ঢাকা ০৬:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫

বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে জাপানের সঙ্গে আলোচনা

  • আপডেট সময় : ০৯:৫৪:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৩
  • ১১০ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ও জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশন (জেট্রো) চেয়ারম্যান ও সিইও নরিহিকো ইশিগুরু’র মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জাপানের রাজধানী টোকিওর আকাসাকা প্যালেসে এই বৈঠক হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরসঙ্গী হিসেবে জাপানে গেছেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী।
সফরের দ্বিতীয় দিন গতকাল বুধবার (২৬ এপ্রিল) পলক ও নরিহিকো ইশিগুরু এই বৈঠক করেন। জাপান- বাংলাদেশ পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে ও বিকাশে কীভাবে কাজ করা যায় সে বিষয়ে বি¯Íারিত আলোচনা করেন তারা। আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সর্বশেষ অগ্রগতি এবং ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপরেখা তুলে ধরেন। বৈঠকে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা কার্যকর স্মার্ট লিডারশিপ একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেছি। ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশের যোগ্য নেতৃত্ব গঠনে নির্মীয়মান ‘স্মার্ট লিডারশিপ একাডেমি’কে আরও কার্যকর করতে উভয় দেশের যৌথ অংশীদারিত্বের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। এই একাডেমি থেকেই সরকারি কর্মকর্তা , সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, ডাক্তাররা গবেষণা করার এবং প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের সুযোগ পাবেন বলে জানান তিনি। সেই সঙ্গে সোসাইটি ৫.০ প্রতিষ্ঠায় উভয় দেশ কীভাবে একসঙ্গে কাজ করতে পারে সে বিষয়টিও নিয়েও আলোচনা করা হয়। পলক জেট্রোর চেয়ারম্যানের সঙ্গে ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবোটিকস, মাইক্রোচিপ ডিজাইনিং ও ন্যানোটেক ডিজাইনিং এবং সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া কীভাবে জাপান ও বাংলাদেশের কোম্পানিগুলোর মধ্যে ব্যবসা স¤প্রসারণে সহযোগিতা করা যায়, জাপানের কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশের হাইটেক পার্কগুলোতে এবং সাইবার নিরাপত্তায় বিনিয়োগের জন্য আকৃষ্ট করার বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। বৈঠক শেষে প্রতিমন্ত্রী জাপানি ভাষায় লিখিত বঙ্গবন্ধুর জীবনী, জেট্রো-আইসিটি বিভাগের যৌথ অংশীদারিত্বের একটি স্যুভেনির এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের অর্জন নিয়ে লিখিত বই জেট্রো চেয়ারম্যানের হাতে তুলে দেন। এসময় জেট্রোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে জাপানের সঙ্গে আলোচনা

আপডেট সময় : ০৯:৫৪:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৩

প্রযুক্তি ডেস্ক : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ও জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশন (জেট্রো) চেয়ারম্যান ও সিইও নরিহিকো ইশিগুরু’র মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জাপানের রাজধানী টোকিওর আকাসাকা প্যালেসে এই বৈঠক হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরসঙ্গী হিসেবে জাপানে গেছেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী।
সফরের দ্বিতীয় দিন গতকাল বুধবার (২৬ এপ্রিল) পলক ও নরিহিকো ইশিগুরু এই বৈঠক করেন। জাপান- বাংলাদেশ পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে ও বিকাশে কীভাবে কাজ করা যায় সে বিষয়ে বি¯Íারিত আলোচনা করেন তারা। আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সর্বশেষ অগ্রগতি এবং ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপরেখা তুলে ধরেন। বৈঠকে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা কার্যকর স্মার্ট লিডারশিপ একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেছি। ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশের যোগ্য নেতৃত্ব গঠনে নির্মীয়মান ‘স্মার্ট লিডারশিপ একাডেমি’কে আরও কার্যকর করতে উভয় দেশের যৌথ অংশীদারিত্বের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। এই একাডেমি থেকেই সরকারি কর্মকর্তা , সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, ডাক্তাররা গবেষণা করার এবং প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের সুযোগ পাবেন বলে জানান তিনি। সেই সঙ্গে সোসাইটি ৫.০ প্রতিষ্ঠায় উভয় দেশ কীভাবে একসঙ্গে কাজ করতে পারে সে বিষয়টিও নিয়েও আলোচনা করা হয়। পলক জেট্রোর চেয়ারম্যানের সঙ্গে ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবোটিকস, মাইক্রোচিপ ডিজাইনিং ও ন্যানোটেক ডিজাইনিং এবং সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া কীভাবে জাপান ও বাংলাদেশের কোম্পানিগুলোর মধ্যে ব্যবসা স¤প্রসারণে সহযোগিতা করা যায়, জাপানের কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশের হাইটেক পার্কগুলোতে এবং সাইবার নিরাপত্তায় বিনিয়োগের জন্য আকৃষ্ট করার বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। বৈঠক শেষে প্রতিমন্ত্রী জাপানি ভাষায় লিখিত বঙ্গবন্ধুর জীবনী, জেট্রো-আইসিটি বিভাগের যৌথ অংশীদারিত্বের একটি স্যুভেনির এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের অর্জন নিয়ে লিখিত বই জেট্রো চেয়ারম্যানের হাতে তুলে দেন। এসময় জেট্রোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।