ঢাকা ০৮:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫

ফোন সুরক্ষিত রাখতে সেটিংসে ৯ পরিবর্তন আনুন

  • আপডেট সময় : ০৯:২৩:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২১
  • ৭৮ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক : আপনার অ্যানড্রয়েড স্মার্টফোনে এমনই কিছু সেটিংস রয়েছে, যেগুলো একবার চালু করলেই হ্যাকারকে কয়েক ক্রোশ দূরে রাখতে পারবেন। জেনে নিন এমন ৯ সেটিং সম্পর্কে।
স্ক্রিন লক : অ্যানড্রয়েড স্মার্টফোন অথবা ট্যাবলেটকে সুরক্ষিত রাখতে সব সময় স্ক্রিন লক ব্যবহার করুন। চাইলে পিন, প্যাটার্ন ও পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে আপনি নিজের স্মার্টফোনকে সুরক্ষিত করতে পারবেন। চাইলে ব্যবহার করতে পারেন ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ফেস আনলকের মতো বায়োমেট্রিক পদ্ধতিও। প্রত্যেকবার ফোন স্ক্রিন অন করলে, আপনার ফোন আনলক করার পরই তাতে হাত দিতে হবে।
লক স্ক্রিন নোটিফিকেশন : ফোন লক থাকলে লক স্ক্রিনে কোন কোন নোটিফিকেশন দেখা যাবে, তা-ও বেছে নেওয়া সম্ভব। আপনি চাইলে লক স্ক্রিনে নির্দিষ্ট কিছু অ্যাপের নোটিফিকেশন দেখার ব্যবস্থা করে, বাকি নোটিফিকেশন লক স্ক্রিন থেকে সরিয়ে রাখতে পারবেন। তার জন্য আপনি ফোনের অ্যাপ সেটিংসে গিয়ে, নির্দিষ্ট অ্যাপ সার্চ করে, সেই অ্যাপে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করতে পারেন। যদিও, এই ফিচার সম্পূর্ণভাবে কাজ করার জন্য ফোনে অ্যানড্রয়েড ১১ অপারেটিং সিস্টেম প্রয়োজন হবে।
ফাইন্ড মাই ডিভাইস : অ্যানড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজার ব্যবহার করে আপনি হারিয়ে যাওয়া স্মার্টফোন খুঁজে নিতে পারবেন। কিন্তু, এই ফিচার ব্যবহারের জন্য আপনাকে তা সঠিকভাবে কনফিগার করতে হবে। তার জন্য ফোনের সেটিংস>সিকিউরিটি> ফাইন্ড মাই ডিভাইস ওপেন করুন। এই ফিচার কাজ করার জন্য ফোনের লোকেশন অন থাকা প্রয়োজন। এই ফিচার যে শুধু আপনাকে হারিয়ে যাওয়া ফোন খুঁজে পেতে সাহায্য করবে, তাই নয়। চাইলে আপনি হারিয়ে যাওয়া ফোনে নতুন পাসওয়ার্ডও দিতে পারেন অথবা ফোনের সব ডেটা ডিলিট করে দিতে পারেন।
স্মার্ট লক ব্যবহার করুন : নির্দিষ্ট কিছু সময় চাইলে আপনার ফোন আনলকড রাখতে পারবেন। তার জন্য ব্যবহার করুন স্মার্টলক। যেমন, ধরুন নির্দিষ্ট কোনও ব্লুটুথ ডিভাইসের সঙ্গে কানেক্টেড থাকলে অথবা নির্দিষ্ট কোনও লোকেশনে থাকলে আপনাকে একবারই পাসওয়ার্ড অথবা পিন ব্যবহার করে ফোন আনলক করতে হবে। এর পরে আপনার ফোন যতক্ষণ স্মার্টলকের শর্ত মেনে চলবে, ততক্ষণ তা আর লক হবে না। যদিও, ৪ ঘণ্টা ফোন ব্যবহার না করলে অথবা ফোন রিস্টার্ট করলে তা ফের লক হয়ে যাবে। অ্যানড্রয়েড ১০ ও ১১ গ্রাহকরা এই ফিচার ব্যবহার করতে পারবেন।
গুগল প্লে প্রোটেক্ট : ডিভাইস সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে গুগল প্লে প্রোটেক্ট। প্লে স্টোর থেকে যে কোনও অ্যাপ ডাউনলোড করলে, তা ইনস্টল হওয়ার আগে প্লে প্রোটেক্টের মাধ্যমে তা পরীক্ষা করে গুগল। ডিভাইসে কোনও ক্ষতিকর অ্যাপ ইনস্টল থাকলে গ্রাহককে সতর্ক করে দেয় এই ফিচার। সব ক্ষতিকারক অ্যাপ নিজে থেকেই ফোন থেকে ডিলিট করে দেবে প্লে প্রোটেক্ট। এছাড়াও, গুগলের সফটওয়্যার পলিসি কোনও অ্যাপ না মানলে, সে বিষয়েও সতর্ক করে এই ফিচার। গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার জন্য কোনও অ্যাপ যদি নিঃশব্দে ফোনের কোন পার্মিশন এনাবল করে, তা-ও গ্রাহককে সতর্ক করা হয়। যেকোনও অ্যানড্রয়েড ফোনে এই ফিচার প্রথম থেকেই এনাবল থাকে। সেটিংস> সিকিউরিটি>গুগল প্লে প্রটেক্ট ওপেন করে এই ফিচার এনাবল করা যাবে।
সেফ ব্রাউজিং : অ্যানড্রয়েড ডিভাইসের ডিফল্ট ব্রাউজার ক্রোম। এই ব্রাউজারে রয়েছে সেফ ব্রাউজিং মোড। এই মোড এনাবল থাকলে ক্ষতিকারক কোনও ওয়েবসাইটে লগ-ইন করার আগে সতর্ক করে দেওয়া হয়। অবশ্যই এই ফিচার এনাবল করে রাখুন। তার জন্য গুগল ক্রোম ওপেন করে ডান দিকে উপরে থ্রি ডট মেনু সিলেক্ট করে সেটিংস সিলেক্ট করুন। এবার সিঙ্ক ফর গুগল সার্ভিস অপশনটি বেছে নিন।
সিকিউরিটি চেক আপ : নিয়মিত সিকিউরিটি চেক আপ করে গুগল অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখতে পারেন। ধাপে ধাপে আপনার অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখার বিভিন্ন টোটকা দেবে এই ফিচার। এখানে ‘ণড়ঁৎ ফবারপবং’, ‘জবপবহঃ ংবপঁৎরঃু বাবহঃং’, ‘ঞযরৎফ-ঢ়ধৎঃু ধপপবংং’, ও ‘ঝরমহ-রহ ্ ৎবপড়াবৎু’ বিভাগে গিয়ে আলাদা আলাদা করে সুরক্ষার সমীক্ষা করতে পারবেন। এখানে হলুদ ডট দেখালে বুঝবেন, আপনার অ্যাকাউন্টের ফোনের সুরক্ষায় সমস্যা রয়েছে। সবুজ চিহ্ন দেখানোর অর্থ সুরক্ষায় কোন গাফিলতি নেই।
অ্যাপ পার্মিশন : আপনার গুগল অ্যাকাউন্টের কোন কোন তথ্য থার্ড পার্টি অ্যাপ সংগ্রহ করছে তা দেখে নিন। এমন কোনও অ্যাপ অথবা সার্ভিসে যদি আপনার অ্যাকাউন্টের তথ্য শেয়ার করা হয়, যা আপনি দীর্ঘদিন ব্যবহার করেন না, সেই অ্যাপ অথবা সার্ভিসের সঙ্গে ডেটা শেয়ার বন্ধ করে দিন। এর ফলে আপনার অ্যাকাউন্টের ডেটা সেই অ্যাপ আর না পেলেও পুরনো ডেটা ডিলিট করার জন্য আপনাকে পৃথক আবেদন জানাতে হবে।
পাসওয়ার্ড : গুগল অ্যাকাউন্টের কোনও পাসওয়ার্ড প্রকাশ্যে এসেছে কি না, তা জানতে পারবেন গ্রাহকরা। কম্পিউটারে ব্রাউজার থেকে ঢ়ধংংড়িৎফং.মড়ড়মষব.পড়স ওপেন করে নিজের অ্যাকাউন্টে সাইন-ইনের পরে সিলেক্ট চেক পাসওয়ার্ড সিলেক্ট করে পাসওয়ার্ড প্রকাশ্যে এসেছে কি না জেনে নিতে পারবেন। পাসওয়ার্ড সিঙ্ক অন করে কোনও ওয়েবসাইটে লগ ইন করলে, আপনার সব পাসওয়ার্ড নিজে থেকে গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে সিঙ্ক হয়ে যায়।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ফোন সুরক্ষিত রাখতে সেটিংসে ৯ পরিবর্তন আনুন

আপডেট সময় : ০৯:২৩:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২১

প্রযুক্তি ডেস্ক : আপনার অ্যানড্রয়েড স্মার্টফোনে এমনই কিছু সেটিংস রয়েছে, যেগুলো একবার চালু করলেই হ্যাকারকে কয়েক ক্রোশ দূরে রাখতে পারবেন। জেনে নিন এমন ৯ সেটিং সম্পর্কে।
স্ক্রিন লক : অ্যানড্রয়েড স্মার্টফোন অথবা ট্যাবলেটকে সুরক্ষিত রাখতে সব সময় স্ক্রিন লক ব্যবহার করুন। চাইলে পিন, প্যাটার্ন ও পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে আপনি নিজের স্মার্টফোনকে সুরক্ষিত করতে পারবেন। চাইলে ব্যবহার করতে পারেন ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ফেস আনলকের মতো বায়োমেট্রিক পদ্ধতিও। প্রত্যেকবার ফোন স্ক্রিন অন করলে, আপনার ফোন আনলক করার পরই তাতে হাত দিতে হবে।
লক স্ক্রিন নোটিফিকেশন : ফোন লক থাকলে লক স্ক্রিনে কোন কোন নোটিফিকেশন দেখা যাবে, তা-ও বেছে নেওয়া সম্ভব। আপনি চাইলে লক স্ক্রিনে নির্দিষ্ট কিছু অ্যাপের নোটিফিকেশন দেখার ব্যবস্থা করে, বাকি নোটিফিকেশন লক স্ক্রিন থেকে সরিয়ে রাখতে পারবেন। তার জন্য আপনি ফোনের অ্যাপ সেটিংসে গিয়ে, নির্দিষ্ট অ্যাপ সার্চ করে, সেই অ্যাপে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করতে পারেন। যদিও, এই ফিচার সম্পূর্ণভাবে কাজ করার জন্য ফোনে অ্যানড্রয়েড ১১ অপারেটিং সিস্টেম প্রয়োজন হবে।
ফাইন্ড মাই ডিভাইস : অ্যানড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজার ব্যবহার করে আপনি হারিয়ে যাওয়া স্মার্টফোন খুঁজে নিতে পারবেন। কিন্তু, এই ফিচার ব্যবহারের জন্য আপনাকে তা সঠিকভাবে কনফিগার করতে হবে। তার জন্য ফোনের সেটিংস>সিকিউরিটি> ফাইন্ড মাই ডিভাইস ওপেন করুন। এই ফিচার কাজ করার জন্য ফোনের লোকেশন অন থাকা প্রয়োজন। এই ফিচার যে শুধু আপনাকে হারিয়ে যাওয়া ফোন খুঁজে পেতে সাহায্য করবে, তাই নয়। চাইলে আপনি হারিয়ে যাওয়া ফোনে নতুন পাসওয়ার্ডও দিতে পারেন অথবা ফোনের সব ডেটা ডিলিট করে দিতে পারেন।
স্মার্ট লক ব্যবহার করুন : নির্দিষ্ট কিছু সময় চাইলে আপনার ফোন আনলকড রাখতে পারবেন। তার জন্য ব্যবহার করুন স্মার্টলক। যেমন, ধরুন নির্দিষ্ট কোনও ব্লুটুথ ডিভাইসের সঙ্গে কানেক্টেড থাকলে অথবা নির্দিষ্ট কোনও লোকেশনে থাকলে আপনাকে একবারই পাসওয়ার্ড অথবা পিন ব্যবহার করে ফোন আনলক করতে হবে। এর পরে আপনার ফোন যতক্ষণ স্মার্টলকের শর্ত মেনে চলবে, ততক্ষণ তা আর লক হবে না। যদিও, ৪ ঘণ্টা ফোন ব্যবহার না করলে অথবা ফোন রিস্টার্ট করলে তা ফের লক হয়ে যাবে। অ্যানড্রয়েড ১০ ও ১১ গ্রাহকরা এই ফিচার ব্যবহার করতে পারবেন।
গুগল প্লে প্রোটেক্ট : ডিভাইস সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে গুগল প্লে প্রোটেক্ট। প্লে স্টোর থেকে যে কোনও অ্যাপ ডাউনলোড করলে, তা ইনস্টল হওয়ার আগে প্লে প্রোটেক্টের মাধ্যমে তা পরীক্ষা করে গুগল। ডিভাইসে কোনও ক্ষতিকর অ্যাপ ইনস্টল থাকলে গ্রাহককে সতর্ক করে দেয় এই ফিচার। সব ক্ষতিকারক অ্যাপ নিজে থেকেই ফোন থেকে ডিলিট করে দেবে প্লে প্রোটেক্ট। এছাড়াও, গুগলের সফটওয়্যার পলিসি কোনও অ্যাপ না মানলে, সে বিষয়েও সতর্ক করে এই ফিচার। গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার জন্য কোনও অ্যাপ যদি নিঃশব্দে ফোনের কোন পার্মিশন এনাবল করে, তা-ও গ্রাহককে সতর্ক করা হয়। যেকোনও অ্যানড্রয়েড ফোনে এই ফিচার প্রথম থেকেই এনাবল থাকে। সেটিংস> সিকিউরিটি>গুগল প্লে প্রটেক্ট ওপেন করে এই ফিচার এনাবল করা যাবে।
সেফ ব্রাউজিং : অ্যানড্রয়েড ডিভাইসের ডিফল্ট ব্রাউজার ক্রোম। এই ব্রাউজারে রয়েছে সেফ ব্রাউজিং মোড। এই মোড এনাবল থাকলে ক্ষতিকারক কোনও ওয়েবসাইটে লগ-ইন করার আগে সতর্ক করে দেওয়া হয়। অবশ্যই এই ফিচার এনাবল করে রাখুন। তার জন্য গুগল ক্রোম ওপেন করে ডান দিকে উপরে থ্রি ডট মেনু সিলেক্ট করে সেটিংস সিলেক্ট করুন। এবার সিঙ্ক ফর গুগল সার্ভিস অপশনটি বেছে নিন।
সিকিউরিটি চেক আপ : নিয়মিত সিকিউরিটি চেক আপ করে গুগল অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখতে পারেন। ধাপে ধাপে আপনার অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখার বিভিন্ন টোটকা দেবে এই ফিচার। এখানে ‘ণড়ঁৎ ফবারপবং’, ‘জবপবহঃ ংবপঁৎরঃু বাবহঃং’, ‘ঞযরৎফ-ঢ়ধৎঃু ধপপবংং’, ও ‘ঝরমহ-রহ ্ ৎবপড়াবৎু’ বিভাগে গিয়ে আলাদা আলাদা করে সুরক্ষার সমীক্ষা করতে পারবেন। এখানে হলুদ ডট দেখালে বুঝবেন, আপনার অ্যাকাউন্টের ফোনের সুরক্ষায় সমস্যা রয়েছে। সবুজ চিহ্ন দেখানোর অর্থ সুরক্ষায় কোন গাফিলতি নেই।
অ্যাপ পার্মিশন : আপনার গুগল অ্যাকাউন্টের কোন কোন তথ্য থার্ড পার্টি অ্যাপ সংগ্রহ করছে তা দেখে নিন। এমন কোনও অ্যাপ অথবা সার্ভিসে যদি আপনার অ্যাকাউন্টের তথ্য শেয়ার করা হয়, যা আপনি দীর্ঘদিন ব্যবহার করেন না, সেই অ্যাপ অথবা সার্ভিসের সঙ্গে ডেটা শেয়ার বন্ধ করে দিন। এর ফলে আপনার অ্যাকাউন্টের ডেটা সেই অ্যাপ আর না পেলেও পুরনো ডেটা ডিলিট করার জন্য আপনাকে পৃথক আবেদন জানাতে হবে।
পাসওয়ার্ড : গুগল অ্যাকাউন্টের কোনও পাসওয়ার্ড প্রকাশ্যে এসেছে কি না, তা জানতে পারবেন গ্রাহকরা। কম্পিউটারে ব্রাউজার থেকে ঢ়ধংংড়িৎফং.মড়ড়মষব.পড়স ওপেন করে নিজের অ্যাকাউন্টে সাইন-ইনের পরে সিলেক্ট চেক পাসওয়ার্ড সিলেক্ট করে পাসওয়ার্ড প্রকাশ্যে এসেছে কি না জেনে নিতে পারবেন। পাসওয়ার্ড সিঙ্ক অন করে কোনও ওয়েবসাইটে লগ ইন করলে, আপনার সব পাসওয়ার্ড নিজে থেকে গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে সিঙ্ক হয়ে যায়।