ঢাকা ০৪:১৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫

ফের রিজার্ভ নামল ২০ বিলিয়নের নিচে

  • আপডেট সময় : ০২:২১:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ১১৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ফের ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। সর্বশেষ রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলার (বিপিএম৬) বা এক হাজার ৯৯৪ কোটি ২৬ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার ।একই সময়ে মোট রিজার্ভ বা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে গঠিত বিভিন্ন তহবিলসহ রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫ কোটি ৯ লাখ ১১ হাজার ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সাপ্তাহিক নির্বাচিত অর্থনৈতিক সূচকে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। ডিসেম্বরের শুরুর দিকে রিজার্ভ ১৯ বিলিয়নে নামে। এরপর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক-এডিবি ও দক্ষিণ কোরিয়ার ঋণের ডলার যোগ হলে রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। এরপর এশীয় ক্লিয়ারিং উইনিয়ন-আকুর বিল ও অন্যান্য আমদানি দায় পরিশোধ করলে রিজার্ভ কমতে থাকে। সর্বশেষ রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এলো।

২০২১ সালের আগস্টে বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়নের ঘর ছাড়িয়েছিল। এরপর রিজার্ভ থেকে ২৯ বিলিয়ন ডলারের মতো বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিক্রির ফলে রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকে। ডলারের সংকটের কারণে বাড়তি চাপ তৈরি হয় রিজার্ভে। ২০২১ সাল নাগাদ আমদানির জন্য প্রতি ডলার ৮৫-৮৬ টাকায় পাওয়া যেত। এখন প্রতি ডলারের জন্য ১২২-১২৩ টাকা পর্যন্ত দিতে হচ্ছে। এরপরও কাঙ্ক্ষিত ডলার না পেয়ে অনেকে এলসি খুলতে পারছেন না।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

নির্বাচিত সরকারে দায়িত্বে থাকার কোনো ইচ্ছা নেই: ড. ইউনূস

ফের রিজার্ভ নামল ২০ বিলিয়নের নিচে

আপডেট সময় : ০২:২১:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ফের ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। সর্বশেষ রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলার (বিপিএম৬) বা এক হাজার ৯৯৪ কোটি ২৬ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার ।একই সময়ে মোট রিজার্ভ বা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে গঠিত বিভিন্ন তহবিলসহ রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫ কোটি ৯ লাখ ১১ হাজার ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সাপ্তাহিক নির্বাচিত অর্থনৈতিক সূচকে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। ডিসেম্বরের শুরুর দিকে রিজার্ভ ১৯ বিলিয়নে নামে। এরপর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক-এডিবি ও দক্ষিণ কোরিয়ার ঋণের ডলার যোগ হলে রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। এরপর এশীয় ক্লিয়ারিং উইনিয়ন-আকুর বিল ও অন্যান্য আমদানি দায় পরিশোধ করলে রিজার্ভ কমতে থাকে। সর্বশেষ রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এলো।

২০২১ সালের আগস্টে বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়নের ঘর ছাড়িয়েছিল। এরপর রিজার্ভ থেকে ২৯ বিলিয়ন ডলারের মতো বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিক্রির ফলে রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকে। ডলারের সংকটের কারণে বাড়তি চাপ তৈরি হয় রিজার্ভে। ২০২১ সাল নাগাদ আমদানির জন্য প্রতি ডলার ৮৫-৮৬ টাকায় পাওয়া যেত। এখন প্রতি ডলারের জন্য ১২২-১২৩ টাকা পর্যন্ত দিতে হচ্ছে। এরপরও কাঙ্ক্ষিত ডলার না পেয়ে অনেকে এলসি খুলতে পারছেন না।