ঢাকা ১২:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫

বাংলাদেশ থেকে পোশাক নিলে লাভবান হবে ইন্দোনেশিয়া

  • আপডেট সময় : ০২:৩৫:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ৯৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : তৈরি পোশাক খাতে বাংলাদেশ-ইন্দোনেশিয়া একে অপরেরর পরিপূরক হতে পারে। ইন্দেনেশিয়া বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানি করলে উভয় দেশ লাভবান হবে। দুই দেশের এই সম্ভাবনাগুলো কাজে লাগানো উচিত। গতকাল রোববার বাংলাদেশে নিযুক্ত ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত হেরু হারতান্তো সুবোলোর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান এসব কথা বলেন। বিজিএমইএ’র এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সাক্ষাৎকালে বিজিএমইএ সহ-সভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম, পরিচালক ব্যারিস্টার ভিদিয়া অমৃত খান ও বিজিএমইএ স্ট্যান্ডিং কমিটি অন ফরেন অ্যাফেয়ার্স এর চেয়ারম্যান শামস মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন। সাক্ষাৎকালে তারা বিশেষ করে বাংলাদেশ এবং ইন্দোনেশিয়ার পারস্পরিক বাণিজ্য সম্ভাবনা উন্মোচন করতে দেশ দুটির মধ্যে সম্ভাব্য সহযোগিতার উপায়গুলোকে গুরুত্ব প্রদান করে বাণিজ্য সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়াবলি নিয়ে আলোচনা করেন। তারা বাংলাদেশ-ইন্দোনেশিয়া কীভাবে পোশাক এবং টেক্সটাইল খাতের উন্নয়নে একে অপরের পরিপূরক হতে পারে, সে বিষয়েও আলোচনা করেন।
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়া পরস্পরের অকৃত্রিম বন্ধু এবং অংশীদার। এভাবেই দেশ দুটি নিজেদেরকে দেখতে হবে এবং একসঙ্গে সমৃদ্ধশালী হওয়ার জন্য পারস্পরিক সহযোগিতা প্রসারিত করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘সুযোগ এবং সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগানোর উপায়গুলো চিহ্নিত করার জন্য সহযোগিতামূলক সম্পৃক্ততা প্রয়োজন।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের পোশাকখাত পন্যের বৈচিত্র্যকরন, বিশেষ করে উচ্চ মূল্যের নন-কটন পোশাক পন্য এবং টেকনিক্যাল টেক্সটাইলের উপর যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করেছে।’

ইন্দোনেশিয়ার টেক্সটাইল খাত বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে ম্যান-মেইড ফাইবারের চাহিদা পূরণ করতে পারে। অন্যদিকে, ইন্দোনেশিয়া বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক পোশাক আমদানি করতে পারে। তিনি বলেন, ‘এটি উভয় দেশের জন্য উইন উইন (লাভজনক) পরিস্থিতি তৈরি করবে।’

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

বাংলাদেশ থেকে পোশাক নিলে লাভবান হবে ইন্দোনেশিয়া

আপডেট সময় : ০২:৩৫:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক : তৈরি পোশাক খাতে বাংলাদেশ-ইন্দোনেশিয়া একে অপরেরর পরিপূরক হতে পারে। ইন্দেনেশিয়া বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানি করলে উভয় দেশ লাভবান হবে। দুই দেশের এই সম্ভাবনাগুলো কাজে লাগানো উচিত। গতকাল রোববার বাংলাদেশে নিযুক্ত ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত হেরু হারতান্তো সুবোলোর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান এসব কথা বলেন। বিজিএমইএ’র এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সাক্ষাৎকালে বিজিএমইএ সহ-সভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম, পরিচালক ব্যারিস্টার ভিদিয়া অমৃত খান ও বিজিএমইএ স্ট্যান্ডিং কমিটি অন ফরেন অ্যাফেয়ার্স এর চেয়ারম্যান শামস মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন। সাক্ষাৎকালে তারা বিশেষ করে বাংলাদেশ এবং ইন্দোনেশিয়ার পারস্পরিক বাণিজ্য সম্ভাবনা উন্মোচন করতে দেশ দুটির মধ্যে সম্ভাব্য সহযোগিতার উপায়গুলোকে গুরুত্ব প্রদান করে বাণিজ্য সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়াবলি নিয়ে আলোচনা করেন। তারা বাংলাদেশ-ইন্দোনেশিয়া কীভাবে পোশাক এবং টেক্সটাইল খাতের উন্নয়নে একে অপরের পরিপূরক হতে পারে, সে বিষয়েও আলোচনা করেন।
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়া পরস্পরের অকৃত্রিম বন্ধু এবং অংশীদার। এভাবেই দেশ দুটি নিজেদেরকে দেখতে হবে এবং একসঙ্গে সমৃদ্ধশালী হওয়ার জন্য পারস্পরিক সহযোগিতা প্রসারিত করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘সুযোগ এবং সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগানোর উপায়গুলো চিহ্নিত করার জন্য সহযোগিতামূলক সম্পৃক্ততা প্রয়োজন।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের পোশাকখাত পন্যের বৈচিত্র্যকরন, বিশেষ করে উচ্চ মূল্যের নন-কটন পোশাক পন্য এবং টেকনিক্যাল টেক্সটাইলের উপর যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করেছে।’

ইন্দোনেশিয়ার টেক্সটাইল খাত বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে ম্যান-মেইড ফাইবারের চাহিদা পূরণ করতে পারে। অন্যদিকে, ইন্দোনেশিয়া বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক পোশাক আমদানি করতে পারে। তিনি বলেন, ‘এটি উভয় দেশের জন্য উইন উইন (লাভজনক) পরিস্থিতি তৈরি করবে।’