ঢাকা ০৭:৫৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫

ভুঁড়ি কত প্রকার, কোনটা কীভাবে কমাবেন?

  • আপডেট সময় : ০১:১৮:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুলাই ২০২১
  • ১২০ বার পড়া হয়েছে

লাইফস্টাইল ডেস্ক : ভুঁড়ি কত প্রকার এটা কোনও পরীক্ষায় না আসলেও উত্তরটা জানা থাকলে আছে কিছু উপকার। কারণ সব ভুঁড়ি একই কারণে গজায় না। ভুঁড়ি দেখে যেমন লোক চেনা যায়, আবার ভুঁড়ির গঠন দেখে বোঝা যায় সেটার কারণ। আর কারণ জানতে পারলে ভুঁড়িটাকে বাগে আনাও হবে সহজ।
স্ট্রেস বেলি : মানসিক চাপের প্রশ্নে আমরা যতই এড়িয়ে চলি না কেন, এর একটি বড় শারীরিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে। অতিরিক্ত মানসিক চাপে থাকলে করটিসল নামের স্টেরয়েড হরমোনের মাত্রা বেড়ে তলপেটের আশপাশে চর্বির পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে অস্বাভাবিক গতিতে। এ ধরনের ভুঁড়ি কমাতে চাই মানসিক প্রশান্তি। এর জন্য নিয়ম করে ইয়োগা করুন আর খেয়াল রাখুন ঠিকঠাক ঘুম হচ্ছে কিনা।
হরমোন বেলি : হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে এ ধরনের ভুঁড়ি তৈরি হয়। হাইপোথায়রয়েডিসম বা পিসিওএস এ ধরনের ভুঁড়ির জন্য দায়ী। এতে করে ভুঁড়ির পাশাপাশি সামগ্রিক ওজনও বেড়ে যেতে থাকে। এটাকে দমিয়ে রাখতে হলে অস্বাস্থ্যকর খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। নিয়মিত বাদাম ও মাছ খেতে হবে। পাশাপাশি থাইরয়েড সংক্রান্ত পরীক্ষা ও পরামর্শ নিতে হবে ডাক্তারের কাছ থেকে।
লো বেলি : যখন কারও শরীরের উপরের অংশ চিকন ও নিচের দিকটা, বিশেষ করে তলপেটের দিকটা চওড়া হয়ে থাকে, সেটাকে বলে লো বেলি। শুয়ে বসে কাটানোই এর কারণ। আর এ সমস্যা কাটাতে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার ও প্রচুর পানি পান করতে হবে। পাকস্থলীর ব্যায়ামগুলোও করতে হবে নিয়মিত।
ব্লটেড বেলি : ভুঁড়ি ছাড়াও অনেকের পেটটাকে ফোলা ফোলা মনে হয়। এটাকে বলে ব্লটেড বেলি। হজমের সমস্যার কারণেই এমনটা হয়। এ সমস্যা থেকে বাঁচতে একসঙ্গে বেশি খাবার খাওয়া যাবে না। এড়িয়ে চলতে হবে কোমল পানীয়। ভারী খাবার খাওয়ার পরপরই পানি খাওয়া যাবে না।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ভুঁড়ি কত প্রকার, কোনটা কীভাবে কমাবেন?

আপডেট সময় : ০১:১৮:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুলাই ২০২১

লাইফস্টাইল ডেস্ক : ভুঁড়ি কত প্রকার এটা কোনও পরীক্ষায় না আসলেও উত্তরটা জানা থাকলে আছে কিছু উপকার। কারণ সব ভুঁড়ি একই কারণে গজায় না। ভুঁড়ি দেখে যেমন লোক চেনা যায়, আবার ভুঁড়ির গঠন দেখে বোঝা যায় সেটার কারণ। আর কারণ জানতে পারলে ভুঁড়িটাকে বাগে আনাও হবে সহজ।
স্ট্রেস বেলি : মানসিক চাপের প্রশ্নে আমরা যতই এড়িয়ে চলি না কেন, এর একটি বড় শারীরিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে। অতিরিক্ত মানসিক চাপে থাকলে করটিসল নামের স্টেরয়েড হরমোনের মাত্রা বেড়ে তলপেটের আশপাশে চর্বির পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে অস্বাভাবিক গতিতে। এ ধরনের ভুঁড়ি কমাতে চাই মানসিক প্রশান্তি। এর জন্য নিয়ম করে ইয়োগা করুন আর খেয়াল রাখুন ঠিকঠাক ঘুম হচ্ছে কিনা।
হরমোন বেলি : হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে এ ধরনের ভুঁড়ি তৈরি হয়। হাইপোথায়রয়েডিসম বা পিসিওএস এ ধরনের ভুঁড়ির জন্য দায়ী। এতে করে ভুঁড়ির পাশাপাশি সামগ্রিক ওজনও বেড়ে যেতে থাকে। এটাকে দমিয়ে রাখতে হলে অস্বাস্থ্যকর খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। নিয়মিত বাদাম ও মাছ খেতে হবে। পাশাপাশি থাইরয়েড সংক্রান্ত পরীক্ষা ও পরামর্শ নিতে হবে ডাক্তারের কাছ থেকে।
লো বেলি : যখন কারও শরীরের উপরের অংশ চিকন ও নিচের দিকটা, বিশেষ করে তলপেটের দিকটা চওড়া হয়ে থাকে, সেটাকে বলে লো বেলি। শুয়ে বসে কাটানোই এর কারণ। আর এ সমস্যা কাটাতে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার ও প্রচুর পানি পান করতে হবে। পাকস্থলীর ব্যায়ামগুলোও করতে হবে নিয়মিত।
ব্লটেড বেলি : ভুঁড়ি ছাড়াও অনেকের পেটটাকে ফোলা ফোলা মনে হয়। এটাকে বলে ব্লটেড বেলি। হজমের সমস্যার কারণেই এমনটা হয়। এ সমস্যা থেকে বাঁচতে একসঙ্গে বেশি খাবার খাওয়া যাবে না। এড়িয়ে চলতে হবে কোমল পানীয়। ভারী খাবার খাওয়ার পরপরই পানি খাওয়া যাবে না।