ঢাকা ০৭:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫

ভাঙ্গা থেকে পরীক্ষামূলক ট্রেন গেল পদ্মা সেতুর কাছে

  • আপডেট সময় : ০১:৫৩:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ নভেম্বর ২০২২
  • ৭৫ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ফরিদপুরের ভাঙ্গা রেলস্টেশন এলাকা থেকে পরীক্ষামূলকভাবে একটি ট্রেন পদ্মা সেতু পর্যন্ত গেছে। ৩২ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে বেলা পৌনে একটার দিকে ট্রেনটি পদ্মা স্টেশন পার হয়ে ভায়াডাক্টে যায়।
গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভাঙ্গা রেলস্টেশন–সংলগ্ন পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প এলাকা থেকে পরীক্ষামূলক ট্রেনটি ছেড়ে যায়। পরীক্ষামূলক ট্র্যাক কারটি ছেড়ে এক ঘণ্টা ৪৫ মিনিটের মধ্যে সেটি পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্টে (সংযোগ সেতু) পৌঁছায়। পরীক্ষামূলক ট্র্যাক কারটি বিশেষ আকৃতিতে নির্মিত একটি রেল ইঞ্জিন বিশেষ। এটি গ্যাংকার নামেও পরিচিত। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিএসসি (কনট্রাকশন সুপারভিশন কনসালটেন্ট) এর সহযোগিতায় প্রকল্প বাস্তবায়নকারী বেসরকারি সংস্থা “ডর্প” এটি বাস্তবায়ন করছে। ৩২ কিলোমিটারের মধ্যে ৪ কিলোমিটার পাথরবিহীন এবং ২৮ কিলোমিটার পাথরসহ রেললাইন বসে গেছে। এই রেল সংযোগ ভাঙ্গার পুরোনো রেললাইনের সাথে যুক্ত। পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পে কয়েকদিন আগেই এই পথের কাজ শেষ হয়েছে। সেখানে কিছুটা দূরগতিতে ট্র্যাক কার চালিয়ে দেখা হয়েছে বলে জানান ভাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার শাহজাহান। তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “নতুন রেলপথ চালু হওয়ার আগে পরীক্ষামূলকভাবে গ্যাংকারটি আজ মঙ্গলবার সকালে ভাঙ্গা থেকে যাত্রা শুরু করে। ওই গ্যাংকারে সেনাবাহিনী পরিচালিত পদ্মা সেতু সংযোগ রেলপ্রকল্পের সমন্বয়কারী কর্মকর্তা মেজর জেনারেল এস এম জাহিদ এবং প্রকল্প পরিচালক আফজাল হোসেন ৩২ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করেন।” আগামী ২০২৩ সালের ২৫ জুন ঢাকা-ভাঙ্গা রেলপথ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হওয়া কথা আছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ভাঙ্গা থেকে পরীক্ষামূলক ট্রেন গেল পদ্মা সেতুর কাছে

আপডেট সময় : ০১:৫৩:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ নভেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : ফরিদপুরের ভাঙ্গা রেলস্টেশন এলাকা থেকে পরীক্ষামূলকভাবে একটি ট্রেন পদ্মা সেতু পর্যন্ত গেছে। ৩২ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে বেলা পৌনে একটার দিকে ট্রেনটি পদ্মা স্টেশন পার হয়ে ভায়াডাক্টে যায়।
গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভাঙ্গা রেলস্টেশন–সংলগ্ন পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প এলাকা থেকে পরীক্ষামূলক ট্রেনটি ছেড়ে যায়। পরীক্ষামূলক ট্র্যাক কারটি ছেড়ে এক ঘণ্টা ৪৫ মিনিটের মধ্যে সেটি পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্টে (সংযোগ সেতু) পৌঁছায়। পরীক্ষামূলক ট্র্যাক কারটি বিশেষ আকৃতিতে নির্মিত একটি রেল ইঞ্জিন বিশেষ। এটি গ্যাংকার নামেও পরিচিত। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিএসসি (কনট্রাকশন সুপারভিশন কনসালটেন্ট) এর সহযোগিতায় প্রকল্প বাস্তবায়নকারী বেসরকারি সংস্থা “ডর্প” এটি বাস্তবায়ন করছে। ৩২ কিলোমিটারের মধ্যে ৪ কিলোমিটার পাথরবিহীন এবং ২৮ কিলোমিটার পাথরসহ রেললাইন বসে গেছে। এই রেল সংযোগ ভাঙ্গার পুরোনো রেললাইনের সাথে যুক্ত। পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পে কয়েকদিন আগেই এই পথের কাজ শেষ হয়েছে। সেখানে কিছুটা দূরগতিতে ট্র্যাক কার চালিয়ে দেখা হয়েছে বলে জানান ভাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার শাহজাহান। তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “নতুন রেলপথ চালু হওয়ার আগে পরীক্ষামূলকভাবে গ্যাংকারটি আজ মঙ্গলবার সকালে ভাঙ্গা থেকে যাত্রা শুরু করে। ওই গ্যাংকারে সেনাবাহিনী পরিচালিত পদ্মা সেতু সংযোগ রেলপ্রকল্পের সমন্বয়কারী কর্মকর্তা মেজর জেনারেল এস এম জাহিদ এবং প্রকল্প পরিচালক আফজাল হোসেন ৩২ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করেন।” আগামী ২০২৩ সালের ২৫ জুন ঢাকা-ভাঙ্গা রেলপথ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হওয়া কথা আছে।