ঢাকা ০৫:০৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫

বিএনপির রাজপথের শক্তি হ্রাস পাচ্ছে গর্জন বাড়ছে: ওবায়দুল কাদের

  • আপডেট সময় : ১২:৪৪:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ জুলাই ২০২২
  • ৭৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপির রাজপথের শক্তি যত হ্রাস পাচ্ছে মিডিয়ার সামনে দলটির নেতাদের হাস্যকর তর্জন-গর্জন ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে একথা বলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী। তিনি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এক বক্তব্যকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, মনগড়া ও অর্বাচীন উল্লেখ করে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি জনকল্যাণকর মেগাপ্রকল্পসমূহ বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত করতে চায়। দুর্নীতির কাল্পনিক অভিযোগ এনে জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা করছে।’
‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের বক্তব্যের মাধ্যমে বিএনপির মানসিক দেউলিয়াত্ব ফুটে উঠেছে। মির্জা ফখরুল ইসলাম বারবার নির্বাচনে না আসার মতো শিশুসুলভ বক্তব্য প্রদান করে যাচ্ছে। আমরাও বারবার বলেছি, দেশের সাংবিধানিক বিধান অনুযায়ী যথাসময়েই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে জনগণের ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন হবে।’
সংবিধান বহির্ভূত যে কোনো বিধান দেশের গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক শাসন ব্যবস্থাকে বাধাগ্রস্ত করার নামান্তর মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কোনো শর্ত দিয়ে নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে থামিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র ও অগণতান্ত্রিক অশুভ অপশক্তির হাতে রাষ্ট্রক্ষমতার প্রত্যাবর্তন জনগণ মেনে নেবে না।’
‘বিএনপি তার অতীত অপকর্মের জন্য জনগণের মুখোমুখি হতে ভয় পায় বলেই তারা সাংবিধানিক পন্থার ব্যত্যয় ঘটিয়ে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তাদের বিদেশি প্রভুদের আজ্ঞাবহ সরকার গঠনের দিবা স্বপ্নে নিমজ্জিত হয়ে আছে।’
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘বিএনপি দেশবাসীকে স্বৈরশাসন, দুর্নীতি-লুটপাট সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ ও উগ্র সাম্প্রদায়িকতা ব্যতীত জনগণের জন্য কল্যাণকর কোনো কিছুই উপহার দিতে পারেনি। হাওয়া ভবন খুলে তারেক রহমানের নেতৃত্বে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশকে পরিণত করা হয়েছিল সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের স্বর্গরাজ্যে।
‘বিএনপি অবৈধ ক্ষমতাকে নিষ্কন্ঠক করতে তাদের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের প্রত্যক্ষ মদদ ও পৃষ্ঠপোষকতায় তৎকালীন প্রধান বিরোধী দল আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট নারকীয় গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল। বিএনপি যখনই ক্ষমতায় এসেছে তখনই তাদের রাষ্ট্রীয় ফ্যাসিবাদের আগ্রাসী রূপ দেশের জনগণকে দুঃশাসন ও শোষণের জাঁতাকলে পিষ্ট করেছে।’
ইতোমধ্যে দেশের জনগণ পদ্মা সেতুর মতো মেগাপ্রকল্পের সুবিধা পেতে শুরু করেছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগই এদেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের মধ্য দিয়ে দেশে দারিদ্র্যের হার হ্রাস পেয়েছে।’

বিএনপির রাজপথের শক্তি হ্রাস পাচ্ছে গর্জন বাড়ছে: ওবায়দুল কাদের
নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপির রাজপথের শক্তি যত হ্রাস পাচ্ছে মিডিয়ার সামনে দলটির নেতাদের হাস্যকর তর্জন-গর্জন ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে একথা বলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী। তিনি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এক বক্তব্যকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, মনগড়া ও অর্বাচীন উল্লেখ করে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি জনকল্যাণকর মেগাপ্রকল্পসমূহ বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত করতে চায়। দুর্নীতির কাল্পনিক অভিযোগ এনে জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা করছে।’
‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের বক্তব্যের মাধ্যমে বিএনপির মানসিক দেউলিয়াত্ব ফুটে উঠেছে। মির্জা ফখরুল ইসলাম বারবার নির্বাচনে না আসার মতো শিশুসুলভ বক্তব্য প্রদান করে যাচ্ছে। আমরাও বারবার বলেছি, দেশের সাংবিধানিক বিধান অনুযায়ী যথাসময়েই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে জনগণের ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন হবে।’
সংবিধান বহির্ভূত যে কোনো বিধান দেশের গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক শাসন ব্যবস্থাকে বাধাগ্রস্ত করার নামান্তর মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কোনো শর্ত দিয়ে নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে থামিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র ও অগণতান্ত্রিক অশুভ অপশক্তির হাতে রাষ্ট্রক্ষমতার প্রত্যাবর্তন জনগণ মেনে নেবে না।’
‘বিএনপি তার অতীত অপকর্মের জন্য জনগণের মুখোমুখি হতে ভয় পায় বলেই তারা সাংবিধানিক পন্থার ব্যত্যয় ঘটিয়ে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তাদের বিদেশি প্রভুদের আজ্ঞাবহ সরকার গঠনের দিবা স্বপ্নে নিমজ্জিত হয়ে আছে।’
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘বিএনপি দেশবাসীকে স্বৈরশাসন, দুর্নীতি-লুটপাট সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ ও উগ্র সাম্প্রদায়িকতা ব্যতীত জনগণের জন্য কল্যাণকর কোনো কিছুই উপহার দিতে পারেনি। হাওয়া ভবন খুলে তারেক রহমানের নেতৃত্বে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশকে পরিণত করা হয়েছিল সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের স্বর্গরাজ্যে।
‘বিএনপি অবৈধ ক্ষমতাকে নিষ্কন্ঠক করতে তাদের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের প্রত্যক্ষ মদদ ও পৃষ্ঠপোষকতায় তৎকালীন প্রধান বিরোধী দল আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট নারকীয় গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল। বিএনপি যখনই ক্ষমতায় এসেছে তখনই তাদের রাষ্ট্রীয় ফ্যাসিবাদের আগ্রাসী রূপ দেশের জনগণকে দুঃশাসন ও শোষণের জাঁতাকলে পিষ্ট করেছে।’
ইতোমধ্যে দেশের জনগণ পদ্মা সেতুর মতো মেগাপ্রকল্পের সুবিধা পেতে শুরু করেছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগই এদেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের মধ্য দিয়ে দেশে দারিদ্র্যের হার হ্রাস পেয়েছে।’

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

দেশে কোরবানির পশু পর্যাপ্ত, পাশের দেশের প্রয়োজন নেই: উপদেষ্টা

বিএনপির রাজপথের শক্তি হ্রাস পাচ্ছে গর্জন বাড়ছে: ওবায়দুল কাদের

আপডেট সময় : ১২:৪৪:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ জুলাই ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপির রাজপথের শক্তি যত হ্রাস পাচ্ছে মিডিয়ার সামনে দলটির নেতাদের হাস্যকর তর্জন-গর্জন ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে একথা বলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী। তিনি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এক বক্তব্যকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, মনগড়া ও অর্বাচীন উল্লেখ করে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি জনকল্যাণকর মেগাপ্রকল্পসমূহ বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত করতে চায়। দুর্নীতির কাল্পনিক অভিযোগ এনে জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা করছে।’
‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের বক্তব্যের মাধ্যমে বিএনপির মানসিক দেউলিয়াত্ব ফুটে উঠেছে। মির্জা ফখরুল ইসলাম বারবার নির্বাচনে না আসার মতো শিশুসুলভ বক্তব্য প্রদান করে যাচ্ছে। আমরাও বারবার বলেছি, দেশের সাংবিধানিক বিধান অনুযায়ী যথাসময়েই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে জনগণের ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন হবে।’
সংবিধান বহির্ভূত যে কোনো বিধান দেশের গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক শাসন ব্যবস্থাকে বাধাগ্রস্ত করার নামান্তর মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কোনো শর্ত দিয়ে নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে থামিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র ও অগণতান্ত্রিক অশুভ অপশক্তির হাতে রাষ্ট্রক্ষমতার প্রত্যাবর্তন জনগণ মেনে নেবে না।’
‘বিএনপি তার অতীত অপকর্মের জন্য জনগণের মুখোমুখি হতে ভয় পায় বলেই তারা সাংবিধানিক পন্থার ব্যত্যয় ঘটিয়ে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তাদের বিদেশি প্রভুদের আজ্ঞাবহ সরকার গঠনের দিবা স্বপ্নে নিমজ্জিত হয়ে আছে।’
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘বিএনপি দেশবাসীকে স্বৈরশাসন, দুর্নীতি-লুটপাট সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ ও উগ্র সাম্প্রদায়িকতা ব্যতীত জনগণের জন্য কল্যাণকর কোনো কিছুই উপহার দিতে পারেনি। হাওয়া ভবন খুলে তারেক রহমানের নেতৃত্বে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশকে পরিণত করা হয়েছিল সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের স্বর্গরাজ্যে।
‘বিএনপি অবৈধ ক্ষমতাকে নিষ্কন্ঠক করতে তাদের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের প্রত্যক্ষ মদদ ও পৃষ্ঠপোষকতায় তৎকালীন প্রধান বিরোধী দল আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট নারকীয় গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল। বিএনপি যখনই ক্ষমতায় এসেছে তখনই তাদের রাষ্ট্রীয় ফ্যাসিবাদের আগ্রাসী রূপ দেশের জনগণকে দুঃশাসন ও শোষণের জাঁতাকলে পিষ্ট করেছে।’
ইতোমধ্যে দেশের জনগণ পদ্মা সেতুর মতো মেগাপ্রকল্পের সুবিধা পেতে শুরু করেছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগই এদেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের মধ্য দিয়ে দেশে দারিদ্র্যের হার হ্রাস পেয়েছে।’

বিএনপির রাজপথের শক্তি হ্রাস পাচ্ছে গর্জন বাড়ছে: ওবায়দুল কাদের
নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপির রাজপথের শক্তি যত হ্রাস পাচ্ছে মিডিয়ার সামনে দলটির নেতাদের হাস্যকর তর্জন-গর্জন ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে একথা বলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী। তিনি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এক বক্তব্যকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, মনগড়া ও অর্বাচীন উল্লেখ করে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি জনকল্যাণকর মেগাপ্রকল্পসমূহ বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত করতে চায়। দুর্নীতির কাল্পনিক অভিযোগ এনে জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা করছে।’
‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের বক্তব্যের মাধ্যমে বিএনপির মানসিক দেউলিয়াত্ব ফুটে উঠেছে। মির্জা ফখরুল ইসলাম বারবার নির্বাচনে না আসার মতো শিশুসুলভ বক্তব্য প্রদান করে যাচ্ছে। আমরাও বারবার বলেছি, দেশের সাংবিধানিক বিধান অনুযায়ী যথাসময়েই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে জনগণের ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন হবে।’
সংবিধান বহির্ভূত যে কোনো বিধান দেশের গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক শাসন ব্যবস্থাকে বাধাগ্রস্ত করার নামান্তর মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কোনো শর্ত দিয়ে নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে থামিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র ও অগণতান্ত্রিক অশুভ অপশক্তির হাতে রাষ্ট্রক্ষমতার প্রত্যাবর্তন জনগণ মেনে নেবে না।’
‘বিএনপি তার অতীত অপকর্মের জন্য জনগণের মুখোমুখি হতে ভয় পায় বলেই তারা সাংবিধানিক পন্থার ব্যত্যয় ঘটিয়ে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তাদের বিদেশি প্রভুদের আজ্ঞাবহ সরকার গঠনের দিবা স্বপ্নে নিমজ্জিত হয়ে আছে।’
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘বিএনপি দেশবাসীকে স্বৈরশাসন, দুর্নীতি-লুটপাট সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ ও উগ্র সাম্প্রদায়িকতা ব্যতীত জনগণের জন্য কল্যাণকর কোনো কিছুই উপহার দিতে পারেনি। হাওয়া ভবন খুলে তারেক রহমানের নেতৃত্বে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশকে পরিণত করা হয়েছিল সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের স্বর্গরাজ্যে।
‘বিএনপি অবৈধ ক্ষমতাকে নিষ্কন্ঠক করতে তাদের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের প্রত্যক্ষ মদদ ও পৃষ্ঠপোষকতায় তৎকালীন প্রধান বিরোধী দল আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট নারকীয় গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল। বিএনপি যখনই ক্ষমতায় এসেছে তখনই তাদের রাষ্ট্রীয় ফ্যাসিবাদের আগ্রাসী রূপ দেশের জনগণকে দুঃশাসন ও শোষণের জাঁতাকলে পিষ্ট করেছে।’
ইতোমধ্যে দেশের জনগণ পদ্মা সেতুর মতো মেগাপ্রকল্পের সুবিধা পেতে শুরু করেছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগই এদেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের মধ্য দিয়ে দেশে দারিদ্র্যের হার হ্রাস পেয়েছে।’