ঢাকা ০৩:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫

বিশ্বজুড়ে বেড়েছে মৃত্যু, সংক্রমণ ছাড়াল ৩১ কোটি

  • আপডেট সময় : ০১:৫৩:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ জানুয়ারী ২০২২
  • ৮৯ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : বিশ্বজুড়ে শুরু হয়েছে করোনাভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ। প্রতিনিয়ত বাড়ছে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ও শনাক্ত। গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন সাড়ে ৪ হাজারের বেশি মানুষ। একই সময়ে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছেছে প্রায় ২০ লাখে। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৪ হাজার ৫১২ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে ১২০০-র বেশি। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৫৫ লাখ ১১ হাজার ৬৩১ জনে। একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৯ লাখ ৮০ হাজার ৫৪৫ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে সোয়া লাখের বেশি। এতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ কোটি ৬ লাখ ৫২ হাজার ২০৫ জনে।
সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে। আর সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে রাশিয়া। এরপরই রয়েছে ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি, ফিলিপাইন ও হাঙ্গেরি।
ওয়ার্ল্ডওমিটারস এর তথ্য অনুযায়ী গত এক দিনে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৮৯৯ জন এবং মারা গেছেন ৯১১ জন। করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৬ কোটি ২৪ লাখ ১৪ হাজার ৪৯৬ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ৮ লাখ ৬১ হাজার ১৮৪ জন মারা গেছেন। অন্যদিকে দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে রাশিয়া। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৭৪১ জন এবং নতুন করে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১৫ হাজার ৮৩০ জন। এছাড়া মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১ কোটি ৬ লাখ ৬৬ হাজার ৬৭৯ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ১৬ হাজার ৯০৪ জনের।
দৈনিক শনাক্তের বিশ্ব রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রে, হাসপাতালে সর্বোচ্চ রোগী : করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের দাপটে এক দিনেই ১১ লাখ ৩০ হাজারের বেশি কোভিড রোগী শনাক্তের নতুন বিশ্ব রেকর্ডে পৌঁছেছে যুক্তরাষ্ট্র। রয়টার্স জানিয়েছে, করোনাভাইরাস মহামারী শুরুর পর থেকে গত দুই বছরে বিশ্বের আর কোথাও এক দিনে এত রোগী শনাক্ত হয়নি। এর আগের রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রেরই ছিল, ওমিক্রনের বিস্তার শুরুর পর গত ৩ জানুয়ারি ১০ লাখ ৩ হাজার মানুষের কোভিড শনাক্ত হয়েছিল সেদিন। রয়টার্স লিখেছে, প্রতি সোমবার যুক্তরাষ্ট্রে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেশি থাকছে, এর একটি কারণ শনি ও রোববার ছুটির দিনে অনেক রাজ্য থেকে নমুনা পরীক্ষার তথ্য আসতে দেরি হচ্ছে। সাত দিনের গড় হিসাব করলে দেখা যাচ্ছে, প্রতিদিন গড়ে ৭ লাখের বেশি রোগী শনাক্ত হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে। একই দিনে আরেক ভয় জাগানো রেকর্ডের মুখোমুখি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সোমবার দেশটির হাসপাতালগুলোতে ১ লাখ ৩৫ হাজারের বেশি কোভিড রোগী ভর্তি ছিল, যা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ। এর আগের রেকর্ডটি ছিল গতবছর জানুয়ারিতে, সে সময় হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ১ লাখ ৩২ হাজার ছাড়িয়েছিল।
রয়টার্স বলছে, ওমিক্রনের বিস্তার শুরুর পর গত তিন সপ্তাহে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে তিনগুণ হয়েছে। গত নভেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথম শনাক্ত হওয়া করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন পুরো বিশ্বেই প্রাধান্য বিস্তার করছে। রোগীর চাপে উদ্বেগ বাড়ছে ইউরোপেও। গতবছর আধিপত্য বিস্তার করা ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের চেয়ে অনেক বেশি দ্রুত ছড়ায় ওমিক্রন। তবে গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তির ঝুঁকি ডেল্টার চেয়ে কম বলে প্রাথমিক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, প্রাথমিক গবেষণার ওই তথ্যের ভিত্তিতে ওমিক্রনকে কম গুরুতর বলার সুযোগ নেই, কারণ হাসপাতালে রোগীর চাপ অনেক বেশি বেড়ে গেলে এবং সংক্রমণের ফলে স্বাস্থ্যকর্মীর সংকট দেখা দিলে তা বড় ধরনের বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন এলাকায় স্কুল খোলা রাখাও কঠিন হয়ে পড়েছে। আক্রান্ত হওয়ায় শিক্ষক ও স্কুল বাসের চালকরা কাজে যোগ দিতে পারছেন না, শিক্ষার্থীরাও অনুপস্থিত থাকছে। বিপুল সংখ্যক কর্মী কোভিডে আক্রান্ত হওয়ায় নিউ ইয়র্ক শহরে পাতাল রেলের তিনটি লাইন বন্ধ রাখা হয়েছে। কোভিড রোগী বাড়ার সাথে সাথে মৃত্যুও বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের হাসপাতালগুলোতে। এখন প্রতিদিন গড়ে ১৭ শ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে, যা গত কয়েক সপ্তাহে ১৪ শর নিচে ছিল। ফাইজারের সিইও সোমবার বলেছেন, ওমিক্রনকে সামাল দেওয়ার জন্য বিশেষভাবে একটি টিকা তৈরি করা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করছেন। আগামী মার্চের মধ্যে তার কোম্পানিই হয়ত একটি টিকা আনতে পারবে।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

বিশ্বজুড়ে বেড়েছে মৃত্যু, সংক্রমণ ছাড়াল ৩১ কোটি

আপডেট সময় : ০১:৫৩:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ জানুয়ারী ২০২২

প্রত্যাশা ডেস্ক : বিশ্বজুড়ে শুরু হয়েছে করোনাভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ। প্রতিনিয়ত বাড়ছে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ও শনাক্ত। গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন সাড়ে ৪ হাজারের বেশি মানুষ। একই সময়ে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছেছে প্রায় ২০ লাখে। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৪ হাজার ৫১২ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে ১২০০-র বেশি। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৫৫ লাখ ১১ হাজার ৬৩১ জনে। একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৯ লাখ ৮০ হাজার ৫৪৫ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে সোয়া লাখের বেশি। এতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ কোটি ৬ লাখ ৫২ হাজার ২০৫ জনে।
সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে। আর সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে রাশিয়া। এরপরই রয়েছে ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি, ফিলিপাইন ও হাঙ্গেরি।
ওয়ার্ল্ডওমিটারস এর তথ্য অনুযায়ী গত এক দিনে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৮৯৯ জন এবং মারা গেছেন ৯১১ জন। করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৬ কোটি ২৪ লাখ ১৪ হাজার ৪৯৬ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ৮ লাখ ৬১ হাজার ১৮৪ জন মারা গেছেন। অন্যদিকে দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে রাশিয়া। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৭৪১ জন এবং নতুন করে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১৫ হাজার ৮৩০ জন। এছাড়া মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১ কোটি ৬ লাখ ৬৬ হাজার ৬৭৯ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ১৬ হাজার ৯০৪ জনের।
দৈনিক শনাক্তের বিশ্ব রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রে, হাসপাতালে সর্বোচ্চ রোগী : করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের দাপটে এক দিনেই ১১ লাখ ৩০ হাজারের বেশি কোভিড রোগী শনাক্তের নতুন বিশ্ব রেকর্ডে পৌঁছেছে যুক্তরাষ্ট্র। রয়টার্স জানিয়েছে, করোনাভাইরাস মহামারী শুরুর পর থেকে গত দুই বছরে বিশ্বের আর কোথাও এক দিনে এত রোগী শনাক্ত হয়নি। এর আগের রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রেরই ছিল, ওমিক্রনের বিস্তার শুরুর পর গত ৩ জানুয়ারি ১০ লাখ ৩ হাজার মানুষের কোভিড শনাক্ত হয়েছিল সেদিন। রয়টার্স লিখেছে, প্রতি সোমবার যুক্তরাষ্ট্রে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেশি থাকছে, এর একটি কারণ শনি ও রোববার ছুটির দিনে অনেক রাজ্য থেকে নমুনা পরীক্ষার তথ্য আসতে দেরি হচ্ছে। সাত দিনের গড় হিসাব করলে দেখা যাচ্ছে, প্রতিদিন গড়ে ৭ লাখের বেশি রোগী শনাক্ত হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে। একই দিনে আরেক ভয় জাগানো রেকর্ডের মুখোমুখি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সোমবার দেশটির হাসপাতালগুলোতে ১ লাখ ৩৫ হাজারের বেশি কোভিড রোগী ভর্তি ছিল, যা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ। এর আগের রেকর্ডটি ছিল গতবছর জানুয়ারিতে, সে সময় হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ১ লাখ ৩২ হাজার ছাড়িয়েছিল।
রয়টার্স বলছে, ওমিক্রনের বিস্তার শুরুর পর গত তিন সপ্তাহে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে তিনগুণ হয়েছে। গত নভেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথম শনাক্ত হওয়া করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন পুরো বিশ্বেই প্রাধান্য বিস্তার করছে। রোগীর চাপে উদ্বেগ বাড়ছে ইউরোপেও। গতবছর আধিপত্য বিস্তার করা ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের চেয়ে অনেক বেশি দ্রুত ছড়ায় ওমিক্রন। তবে গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তির ঝুঁকি ডেল্টার চেয়ে কম বলে প্রাথমিক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, প্রাথমিক গবেষণার ওই তথ্যের ভিত্তিতে ওমিক্রনকে কম গুরুতর বলার সুযোগ নেই, কারণ হাসপাতালে রোগীর চাপ অনেক বেশি বেড়ে গেলে এবং সংক্রমণের ফলে স্বাস্থ্যকর্মীর সংকট দেখা দিলে তা বড় ধরনের বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন এলাকায় স্কুল খোলা রাখাও কঠিন হয়ে পড়েছে। আক্রান্ত হওয়ায় শিক্ষক ও স্কুল বাসের চালকরা কাজে যোগ দিতে পারছেন না, শিক্ষার্থীরাও অনুপস্থিত থাকছে। বিপুল সংখ্যক কর্মী কোভিডে আক্রান্ত হওয়ায় নিউ ইয়র্ক শহরে পাতাল রেলের তিনটি লাইন বন্ধ রাখা হয়েছে। কোভিড রোগী বাড়ার সাথে সাথে মৃত্যুও বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের হাসপাতালগুলোতে। এখন প্রতিদিন গড়ে ১৭ শ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে, যা গত কয়েক সপ্তাহে ১৪ শর নিচে ছিল। ফাইজারের সিইও সোমবার বলেছেন, ওমিক্রনকে সামাল দেওয়ার জন্য বিশেষভাবে একটি টিকা তৈরি করা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করছেন। আগামী মার্চের মধ্যে তার কোম্পানিই হয়ত একটি টিকা আনতে পারবে।