ঢাকা ০২:০৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫

বাঙলা কলেজের শিক্ষার্থী তপু হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

  • আপডেট সময় : ০৫:০২:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪
  • ৪৬ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : মিরপুর বাঙলা কলেজের শিক্ষার্থী নূরুল আমিন তপুকে অপহরণের করে হত্যা অভিযোগের মামলায় তিন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল। মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক মাসুদ করিম এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডিত আসামিরা হলো– মো. আরিফুল ইসলাম, মো. ইমরান হোসেন ও মো. ইয়ামিন মোল্যা।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) কারাগারে আটক আসামি আরিফুল ও ইমরানকে আদালতে হাজির করা হয়। তবে পলাতক থাকায় অপর আসামি ইয়ামিন উপস্থিত ছিল না। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে দুই আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ইয়ামিনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে ট্রাইব্যুনাল। তপু নিখোঁজের পর ২০২২ সালের ২ জানুয়ারি তার চাচা রাজধানীর দারুসসালাম থানায় একটি জিডি করেন। এরপর অপহরণকারীরা ভুক্তভোগীর মুক্তির জন্য তার চাচার কাছে ১ কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। পরে তিনি দারুসসালাম থানায় একটি অপহরণ মামলা করেন। মামলার পর ছায়া তদন্ত শুরু করে গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগের জোনাল টিম। ঘটনার দুদিন পর এই তিন অপহরণকারীকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায়, মিরপুর বেড়িবাঁধের জহুরাবাদস্থ এলাকায় ইমরানের ভাড়া বাসায় তপুকে ডেকে নিয়ে সুকৌশলে অপহরণ করা হয়। পরে মুক্তিপণ না পেয়ে ইমরানের বাসাতেই শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয় তপুকে। এরপর মরদেহ বস্তাবন্দি করে জহুরাবাদের বেড়িবাঁধে ফেলে দেওয়া হয়। আসামিরা হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেয়।

 

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

বাঙলা কলেজের শিক্ষার্থী তপু হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

আপডেট সময় : ০৫:০২:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : মিরপুর বাঙলা কলেজের শিক্ষার্থী নূরুল আমিন তপুকে অপহরণের করে হত্যা অভিযোগের মামলায় তিন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল। মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক মাসুদ করিম এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডিত আসামিরা হলো– মো. আরিফুল ইসলাম, মো. ইমরান হোসেন ও মো. ইয়ামিন মোল্যা।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) কারাগারে আটক আসামি আরিফুল ও ইমরানকে আদালতে হাজির করা হয়। তবে পলাতক থাকায় অপর আসামি ইয়ামিন উপস্থিত ছিল না। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে দুই আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ইয়ামিনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে ট্রাইব্যুনাল। তপু নিখোঁজের পর ২০২২ সালের ২ জানুয়ারি তার চাচা রাজধানীর দারুসসালাম থানায় একটি জিডি করেন। এরপর অপহরণকারীরা ভুক্তভোগীর মুক্তির জন্য তার চাচার কাছে ১ কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। পরে তিনি দারুসসালাম থানায় একটি অপহরণ মামলা করেন। মামলার পর ছায়া তদন্ত শুরু করে গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগের জোনাল টিম। ঘটনার দুদিন পর এই তিন অপহরণকারীকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায়, মিরপুর বেড়িবাঁধের জহুরাবাদস্থ এলাকায় ইমরানের ভাড়া বাসায় তপুকে ডেকে নিয়ে সুকৌশলে অপহরণ করা হয়। পরে মুক্তিপণ না পেয়ে ইমরানের বাসাতেই শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয় তপুকে। এরপর মরদেহ বস্তাবন্দি করে জহুরাবাদের বেড়িবাঁধে ফেলে দেওয়া হয়। আসামিরা হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেয়।