ঢাকা ১২:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বাণিজ্য মেলায় দলে দলে দর্শনার্থীরা

  • আপডেট সময় : ১২:১১:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৩
  • ১০২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : জমে উঠেছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। দিন যতই যাচ্ছে ততই ক্রেতা-দর্শনার্থীদের ভিড় বাড়ছে মেলায়। গতকাল শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে সকাল থেকেই দর্শনার্থীদের মেলা প্রাঙ্গণে আসতে দেখা গেছে। অনেকেই আসছে সপরিবারে। আবার কেউ আসছেন বন্ধুদের সঙ্গে দল বেঁধে। সবমিলিয়ে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের কেন্দ্র পরিণত হয়েছে মিলনমেলায়। মেলার শুরুর দিকে শুধু আশপাশের এলাকার মানুষকে আসতে দেখলেও এখন দূর-দূরান্ত থেকেও অনেকে আসছেন। রাজধানীর অদূরে পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে চলছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা-২০২৩। আজ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ২৭তম আসরের ২১তম দিন। মেলা চলবে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। গতকাল শনিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেছে, মেলার প্রধান ফটকে অসংখ্য দর্শনার্থীদের প্রবেশের সারি। দর্শনার্থীদের কাছ থেকে মেলা টিকিট সংগ্রহ করতে নিরাপত্তা কর্মীরা হিমশিম খেয়ে যাচ্ছেন। মেলায় প্রবেশের সারি গিয়ে ঠেকেছে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে। মেলার প্রবেশ গেটে পুলিশ ও মেলা কর্তৃপক্ষের লোকজন নিরাপত্তায় আছে। গেট দিয়ে প্রবেশের পরই চোখে পড়ে এক্সিবিশন সেন্টারের সামনে থাকা সুবিশাল খালি জায়গা। যেখানে রয়েছে বিশ্রাম করার জন্য বেঞ্চ। রয়েছে হাঁটা-চলার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা। রয়েছে ফোয়ারা। তার পাশে বিপুলসংখ্যক মানুষের জটলা রয়েছে।
ফোয়ারার চারপাশে ফুটন্ত গাঁদা ফুল গাছের টব সারিবদ্ধভাবে সাজানো রয়েছে। এমন পরিবেশে দর্শনার্থীরা মুঠোফোনে ছবি তোলায় ব্যস্ত হচ্ছেন। ভৈরবের আলুকান্দা থেকে আসা একটি ব্যাংকের কর্মকর্তা মুখলেসুর রহমান বলেন, সরকারি ছুটির দিন হওয়ায় পরিবার নিয়ে মেলা প্রাঙ্গণে এসেছি। বিকেলে আরও একটি কাজ আছে তাই সকাল সকাল এসেছিলাম মেলায়। আমার স্ত্রী পরিবারের জন্য কিছু কেনাকাটা করেছে। এতেই তিনি খুশি। এখনই ফিরছি বাড়ির উদ্দেশে। দুপুর ১২টার পর থেকেই কিছু মানুষকে মেলা প্রাঙ্গণ থেকে বের হতে দেখা যাচ্ছিল। তবে গেট দিয়ে কাউকে খালি হাতে বের হতে দেখা যায়নি। প্রত্যেকের হাতেই দেখা মিলেছে কিছু না কিছু পণ্যের নতুন ব্যাগ।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

বাণিজ্য মেলায় দলে দলে দর্শনার্থীরা

আপডেট সময় : ১২:১১:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : জমে উঠেছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। দিন যতই যাচ্ছে ততই ক্রেতা-দর্শনার্থীদের ভিড় বাড়ছে মেলায়। গতকাল শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে সকাল থেকেই দর্শনার্থীদের মেলা প্রাঙ্গণে আসতে দেখা গেছে। অনেকেই আসছে সপরিবারে। আবার কেউ আসছেন বন্ধুদের সঙ্গে দল বেঁধে। সবমিলিয়ে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের কেন্দ্র পরিণত হয়েছে মিলনমেলায়। মেলার শুরুর দিকে শুধু আশপাশের এলাকার মানুষকে আসতে দেখলেও এখন দূর-দূরান্ত থেকেও অনেকে আসছেন। রাজধানীর অদূরে পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে চলছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা-২০২৩। আজ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ২৭তম আসরের ২১তম দিন। মেলা চলবে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। গতকাল শনিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেছে, মেলার প্রধান ফটকে অসংখ্য দর্শনার্থীদের প্রবেশের সারি। দর্শনার্থীদের কাছ থেকে মেলা টিকিট সংগ্রহ করতে নিরাপত্তা কর্মীরা হিমশিম খেয়ে যাচ্ছেন। মেলায় প্রবেশের সারি গিয়ে ঠেকেছে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে। মেলার প্রবেশ গেটে পুলিশ ও মেলা কর্তৃপক্ষের লোকজন নিরাপত্তায় আছে। গেট দিয়ে প্রবেশের পরই চোখে পড়ে এক্সিবিশন সেন্টারের সামনে থাকা সুবিশাল খালি জায়গা। যেখানে রয়েছে বিশ্রাম করার জন্য বেঞ্চ। রয়েছে হাঁটা-চলার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা। রয়েছে ফোয়ারা। তার পাশে বিপুলসংখ্যক মানুষের জটলা রয়েছে।
ফোয়ারার চারপাশে ফুটন্ত গাঁদা ফুল গাছের টব সারিবদ্ধভাবে সাজানো রয়েছে। এমন পরিবেশে দর্শনার্থীরা মুঠোফোনে ছবি তোলায় ব্যস্ত হচ্ছেন। ভৈরবের আলুকান্দা থেকে আসা একটি ব্যাংকের কর্মকর্তা মুখলেসুর রহমান বলেন, সরকারি ছুটির দিন হওয়ায় পরিবার নিয়ে মেলা প্রাঙ্গণে এসেছি। বিকেলে আরও একটি কাজ আছে তাই সকাল সকাল এসেছিলাম মেলায়। আমার স্ত্রী পরিবারের জন্য কিছু কেনাকাটা করেছে। এতেই তিনি খুশি। এখনই ফিরছি বাড়ির উদ্দেশে। দুপুর ১২টার পর থেকেই কিছু মানুষকে মেলা প্রাঙ্গণ থেকে বের হতে দেখা যাচ্ছিল। তবে গেট দিয়ে কাউকে খালি হাতে বের হতে দেখা যায়নি। প্রত্যেকের হাতেই দেখা মিলেছে কিছু না কিছু পণ্যের নতুন ব্যাগ।