ঢাকা ১২:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫

বই পড়ার সেরা অ্যাপ

  • আপডেট সময় : ১০:৪৪:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৭ অগাস্ট ২০২১
  • ১৬০ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক : লকডাউনে বইপড়ুয়াদের সংখ্যা বেড়েছে অনেক। বাইরে গিয়ে যেহেতু বই কেনা যাচ্ছে না, তাই অনেকেই ঢুঁ মারছেন ই-বুকে। এতেও আছে বিপত্তি। ফোনের জ্বলজ্বলে পর্দায় পিডিএফ পড়তে গিয়ে চোখের ওপর পড়ে চাপ। আর এ যন্ত্রণা কিছুটা কমাতে সাহায্য নিতে পারেন দারুণ এই অ্যাপগুলোর।
লাইব্রেরা : এই অ্যাপের সুবিধা হচ্ছে পড়ার মাঝে কোনও বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন এসে মনোযোগ নষ্ট করবে না। আছে একাধিক কাস্টমাইজেশনের সুযোগ। নিজের পছন্দমতো বই সাজিয়ে রাখতে পারবেন ক্যাটাগরি অনুযায়ী। অনেকটা পাঠাগারের মতো। বইয়ের কভারেই থাকবে বই সম্পর্কে কিছু কথা, যা দেখে আপনি ঠিক করতে পারবেন কোনটা পড়া যায়। অটোস্ক্যান, বুকমার্ক, হাইলাইট, নাইট মোড, ট্রান্সলেটর, প্রোগ্রেস বার, ডিকশনারি (ইংরেজির ক্ষেত্রে) সুবিধাও আছে এতে। এক কোটিবার ডাউনলোড হয়েছে এটি।
ফক্সইট
অন্যান্য ইবুক রিডার অ্যাপগুলোর মতো সব সুবিধা এখানে থাকলেও এর অনন্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এখানে যেমন বই পড়া যায়, তেমনি বইয়ের কথা শোনাও যায়। অর্থাৎ পিডিএফটাকে অডিওবুক হিসেবেও উপভোগ করতে পারবেন।
গুগল প্লে বুক
গুগলের তৈরি এই অ্যাপে অনলাইন বা অফলাইন, দুভাবেই বই পড়তে পারবেন। একইসঙ্গে এই অ্যাপে পাবেন সহস্র বইয়ের তালিকা।
এলডিকো
ই-বুক অ্যাপের মধ্যে সবচেয়ে পুরনো রিডার এটি। শুধু পিডিএফই নয়, এতে ইপাবসহ ডিআরএম এনক্রিপ্টেড বইও পড়তে পারবেন। এর ইন্টারফেসটাও দারুণ। দেখে মনে হবে সত্যিকারের একটা বুকশেলফ যেন।
মুন+
জনপ্রিয় ই-বুক রিডার অ্যাপের তালিকায় মুন+ রিডারের নাম আসবে সবার আগে। অন্যান্য অ্যাপে গ্রাফিক নভেল বা কমিক বই পড়ার সুবিধা না থাকলেও এখানে সেটা পাবেন। পিডিএফের পাশাপাশি ইপাব, মোবি ফাইলও পড়া যাবে।
রিডএরা
ওয়ার্ড, মোবি, ইপাব, টিএক্সটি, পিডিএফ এফবি২-সহ বিভিন্ন ফরম্যাটের বই পড়ার সুযোগ যেমন থাকছে, তেমনি থাকছে ফন্টের সাইজ ছোট-বড়, লাইন স্পেসিং কম-বেশি, মার্জিন করে পড়ার সুযোগ। অ্যাপের ইন্টারফেসটাও চমৎকার। রাতের বেলা নাইট মোড ব্যবহার করে বই পড়া যায়। এতে চোখ বেঁচে যায় বাড়তি আলোর চাপ থেকে। আরও আছে বুকমার্ক, নোট লেখা ও হাইলাইট করার সুবিধা। পছন্দমতো বইয়ের লেখক বা ঘরানা অনুযায়ী ফোল্ডারও তৈরি করে নিতে পারবেন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

বরিশালে কমেছে সবজির দাম

বই পড়ার সেরা অ্যাপ

আপডেট সময় : ১০:৪৪:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৭ অগাস্ট ২০২১

প্রযুক্তি ডেস্ক : লকডাউনে বইপড়ুয়াদের সংখ্যা বেড়েছে অনেক। বাইরে গিয়ে যেহেতু বই কেনা যাচ্ছে না, তাই অনেকেই ঢুঁ মারছেন ই-বুকে। এতেও আছে বিপত্তি। ফোনের জ্বলজ্বলে পর্দায় পিডিএফ পড়তে গিয়ে চোখের ওপর পড়ে চাপ। আর এ যন্ত্রণা কিছুটা কমাতে সাহায্য নিতে পারেন দারুণ এই অ্যাপগুলোর।
লাইব্রেরা : এই অ্যাপের সুবিধা হচ্ছে পড়ার মাঝে কোনও বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন এসে মনোযোগ নষ্ট করবে না। আছে একাধিক কাস্টমাইজেশনের সুযোগ। নিজের পছন্দমতো বই সাজিয়ে রাখতে পারবেন ক্যাটাগরি অনুযায়ী। অনেকটা পাঠাগারের মতো। বইয়ের কভারেই থাকবে বই সম্পর্কে কিছু কথা, যা দেখে আপনি ঠিক করতে পারবেন কোনটা পড়া যায়। অটোস্ক্যান, বুকমার্ক, হাইলাইট, নাইট মোড, ট্রান্সলেটর, প্রোগ্রেস বার, ডিকশনারি (ইংরেজির ক্ষেত্রে) সুবিধাও আছে এতে। এক কোটিবার ডাউনলোড হয়েছে এটি।
ফক্সইট
অন্যান্য ইবুক রিডার অ্যাপগুলোর মতো সব সুবিধা এখানে থাকলেও এর অনন্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এখানে যেমন বই পড়া যায়, তেমনি বইয়ের কথা শোনাও যায়। অর্থাৎ পিডিএফটাকে অডিওবুক হিসেবেও উপভোগ করতে পারবেন।
গুগল প্লে বুক
গুগলের তৈরি এই অ্যাপে অনলাইন বা অফলাইন, দুভাবেই বই পড়তে পারবেন। একইসঙ্গে এই অ্যাপে পাবেন সহস্র বইয়ের তালিকা।
এলডিকো
ই-বুক অ্যাপের মধ্যে সবচেয়ে পুরনো রিডার এটি। শুধু পিডিএফই নয়, এতে ইপাবসহ ডিআরএম এনক্রিপ্টেড বইও পড়তে পারবেন। এর ইন্টারফেসটাও দারুণ। দেখে মনে হবে সত্যিকারের একটা বুকশেলফ যেন।
মুন+
জনপ্রিয় ই-বুক রিডার অ্যাপের তালিকায় মুন+ রিডারের নাম আসবে সবার আগে। অন্যান্য অ্যাপে গ্রাফিক নভেল বা কমিক বই পড়ার সুবিধা না থাকলেও এখানে সেটা পাবেন। পিডিএফের পাশাপাশি ইপাব, মোবি ফাইলও পড়া যাবে।
রিডএরা
ওয়ার্ড, মোবি, ইপাব, টিএক্সটি, পিডিএফ এফবি২-সহ বিভিন্ন ফরম্যাটের বই পড়ার সুযোগ যেমন থাকছে, তেমনি থাকছে ফন্টের সাইজ ছোট-বড়, লাইন স্পেসিং কম-বেশি, মার্জিন করে পড়ার সুযোগ। অ্যাপের ইন্টারফেসটাও চমৎকার। রাতের বেলা নাইট মোড ব্যবহার করে বই পড়া যায়। এতে চোখ বেঁচে যায় বাড়তি আলোর চাপ থেকে। আরও আছে বুকমার্ক, নোট লেখা ও হাইলাইট করার সুবিধা। পছন্দমতো বইয়ের লেখক বা ঘরানা অনুযায়ী ফোল্ডারও তৈরি করে নিতে পারবেন।