজিট করলেই ভালো। কমিশন আরও বলেছে ডিভাইস সবসময় আপডেট রাখা এবং সংবেদনশীল অ্যাকাউন্টগুলোতে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড এবং মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু রাখতে। এফটিসি’র পরামর্শ ছাড়াও আরও কিছু বিষয় মেনে চলতে বলেছে সংবাদ মাধ্যম ভার্জ। কিউআর কোড স্ক্যানিংয়ের কোনো অ্যাপ ডাউনলোড না করে অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএসের বিল্টইন ক্যামেরা ব্যবহার করা। এমন অ্যাপ অনেক সময় তথ্য চুরি করার জন্যই বানানো হয় বলে মন্তব্য করে সংবাদমাধ্যমটি।