ঢাকা ১১:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫

বেড়েছে মাছ-মাংসের দর

  • আপডেট সময় : ০২:৩০:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ মে ২০২১
  • ২১১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঈদের ছুটির পর ঢাকার বাজারে মাছ ও মাংসের দাম বেড়ে গেছে। গতকাল রোববার রাজধানীর কাঁচাবাজারগুলো ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ টাকায়, যা ঈদের আগে ৫৫০ টাকা ছিল। একইভাবে কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা দরে। কেজিতে ১২০ টাকা বেড়ে লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়। আর সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৬০ টাকায়, ঈদের আগের তুলনায় কেজিতে দাম বেড়েছে ৪০ টাকা। এমনিতে ঈদের পরপর মাংসের চাহিদা থাকে কম; তুলনামূলকভাবে মাছ ও সবজির চাহিদা বেশি থাকে। দাম এতটা বাড়ার কারণ জানতে চাইলে মিরপুর বড়বাগ কাঁচাবাজারের মুরগি বিক্রেতা বলেন, “ঈদের ছুটির কারণে গত তিনদিন ধরে শহরের কোনো সরবরাহ নেই। সে কারণে সব ধরনের মাছ মাংসের দাম বেড়েছে। দুয়েক দিনের মধ্যে দাম স্বাভাবিক হয়ে আসবে।” গরুর মাংস বিক্রেতা বলেন, “ ৩/৪ দিন ধরে গাবতলী বাজার বন্ধ। আজকে একটা গরু জবাই করে চার দোকানে ভাগ করে নিয়েছি। এসব কারণে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে।”। অবশ্য ঈদের পর মাত্র একদিন পার হওয়ায় বাজারের অনেক দোকানই এখনও বন্ধ। মাছের বাজারে দেখা গেল ক্রেতা খুব বেশি নেই, তবে দাম বেশ চড়া। এখানেও সরবরাহ স্বল্পতার কথা বললেন বিক্রেতারা। রুই, কাতল, শিং, মাগুর, পাবদা, চিংড়ি মাছসহ সব ধরনের মাছের দাম গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ৩০ টাকা থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। তবে সবজির বাজার অনেকটা স্বাভাবিক আছে। ঈদের আগের মতই পটল ৪০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, ঝিঙ্গা ৩০ টাকা, টমেটো ৬০ টাকা থেকে ১০০ টাকা, গাজর ৬০ টাকা থেকে ১০০ টাকা, শসা ৬০ টাকা, বেগুন ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে মিরপুরের বিভিন্ন বাজারে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

বেড়েছে মাছ-মাংসের দর

আপডেট সময় : ০২:৩০:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ মে ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঈদের ছুটির পর ঢাকার বাজারে মাছ ও মাংসের দাম বেড়ে গেছে। গতকাল রোববার রাজধানীর কাঁচাবাজারগুলো ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ টাকায়, যা ঈদের আগে ৫৫০ টাকা ছিল। একইভাবে কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা দরে। কেজিতে ১২০ টাকা বেড়ে লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়। আর সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৬০ টাকায়, ঈদের আগের তুলনায় কেজিতে দাম বেড়েছে ৪০ টাকা। এমনিতে ঈদের পরপর মাংসের চাহিদা থাকে কম; তুলনামূলকভাবে মাছ ও সবজির চাহিদা বেশি থাকে। দাম এতটা বাড়ার কারণ জানতে চাইলে মিরপুর বড়বাগ কাঁচাবাজারের মুরগি বিক্রেতা বলেন, “ঈদের ছুটির কারণে গত তিনদিন ধরে শহরের কোনো সরবরাহ নেই। সে কারণে সব ধরনের মাছ মাংসের দাম বেড়েছে। দুয়েক দিনের মধ্যে দাম স্বাভাবিক হয়ে আসবে।” গরুর মাংস বিক্রেতা বলেন, “ ৩/৪ দিন ধরে গাবতলী বাজার বন্ধ। আজকে একটা গরু জবাই করে চার দোকানে ভাগ করে নিয়েছি। এসব কারণে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে।”। অবশ্য ঈদের পর মাত্র একদিন পার হওয়ায় বাজারের অনেক দোকানই এখনও বন্ধ। মাছের বাজারে দেখা গেল ক্রেতা খুব বেশি নেই, তবে দাম বেশ চড়া। এখানেও সরবরাহ স্বল্পতার কথা বললেন বিক্রেতারা। রুই, কাতল, শিং, মাগুর, পাবদা, চিংড়ি মাছসহ সব ধরনের মাছের দাম গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ৩০ টাকা থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। তবে সবজির বাজার অনেকটা স্বাভাবিক আছে। ঈদের আগের মতই পটল ৪০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, ঝিঙ্গা ৩০ টাকা, টমেটো ৬০ টাকা থেকে ১০০ টাকা, গাজর ৬০ টাকা থেকে ১০০ টাকা, শসা ৬০ টাকা, বেগুন ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে মিরপুরের বিভিন্ন বাজারে।