ঢাকা ০৮:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫

ফিল্ম আর্কাইভে চলচ্চিত্র নিয়ে গবেষণা, তত্ত্বাবধানে থাকছেন যারা

  • আপডেট সময় : ০১:২১:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২১
  • ১৫৩ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক : বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের ২০২১-২০২২ অর্থবছরে নির্বাচিত ১০টি গবেষণার গবেষক ফেলোদের নিয়ে দিনব্যাপী সেমিনার কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৪ ডিসেম্বর এটি কার্যালয়ের সেমিনার হলে অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় চলচ্চিত্র গবেষণা পদ্ধতি ও কৌশল নিয়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, ফিল্ম এন্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রিফ্ফাত ফেরদৌস।
প্রবন্ধের উপর প্রধান আলোচক ছিলেন ড.মতিন রহমান, চলচ্চিত্র পরিচালক, শিক্ষক, ফিল্ম এন্ড মিডিয়া বিভাগ, স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, আলোচক ছিলেন অনুপম হায়াৎ, চলচ্চিত্র গবেষক, লেখক ও শিক্ষক, স্বাগত বক্তব্য ও সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের পরিচালক ড. মোফাখখারুল ইকবাল। সেমিনারে জানানো হয়, চলতি অর্থবছরে এগারজন গবেষক ১০টি বিষয় নিয়ে গবেষণা করছেন। এ ১০টি গবেষণা কর্মের তত্ত্বাবধায়কের দায়িত্বে থাকছেন রোকেয়া প্রাচী, চিন্ময় মুৎসুদ্দী, রামেন্দু মজুমদার, মানজারে হাসীন মুরাদ, ড. ভাস্কর ব্যানার্জি, অনুপম হায়াৎ, ড. জাকির হোসেন রাজু, ড. আহমেদ আমিনুল ইসলাম, নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু ও রিফ্ফাত ফেরদৌস।
এবারের বিষয়গুলো হলো বাংলাদেশের চলচ্চিত্র প্রদর্শনে ওটিটি প্ল্যার্টফর্ম; সংকট ও সম্ভবনার স্বরূপ অনুসন্ধান। এ বিষয়ে গবেষণা করেছেন মো. হুমায়ন কবির। ‘বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে নৃগোষ্ঠী: বহুমাত্রিক সংস্কৃতির উপস্থাপন কৌশল বিশ্লেষণ’- এ গবেষণা করেছেন মো. অমিত হাসান সোহাগ। চলচ্চিত্র সংরক্ষণের সনাতন ও আধুনিক পদ্ধতি: একটি তুলনামুলক পর্যালোচনা/বিশ্লেষণ নিয়ে গবেষণা করেছেন ঝুমুর আসমা জুঁই। বাংলাদেশের প্রামাণ্যচিত্রে গণহত্যার ডকুমেন্টেশন নিয়ে কাজ করেছেন সালমা সোনিয়া, সুরকার ও সংগীত পরিচালক সত্য সাহার সংগীত দর্শন নিয়ে কাজ করেছেন ড. মোছা. শামীম আরা ছন্দা। ‘বাংলা চলচ্চিত্রে পাঁচ দশকে কবরী’ বিষয়ে গবেষণা করেছেন মনিরা শারমিন ও জাকিয়া জাহান মুক্তা, ‘বাংলাদেশের মূলধারা চলচ্চিত্র পোস্টারের রুপ ও রুপান্তর: একটি সামাজিক অনুসন্ধান’ এ নিয়ে কাজ করেছেন রাইসা জান্নাত। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে মধ্যবিত্তের রুপায়ন ও নারায়ন ঘোষ মিতা; এ বিষয়ে গবেষক মাশকুরা রহমান রিদম। বাংলাদেশি চলচ্চিত্রে ফলি আর্ট: কারিগরি ও নন্দনতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ নিয়ে গবেষণা করেছেন মো. হাসান ইকবাল, তিতাস একটি নদীর নাম ও সূর্য দীঘল বাড়ি চলচ্চিত্রে বাসন্তী ও জয়গুনের নারীবাদি অস্তিত্বের পুনর্পাঠ নিয়ে গবেষণা করেছেন লাবনী আশরাফি।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ফিল্ম আর্কাইভে চলচ্চিত্র নিয়ে গবেষণা, তত্ত্বাবধানে থাকছেন যারা

আপডেট সময় : ০১:২১:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২১

বিনোদন ডেস্ক : বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের ২০২১-২০২২ অর্থবছরে নির্বাচিত ১০টি গবেষণার গবেষক ফেলোদের নিয়ে দিনব্যাপী সেমিনার কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ৪ ডিসেম্বর এটি কার্যালয়ের সেমিনার হলে অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় চলচ্চিত্র গবেষণা পদ্ধতি ও কৌশল নিয়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, ফিল্ম এন্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রিফ্ফাত ফেরদৌস।
প্রবন্ধের উপর প্রধান আলোচক ছিলেন ড.মতিন রহমান, চলচ্চিত্র পরিচালক, শিক্ষক, ফিল্ম এন্ড মিডিয়া বিভাগ, স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, আলোচক ছিলেন অনুপম হায়াৎ, চলচ্চিত্র গবেষক, লেখক ও শিক্ষক, স্বাগত বক্তব্য ও সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের পরিচালক ড. মোফাখখারুল ইকবাল। সেমিনারে জানানো হয়, চলতি অর্থবছরে এগারজন গবেষক ১০টি বিষয় নিয়ে গবেষণা করছেন। এ ১০টি গবেষণা কর্মের তত্ত্বাবধায়কের দায়িত্বে থাকছেন রোকেয়া প্রাচী, চিন্ময় মুৎসুদ্দী, রামেন্দু মজুমদার, মানজারে হাসীন মুরাদ, ড. ভাস্কর ব্যানার্জি, অনুপম হায়াৎ, ড. জাকির হোসেন রাজু, ড. আহমেদ আমিনুল ইসলাম, নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু ও রিফ্ফাত ফেরদৌস।
এবারের বিষয়গুলো হলো বাংলাদেশের চলচ্চিত্র প্রদর্শনে ওটিটি প্ল্যার্টফর্ম; সংকট ও সম্ভবনার স্বরূপ অনুসন্ধান। এ বিষয়ে গবেষণা করেছেন মো. হুমায়ন কবির। ‘বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে নৃগোষ্ঠী: বহুমাত্রিক সংস্কৃতির উপস্থাপন কৌশল বিশ্লেষণ’- এ গবেষণা করেছেন মো. অমিত হাসান সোহাগ। চলচ্চিত্র সংরক্ষণের সনাতন ও আধুনিক পদ্ধতি: একটি তুলনামুলক পর্যালোচনা/বিশ্লেষণ নিয়ে গবেষণা করেছেন ঝুমুর আসমা জুঁই। বাংলাদেশের প্রামাণ্যচিত্রে গণহত্যার ডকুমেন্টেশন নিয়ে কাজ করেছেন সালমা সোনিয়া, সুরকার ও সংগীত পরিচালক সত্য সাহার সংগীত দর্শন নিয়ে কাজ করেছেন ড. মোছা. শামীম আরা ছন্দা। ‘বাংলা চলচ্চিত্রে পাঁচ দশকে কবরী’ বিষয়ে গবেষণা করেছেন মনিরা শারমিন ও জাকিয়া জাহান মুক্তা, ‘বাংলাদেশের মূলধারা চলচ্চিত্র পোস্টারের রুপ ও রুপান্তর: একটি সামাজিক অনুসন্ধান’ এ নিয়ে কাজ করেছেন রাইসা জান্নাত। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে মধ্যবিত্তের রুপায়ন ও নারায়ন ঘোষ মিতা; এ বিষয়ে গবেষক মাশকুরা রহমান রিদম। বাংলাদেশি চলচ্চিত্রে ফলি আর্ট: কারিগরি ও নন্দনতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ নিয়ে গবেষণা করেছেন মো. হাসান ইকবাল, তিতাস একটি নদীর নাম ও সূর্য দীঘল বাড়ি চলচ্চিত্রে বাসন্তী ও জয়গুনের নারীবাদি অস্তিত্বের পুনর্পাঠ নিয়ে গবেষণা করেছেন লাবনী আশরাফি।