ঢাকা ০১:৪৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫

বছরের শেষে হতে পারে এনটিআরসিএ’র ১৭তম নিবন্ধন পরীক্ষা

  • আপডেট সময় : ১০:৪৭:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ৬৯ বার পড়া হয়েছে

ক্যাম্পাস ও ক্যারিয়ার ডেস্ক : ১৭তম নিবন্ধন পরীক্ষা আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। আগামী নভেম্বর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে শুরু হবে এ পরীক্ষা। দ্রুত শেষ করতে ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আউটসোর্সিংয়ে পরীক্ষা কার্যক্রম সম্পন্ন করার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। ২০২০ সালের ২৩ জানুয়ারি শিক্ষক নিবন্ধনের ১৭তম বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে প্রায় ১২ লাখ প্রার্থী আবেদন করেন। ওই বছরের ১৫ মে প্রিলি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়। তবে করোনার কারণে তখন পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। করোনা এখন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসলেও পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হচ্ছে না।
আবেদনকারীরা বলছেন, দুই বছর হতে চললেও এখনো প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। এতে অনেক প্রার্থীর বয়স ৩৫ বছর হয়ে গেছে। এ বিষয়ে এনটিআরসিএ’র সচিব মো. ওবাইদুর রহমান বলেন, এনটিআরসিএ’র সার্ভার রুম স্থানান্তর হওয়ায় পরীক্ষা শুরু করতে দেরি হচ্ছে। বর্তমানে ইস্কাটনে মূল অফিসের উপরে সার্ভার রুম তৈরি করা হয়েছে। সেখানে স্থাপনার কাজ চলছে। আগামী দুই মাসের মধ্যে কাজ শেষ হয়ে যাবে। আমরা পরীক্ষার প্রশ্ন ছাপাতে বিজি প্রেসের সঙ্গে কথা বলেছি। পরীক্ষা কেন্দ্র নির্ধারণের কাজও শুরু করা হয়েছে। আগামী নভেম্বর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে ১৭তম নিবন্ধন পরীক্ষা শুরু করা হবে। ‘পরীক্ষা দ্রুত শেষ করতে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে কাজ করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। সেটি অনুমোদন দেওয়া হলে পরীক্ষা আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে করা হবে। তা না হলে আগের পদ্ধতিতে আমাদের জনবল দিয়ে এ পরীক্ষা নেওয়া হবে। চতুর্থ ধাপের গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর ১৭তম নিবন্ধন পরীক্ষা শুরু করা হবে।’ জানা যায়, এনটিআরসিএ’র পরীক্ষার জন্য সারাদেশে ১৯টি সেন্টার প্রয়োজন। এর মধ্যে ঢাকায় রয়েছেন পাঁচ-ছয় লাখ আবেদনকারী। ঢাকার বাইরে ১৮ জেলায় খুব বেশি পরীক্ষার্থী সমাগম হয় না। এক্ষেত্রে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পাস করেন চার ভাগের এক ভাগ। অর্থাৎ এই পরীক্ষাটি সম্পন্ন হলেই লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা নিতে কর্তৃপক্ষের বেশি সময় লাগবে না।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

বছরের শেষে হতে পারে এনটিআরসিএ’র ১৭তম নিবন্ধন পরীক্ষা

আপডেট সময় : ১০:৪৭:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২

ক্যাম্পাস ও ক্যারিয়ার ডেস্ক : ১৭তম নিবন্ধন পরীক্ষা আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। আগামী নভেম্বর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে শুরু হবে এ পরীক্ষা। দ্রুত শেষ করতে ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আউটসোর্সিংয়ে পরীক্ষা কার্যক্রম সম্পন্ন করার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। ২০২০ সালের ২৩ জানুয়ারি শিক্ষক নিবন্ধনের ১৭তম বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে প্রায় ১২ লাখ প্রার্থী আবেদন করেন। ওই বছরের ১৫ মে প্রিলি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়। তবে করোনার কারণে তখন পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। করোনা এখন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসলেও পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হচ্ছে না।
আবেদনকারীরা বলছেন, দুই বছর হতে চললেও এখনো প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। এতে অনেক প্রার্থীর বয়স ৩৫ বছর হয়ে গেছে। এ বিষয়ে এনটিআরসিএ’র সচিব মো. ওবাইদুর রহমান বলেন, এনটিআরসিএ’র সার্ভার রুম স্থানান্তর হওয়ায় পরীক্ষা শুরু করতে দেরি হচ্ছে। বর্তমানে ইস্কাটনে মূল অফিসের উপরে সার্ভার রুম তৈরি করা হয়েছে। সেখানে স্থাপনার কাজ চলছে। আগামী দুই মাসের মধ্যে কাজ শেষ হয়ে যাবে। আমরা পরীক্ষার প্রশ্ন ছাপাতে বিজি প্রেসের সঙ্গে কথা বলেছি। পরীক্ষা কেন্দ্র নির্ধারণের কাজও শুরু করা হয়েছে। আগামী নভেম্বর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে ১৭তম নিবন্ধন পরীক্ষা শুরু করা হবে। ‘পরীক্ষা দ্রুত শেষ করতে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে কাজ করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। সেটি অনুমোদন দেওয়া হলে পরীক্ষা আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে করা হবে। তা না হলে আগের পদ্ধতিতে আমাদের জনবল দিয়ে এ পরীক্ষা নেওয়া হবে। চতুর্থ ধাপের গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর ১৭তম নিবন্ধন পরীক্ষা শুরু করা হবে।’ জানা যায়, এনটিআরসিএ’র পরীক্ষার জন্য সারাদেশে ১৯টি সেন্টার প্রয়োজন। এর মধ্যে ঢাকায় রয়েছেন পাঁচ-ছয় লাখ আবেদনকারী। ঢাকার বাইরে ১৮ জেলায় খুব বেশি পরীক্ষার্থী সমাগম হয় না। এক্ষেত্রে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পাস করেন চার ভাগের এক ভাগ। অর্থাৎ এই পরীক্ষাটি সম্পন্ন হলেই লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা নিতে কর্তৃপক্ষের বেশি সময় লাগবে না।