ঢাকা ০৯:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫

ফেরীতে যাত্রী ও যাত্রীবাহী গাড়ি পারাপার বন্ধ

  • আপডেট সময় : ০৩:০৫:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ জুলাই ২০২১
  • ১৭২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : করোনাভাইরাস মহামারী নিয়ন্ত্রণের লকডাউনের মধ্যে পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত ফেরিতে যাত্রী বা যাত্রীবাহী গাড়ি পারাপার বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন-বিআইডব্লিউটিসি। করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম মিশা গতকাল শুক্রবার বলেন, “আজ থেকে ফেরিতে সব ধরনের যাত্রীবাহী গাড়ি এবং যাত্রী পরিবহন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুধুমাত্র জরুরি পণ্যবাহী গাড়ি ও এ্যাম্বুলেন্স পারাপার করা হবে।”
ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকায় মুন্সীগঞ্জসহ ঢাকা বিভাগের সাত জেলায় গত ২২ জুন জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব ধরনের কার্যক্রম ও চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। এসব জেলায় বাস, ট্রেন ও লঞ্চ চলাচলও বন্ধ রাখা হয়। পরে ২৮ জুন থেকে সারা দেশে বিধিনিষেধ জারি হয়, ১ জুলাই থেকে শুরু হয় কঠোর লকডাউন। লকডাউনের মধ্যে জরুরি সেবা ছাড়া যাত্রীবাহী সব যান্ত্রিক পরিবহন চলাচল নিষিদ্ধ। তবে পণ্যবাহী ট্রাক ও জরুরি সেবার যানবাহন পারাপারের জন্য শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটে সীমিত পরিসরে ফেরি চালু রেখেছে কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে কঠোর লকডাউন শুরুর আগে কয়েক দিন ধরে ফেরি ভর্তি করে লাখ লাখ মানুষ পদ্মা পার হয়ে দক্ষিণের বিভিন্ন জেলায় পৌঁছানোর চেষ্টা করেন। এখন সেই পথ বন্ধ করার উদ্যোগ নিল বিআইডব্লিউটিসি।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

ফেরীতে যাত্রী ও যাত্রীবাহী গাড়ি পারাপার বন্ধ

আপডেট সময় : ০৩:০৫:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ জুলাই ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : করোনাভাইরাস মহামারী নিয়ন্ত্রণের লকডাউনের মধ্যে পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত ফেরিতে যাত্রী বা যাত্রীবাহী গাড়ি পারাপার বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন-বিআইডব্লিউটিসি। করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম মিশা গতকাল শুক্রবার বলেন, “আজ থেকে ফেরিতে সব ধরনের যাত্রীবাহী গাড়ি এবং যাত্রী পরিবহন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুধুমাত্র জরুরি পণ্যবাহী গাড়ি ও এ্যাম্বুলেন্স পারাপার করা হবে।”
ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকায় মুন্সীগঞ্জসহ ঢাকা বিভাগের সাত জেলায় গত ২২ জুন জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব ধরনের কার্যক্রম ও চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। এসব জেলায় বাস, ট্রেন ও লঞ্চ চলাচলও বন্ধ রাখা হয়। পরে ২৮ জুন থেকে সারা দেশে বিধিনিষেধ জারি হয়, ১ জুলাই থেকে শুরু হয় কঠোর লকডাউন। লকডাউনের মধ্যে জরুরি সেবা ছাড়া যাত্রীবাহী সব যান্ত্রিক পরিবহন চলাচল নিষিদ্ধ। তবে পণ্যবাহী ট্রাক ও জরুরি সেবার যানবাহন পারাপারের জন্য শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটে সীমিত পরিসরে ফেরি চালু রেখেছে কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে কঠোর লকডাউন শুরুর আগে কয়েক দিন ধরে ফেরি ভর্তি করে লাখ লাখ মানুষ পদ্মা পার হয়ে দক্ষিণের বিভিন্ন জেলায় পৌঁছানোর চেষ্টা করেন। এখন সেই পথ বন্ধ করার উদ্যোগ নিল বিআইডব্লিউটিসি।