ঢাকা ০৯:০৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ভাষার মাসে বসুন্ধরার তিনটি নতুন ফন্ট

  • আপডেট সময় : ০২:১২:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ১০৬ বার পড়া হয়েছে

অর্থ-বাণিজ্য ডেস্ক : বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসা আর ফন্টের ব্যবহারকে আরো সাবলীল করতে বসুন্ধরা গ্রুপ ভাষার মাসে এনেছে তিনটি নতুন ফন্ট―‘বসুন্ধরা ৫২’, ‘বসুন্ধরা ৭১’ ও ‘বসুন্ধরা ২১’। শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে নতুন ফন্ট তিনটির উন্মুক্তকরণ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। ফন্ট তিনটি দেশবরেণ্য তিন জন মানুষের হাত দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সবার ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। বাংলা একাডেমির সভাপতি কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা এবং প্রখ্যাত কবি হেলাল হাফিজ ফন্টগুলো উন্মুক্ত করেন। দেশবরেণ্য কথাসাহিত্যিক, কবি, ঔপন্যাসিক, লেখকদের মিলনমেলায় পরিণত হয় এ আয়োজন। গালুমগিরি সংঘের প্রধান সমন্বয়ক কবি শিমুল সালাহউদ্দিনের সঞ্চালনায় এ আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের পরিচালক ও প্রখ্যাত সাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন, কবি ও অনুবাদক রাজু আলাউদ্দিন, কবি ও শিক্ষাবিদ শোয়াইব জিবরানসহ দেশবরেণ্য সাহিত্যিকবৃন্দ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, যেকোনো ভাষার প্রায়োগিক ক্ষেত্রে ফন্ট বা হরফের বিন্যাস গুরুত্বপূর্ণ। ডিজিটাল এই যুগে ইলেকট্রনিক ডিভাইসে লেখা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে বিভিন্ন সৃষ্টিশীল ফন্টের ব্যবহার বেড়েই চলেছে। প্রতিটি প্রকাশনা তাদের নিজস্ব ফন্ট ব্যবহার করার চেষ্টা করে থাকে। এমনকি অনেক বিখ্যাত মানুষ তাঁদের লেখায় বিশেষ কিছু ফন্ট ব্যবহার করেন। বর্তমানে লেখালেখির প্রসার ডিজিটাল মাধ্যমে ব্যাপকতা লাভ করায় ফন্টের চাহিদাও বেড়েছে অনেক। কিন্তু পূর্ণাঙ্গ ও সমৃদ্ধ বাংলা ফন্টের অপ্রতুলতার কারণে যারা বাংলা ফন্ট নিয়ে প্রতিনিয়তই কাজ করেন, বিশেষ করে ক্রিয়েটিভ বিভাগে কর্মরত অনেককেই বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা এবং অপ্রতুল সৃষ্টিশীল ফন্টের অভাবের সম্মুখীন হতে হয়। উদ্বোধনী স্যুভেনিরে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, বাংলা ভাষার প্রতি দায়বদ্ধতা, বাঙালি জাতির ইতিহাস ও নিজস্ব সংস্কৃতিচর্চাকে আরো বেগবান করতে বসুন্ধরা গ্রুপ নানা সময়ে নানা পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে। নতুন এই ফন্ট সৃষ্টিশীল ও কর্মোদ্যোগী মানুষের নিত্যদিনের ব্যবহার্য হয়ে উঠুক, পরিচিতি পাক এবং সমৃদ্ধ হোক বাংলা ভাষা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে উপস্থিত ছিলেন এম এম জসীম উদ্দিন (সিওও, ব্র্যান্ড অ্যান্ড মার্কেটিং, সেক্টর এ), কাজী রোকন উদ্দিন (ম্যানেজার, মিডিয়া ও পিআর, সেক্টর এ, বসুন্ধরা গ্রুপ), তাকবীর হাসান (ডেপুটি ম্যানেজার, ব্র্যান্ড, বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লি.)সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ভাষার মাসে বসুন্ধরার তিনটি নতুন ফন্ট

আপডেট সময় : ০২:১২:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২

অর্থ-বাণিজ্য ডেস্ক : বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসা আর ফন্টের ব্যবহারকে আরো সাবলীল করতে বসুন্ধরা গ্রুপ ভাষার মাসে এনেছে তিনটি নতুন ফন্ট―‘বসুন্ধরা ৫২’, ‘বসুন্ধরা ৭১’ ও ‘বসুন্ধরা ২১’। শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে নতুন ফন্ট তিনটির উন্মুক্তকরণ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। ফন্ট তিনটি দেশবরেণ্য তিন জন মানুষের হাত দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সবার ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। বাংলা একাডেমির সভাপতি কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা এবং প্রখ্যাত কবি হেলাল হাফিজ ফন্টগুলো উন্মুক্ত করেন। দেশবরেণ্য কথাসাহিত্যিক, কবি, ঔপন্যাসিক, লেখকদের মিলনমেলায় পরিণত হয় এ আয়োজন। গালুমগিরি সংঘের প্রধান সমন্বয়ক কবি শিমুল সালাহউদ্দিনের সঞ্চালনায় এ আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের পরিচালক ও প্রখ্যাত সাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন, কবি ও অনুবাদক রাজু আলাউদ্দিন, কবি ও শিক্ষাবিদ শোয়াইব জিবরানসহ দেশবরেণ্য সাহিত্যিকবৃন্দ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, যেকোনো ভাষার প্রায়োগিক ক্ষেত্রে ফন্ট বা হরফের বিন্যাস গুরুত্বপূর্ণ। ডিজিটাল এই যুগে ইলেকট্রনিক ডিভাইসে লেখা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে বিভিন্ন সৃষ্টিশীল ফন্টের ব্যবহার বেড়েই চলেছে। প্রতিটি প্রকাশনা তাদের নিজস্ব ফন্ট ব্যবহার করার চেষ্টা করে থাকে। এমনকি অনেক বিখ্যাত মানুষ তাঁদের লেখায় বিশেষ কিছু ফন্ট ব্যবহার করেন। বর্তমানে লেখালেখির প্রসার ডিজিটাল মাধ্যমে ব্যাপকতা লাভ করায় ফন্টের চাহিদাও বেড়েছে অনেক। কিন্তু পূর্ণাঙ্গ ও সমৃদ্ধ বাংলা ফন্টের অপ্রতুলতার কারণে যারা বাংলা ফন্ট নিয়ে প্রতিনিয়তই কাজ করেন, বিশেষ করে ক্রিয়েটিভ বিভাগে কর্মরত অনেককেই বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা এবং অপ্রতুল সৃষ্টিশীল ফন্টের অভাবের সম্মুখীন হতে হয়। উদ্বোধনী স্যুভেনিরে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, বাংলা ভাষার প্রতি দায়বদ্ধতা, বাঙালি জাতির ইতিহাস ও নিজস্ব সংস্কৃতিচর্চাকে আরো বেগবান করতে বসুন্ধরা গ্রুপ নানা সময়ে নানা পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে। নতুন এই ফন্ট সৃষ্টিশীল ও কর্মোদ্যোগী মানুষের নিত্যদিনের ব্যবহার্য হয়ে উঠুক, পরিচিতি পাক এবং সমৃদ্ধ হোক বাংলা ভাষা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে উপস্থিত ছিলেন এম এম জসীম উদ্দিন (সিওও, ব্র্যান্ড অ্যান্ড মার্কেটিং, সেক্টর এ), কাজী রোকন উদ্দিন (ম্যানেজার, মিডিয়া ও পিআর, সেক্টর এ, বসুন্ধরা গ্রুপ), তাকবীর হাসান (ডেপুটি ম্যানেজার, ব্র্যান্ড, বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লি.)সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।