ঢাকা ০২:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫

বাঙালি অভিনেত্রীকে উপহার পাঠালেন দীপিকা

  • আপডেট সময় : ০২:১৫:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ মার্চ ২০২৪
  • ১০০ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক: মা হতে চলেছেন বলিউড অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন। আনুষ্ঠানিক ঘোষণার পর স্বামী রণবীর সিংকে সঙ্গে নিয়ে উড়ে যান গুজরাটের জামনগরে। সেখানে অনন্ত অম্বানী- রাধিকা মার্চেন্টের প্রাক্-বিবাহ অনুষ্ঠানে চুটিয়ে মজা করেন কয়েকটা দিন। কিন্তু মুম্বাইয়ে ফিরতে না ফিরতেই ব্যাগভর্তি উপহার পাঠালেন বাঙালি অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তীকে। অভিনেত্রী নিজেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই উপহারের ছবি পোস্ট করে বিষয়টি জানান। একইসঙ্গে ধন্যবাদও জানিয়েছেন দীপিকাকে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তী। টলিউডের পাশপাশি বলিউডেও রীতিমতো যোগাযোগ রয়েছে তার। গেল কয়েক বছরে বেশকিছু কাজও করেছেন সেখানে। তিনি টলিপাড়ার একমাত্র অভিনেত্রী, যিনি শাহরুখ খান, সালমান খানের সঙ্গেই ডাক পান বাবা সিদ্দিকির তারকাখচিত ইফতারপার্টিতে। এবার নারী দিবসে ঋতাভরীর জন্য একগুচ্ছ উপহার পাঠালেন দীপিকা। কিন্তু কীভাবে হলো ঋতাভরী-দীপিকার বন্ধুত্ব? পশ্চিমবঙ্গের একটি সংবাদমাধ্যমকে ঋতাভরী বলেন, আমাদের আসলে বন্ধুত্ব নেই। আমার সঙ্গে একবার দেখা হয়েছিল দীপিকার। তাও আবার ২০১৮ সালে পরিচালক-প্রযোজক দীনেশ বিজনের বিয়েতে। তখন কথা হয়, তারপর শুক্রবার এমন একটা উপহার পেয়ে ভীষণ খুশি। ঋতাভরী আরও বলেন, আসলে দীপিকার প্রসাধনী প্রতিষ্ঠান নারী দিবস উপলক্ষে এমন কিছু নারীকে উপহার পাঠাতে চেয়েছে, যারা নিজ নিজ ক্ষেত্রে ভালো কাজ করেছেন। সেই উদ্দেশ্যেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন তারা। প্রথমে আমি ভেবেছিলাম, হয়তো আমার স্টোরিতে তার প্রসাধনীর বিজ্ঞাপনের জন্য কিছু লিখতে হবে। তবে তেমন কিছুই না। একদম নিঃস্বার্থ উপহার এটা। এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঋতাভরী লেখেন, আমি ভীষণ খুশি। পাশাপাশি এটাও মনে হচ্ছে, দীপিকার মতো এমন একজন তারকাও নতুন প্রজন্মের জন্য ভাবছেন এবং তাদের উৎসাহিত করছেন। আসলে অন্য যেসব তারকার এমন প্রসাধনী ব্র্যান্ড রয়েছে, তারা হালকা করে এ কথা ছুঁয়ে যান, যাতে তাদের প্রচারটা হয়। দীপিকা একেবারেই সে রকম নন। আমি এটাই শিখলাম তার কাছ থেকে যে, সবকিছু জীবনে নিজের লাভের জন্য নয়, অন্যদের উৎসাহ দেওয়াটাই বিশালতার লক্ষণ।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

বাঙালি অভিনেত্রীকে উপহার পাঠালেন দীপিকা

আপডেট সময় : ০২:১৫:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ মার্চ ২০২৪

বিনোদন ডেস্ক: মা হতে চলেছেন বলিউড অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন। আনুষ্ঠানিক ঘোষণার পর স্বামী রণবীর সিংকে সঙ্গে নিয়ে উড়ে যান গুজরাটের জামনগরে। সেখানে অনন্ত অম্বানী- রাধিকা মার্চেন্টের প্রাক্-বিবাহ অনুষ্ঠানে চুটিয়ে মজা করেন কয়েকটা দিন। কিন্তু মুম্বাইয়ে ফিরতে না ফিরতেই ব্যাগভর্তি উপহার পাঠালেন বাঙালি অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তীকে। অভিনেত্রী নিজেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই উপহারের ছবি পোস্ট করে বিষয়টি জানান। একইসঙ্গে ধন্যবাদও জানিয়েছেন দীপিকাকে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তী। টলিউডের পাশপাশি বলিউডেও রীতিমতো যোগাযোগ রয়েছে তার। গেল কয়েক বছরে বেশকিছু কাজও করেছেন সেখানে। তিনি টলিপাড়ার একমাত্র অভিনেত্রী, যিনি শাহরুখ খান, সালমান খানের সঙ্গেই ডাক পান বাবা সিদ্দিকির তারকাখচিত ইফতারপার্টিতে। এবার নারী দিবসে ঋতাভরীর জন্য একগুচ্ছ উপহার পাঠালেন দীপিকা। কিন্তু কীভাবে হলো ঋতাভরী-দীপিকার বন্ধুত্ব? পশ্চিমবঙ্গের একটি সংবাদমাধ্যমকে ঋতাভরী বলেন, আমাদের আসলে বন্ধুত্ব নেই। আমার সঙ্গে একবার দেখা হয়েছিল দীপিকার। তাও আবার ২০১৮ সালে পরিচালক-প্রযোজক দীনেশ বিজনের বিয়েতে। তখন কথা হয়, তারপর শুক্রবার এমন একটা উপহার পেয়ে ভীষণ খুশি। ঋতাভরী আরও বলেন, আসলে দীপিকার প্রসাধনী প্রতিষ্ঠান নারী দিবস উপলক্ষে এমন কিছু নারীকে উপহার পাঠাতে চেয়েছে, যারা নিজ নিজ ক্ষেত্রে ভালো কাজ করেছেন। সেই উদ্দেশ্যেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন তারা। প্রথমে আমি ভেবেছিলাম, হয়তো আমার স্টোরিতে তার প্রসাধনীর বিজ্ঞাপনের জন্য কিছু লিখতে হবে। তবে তেমন কিছুই না। একদম নিঃস্বার্থ উপহার এটা। এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঋতাভরী লেখেন, আমি ভীষণ খুশি। পাশাপাশি এটাও মনে হচ্ছে, দীপিকার মতো এমন একজন তারকাও নতুন প্রজন্মের জন্য ভাবছেন এবং তাদের উৎসাহিত করছেন। আসলে অন্য যেসব তারকার এমন প্রসাধনী ব্র্যান্ড রয়েছে, তারা হালকা করে এ কথা ছুঁয়ে যান, যাতে তাদের প্রচারটা হয়। দীপিকা একেবারেই সে রকম নন। আমি এটাই শিখলাম তার কাছ থেকে যে, সবকিছু জীবনে নিজের লাভের জন্য নয়, অন্যদের উৎসাহ দেওয়াটাই বিশালতার লক্ষণ।