ঢাকা ০৩:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫

ব্রিটেনে শুকিয়ে যাচ্ছে নদনদী, ৮ এলাকায় খরা

  • আপডেট সময় : ১১:৩৯:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২২
  • ৭৪ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : ব্রিটেনের কয়েকটি এলাকায় দেখা দিয়েছে ভয়াবহ খরা। শুকিয়ে যাচ্ছে নদনদী। পানির অভাবে বিনষ্ট হচ্ছে মাঠের ফসল। ব্রিটিশ সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে আটটি এলাকাকে খরা অঞ্চল ঘোষণা করেছে। ব্রিটেনজুড়ে শুষ্ক অবস্থা দীর্ঘায়িত হচ্ছে, যত দিন যাচ্ছে খরার ভয়াবহতা বাড়ছে। দেশটির কয়েকটি এলাকায় এ বছর উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বৃষ্টিপাত হয়নি। এ ছাড়া ১৯৫২ সালের পর এ বছরই বৃষ্টিপাতের পরিমাণ সবচাইতে কম অন্যদিকে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে এ যাবত তাপমাত্রা রয়েছে ২০ ডিগ্রির ওপরে, কোনো কোনো দিন ৪০ অতিক্রম করেছে। ১২ আগস্ট শুক্রবার ন্যাশনাল ড্রাউট গ্রুপ আনুষ্ঠানিকভাবে খরা ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরিবেশ সংস্থা যে আটটি এলাকা চিহ্নিত করে খরা অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে সেগুলো হচ্ছে, ডেভন অ্যান্ড কর্নওয়াল, সোলেন্ট অ্যান্ড সাউথ ডাউনস, কেন্ট অ্যান্ড সাউথ লন্ডন, হার্টস অ্যান্ড নর্থ লন্ডন, ইস্ট অ্যাঙ্গিলা, টেমস, লিঙ্কনশায়ার অ্যান্ড নর্দাম্পটনশায়ার এবং ইস্ট মিডল্যান্ডস। পরিবেশ সংস্থা আগস্ট মাসের শেষ দিকে আরও দুটি এলাকায় খরা ঘোষণা করতে পারে। সেগুলো হচ্ছে ইয়র্কশায়ার এবং ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস।দীর্ঘায়িত শুস্ক আবহাওয়ার জন্য ইংল্যান্ডে চার ধরনের জরুরি আবহাওয়া পরিস্থিতি ঘোষণা করা হয়ে থাকে। এ মাসের শুরুতে বিশেষজ্ঞদের এক বৈঠকে প্রথম ধাপের জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা নিয়ে আলোচনা হয়। তবে এবার আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দ্বিতীয় পর্যায়ের জরুরি অবস্থা খরা ঘোষণা করা হয়েছে। খরার প্রভাবে অনেক জায়গায় খাল নদী শুকিয়ে গেছে। বিশেষ করে টেমস নদীর উৎস মুখ এ বছর একেবারেই শুকিয়ে গেছে।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ব্রিটেনে শুকিয়ে যাচ্ছে নদনদী, ৮ এলাকায় খরা

আপডেট সময় : ১১:৩৯:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২২

প্রত্যাশা ডেস্ক : ব্রিটেনের কয়েকটি এলাকায় দেখা দিয়েছে ভয়াবহ খরা। শুকিয়ে যাচ্ছে নদনদী। পানির অভাবে বিনষ্ট হচ্ছে মাঠের ফসল। ব্রিটিশ সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে আটটি এলাকাকে খরা অঞ্চল ঘোষণা করেছে। ব্রিটেনজুড়ে শুষ্ক অবস্থা দীর্ঘায়িত হচ্ছে, যত দিন যাচ্ছে খরার ভয়াবহতা বাড়ছে। দেশটির কয়েকটি এলাকায় এ বছর উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বৃষ্টিপাত হয়নি। এ ছাড়া ১৯৫২ সালের পর এ বছরই বৃষ্টিপাতের পরিমাণ সবচাইতে কম অন্যদিকে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে এ যাবত তাপমাত্রা রয়েছে ২০ ডিগ্রির ওপরে, কোনো কোনো দিন ৪০ অতিক্রম করেছে। ১২ আগস্ট শুক্রবার ন্যাশনাল ড্রাউট গ্রুপ আনুষ্ঠানিকভাবে খরা ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরিবেশ সংস্থা যে আটটি এলাকা চিহ্নিত করে খরা অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে সেগুলো হচ্ছে, ডেভন অ্যান্ড কর্নওয়াল, সোলেন্ট অ্যান্ড সাউথ ডাউনস, কেন্ট অ্যান্ড সাউথ লন্ডন, হার্টস অ্যান্ড নর্থ লন্ডন, ইস্ট অ্যাঙ্গিলা, টেমস, লিঙ্কনশায়ার অ্যান্ড নর্দাম্পটনশায়ার এবং ইস্ট মিডল্যান্ডস। পরিবেশ সংস্থা আগস্ট মাসের শেষ দিকে আরও দুটি এলাকায় খরা ঘোষণা করতে পারে। সেগুলো হচ্ছে ইয়র্কশায়ার এবং ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস।দীর্ঘায়িত শুস্ক আবহাওয়ার জন্য ইংল্যান্ডে চার ধরনের জরুরি আবহাওয়া পরিস্থিতি ঘোষণা করা হয়ে থাকে। এ মাসের শুরুতে বিশেষজ্ঞদের এক বৈঠকে প্রথম ধাপের জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা নিয়ে আলোচনা হয়। তবে এবার আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দ্বিতীয় পর্যায়ের জরুরি অবস্থা খরা ঘোষণা করা হয়েছে। খরার প্রভাবে অনেক জায়গায় খাল নদী শুকিয়ে গেছে। বিশেষ করে টেমস নদীর উৎস মুখ এ বছর একেবারেই শুকিয়ে গেছে।