ঢাকা ০৪:৩৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপির শোভাযাত্রায় ‘খাঁচায় বন্দি শেখ হাসিনা’

  • আপডেট সময় : ০৩:১৩:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৪
  • ১৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির আয়োজিত শোভাযাত্রায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রতীকীভাবে খাঁচায় বন্দি করে উপস্থাপন করা হয়েছে। শুক্রবার (৮ নভেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই চিত্র দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, একটি খাঁচার মধ্যে গোলাপি রঙের শাড়ি ও চোখে সানগ্লাস পরে দাঁড়িয়ে আছে মধ্যবয়স্ক এক নারী। যার সাজগোজ অনেকটা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো। এই নারীর মাথায় চুলের বেনী করে তৈরি করা হয়েছে দুটি শিং। একই সঙ্গে তার মুখে রং এবং কৃত্রিম দাঁত লাগিয়ে রাক্ষসের মতো ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ ছাড়া, খাঁচার ভেতরে রয়েছে কয়েকটি কৃত্রিম মানুষের কঙ্কাল। খাঁচার গায়ে একাধিক প্ল্যাকার্ডও ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। যাতে লেখা- ‘বাংলাদেশের ইতিহাসের নিকৃষ্টতম রাক্ষসী’, ‘আমি দলের সমস্ত নেতাকর্মীদের ফেলে পালিয়ে যাই’, ‘আমি নিরপরাধ ও নির্দোষ মানুষ গুম করি’, ‘আমি ভারতের সাথে হাত মিলিয়ে দেশকে ধ্বংস করি’, ‘আমি নিরপরাধ ছাত্র খুনি’ নানা রকমের বাক্য।

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

বিএনপির শোভাযাত্রায় ‘খাঁচায় বন্দি শেখ হাসিনা’

আপডেট সময় : ০৩:১৩:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির আয়োজিত শোভাযাত্রায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রতীকীভাবে খাঁচায় বন্দি করে উপস্থাপন করা হয়েছে। শুক্রবার (৮ নভেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই চিত্র দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, একটি খাঁচার মধ্যে গোলাপি রঙের শাড়ি ও চোখে সানগ্লাস পরে দাঁড়িয়ে আছে মধ্যবয়স্ক এক নারী। যার সাজগোজ অনেকটা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো। এই নারীর মাথায় চুলের বেনী করে তৈরি করা হয়েছে দুটি শিং। একই সঙ্গে তার মুখে রং এবং কৃত্রিম দাঁত লাগিয়ে রাক্ষসের মতো ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ ছাড়া, খাঁচার ভেতরে রয়েছে কয়েকটি কৃত্রিম মানুষের কঙ্কাল। খাঁচার গায়ে একাধিক প্ল্যাকার্ডও ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। যাতে লেখা- ‘বাংলাদেশের ইতিহাসের নিকৃষ্টতম রাক্ষসী’, ‘আমি দলের সমস্ত নেতাকর্মীদের ফেলে পালিয়ে যাই’, ‘আমি নিরপরাধ ও নির্দোষ মানুষ গুম করি’, ‘আমি ভারতের সাথে হাত মিলিয়ে দেশকে ধ্বংস করি’, ‘আমি নিরপরাধ ছাত্র খুনি’ নানা রকমের বাক্য।