ঢাকা ০৪:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫

ফরাসি সেনাদের দেশত্যাগের নির্দেশ: ব্যাখ্যা চান ম্যাক্রোঁ

  • আপডেট সময় : ০২:২৫:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৩
  • ৮৭ বার পড়া হয়েছে

বিদেশের খবর ডেস্ক : ফরাসি সেনাদের বুরকিনা ফাসো চলে যাওয়ার নির্দেশের ব্যাখ্যা চান ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। তিনি বলেছেন, এ বিষয়ে দেশটির প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে স্পষ্ট ব্যাখ্যার জন্য অপেক্ষা করছেন তিনি। সোমবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্স। এর আগে শনিবার পশ্চিম আফ্রিকার দেশটিতে অবস্থানরত ফরাসি সেনাদের এক মাসের মধ্যে দেশত্যাগের নির্দেশ দেয় বুরকিনা ফাসোর সামরিক সরকার। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয় প্যারিস।
২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে বুরকিনা ফাসোতে সামরিক অভ্যুত্থানের পর এ অঞ্চলের সাবেক ঔপনিবেশিক শক্তি ফ্রান্সের সঙ্গে দেশটির সম্পর্কের অবনতি ঘটে। এক পর্যায়ে ফ্রান্সের সঙ্গে ২০১৮ সালের সামরিক চুক্তি স্থগিত করে দেশটি। চুক্তিটি স্থগিতের ফলে ফরাসি সেনাদেরও আর বৈধভাবে বুরকিনা ফাসোতে অবস্থানের সুযোগ রইলো না।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

যে ভাইকে জেল থেকে বের করেছি, সেই আমার স্ত্রী-সন্তানদের হত্যা করল…

ফরাসি সেনাদের দেশত্যাগের নির্দেশ: ব্যাখ্যা চান ম্যাক্রোঁ

আপডেট সময় : ০২:২৫:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৩

বিদেশের খবর ডেস্ক : ফরাসি সেনাদের বুরকিনা ফাসো চলে যাওয়ার নির্দেশের ব্যাখ্যা চান ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। তিনি বলেছেন, এ বিষয়ে দেশটির প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে স্পষ্ট ব্যাখ্যার জন্য অপেক্ষা করছেন তিনি। সোমবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্স। এর আগে শনিবার পশ্চিম আফ্রিকার দেশটিতে অবস্থানরত ফরাসি সেনাদের এক মাসের মধ্যে দেশত্যাগের নির্দেশ দেয় বুরকিনা ফাসোর সামরিক সরকার। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয় প্যারিস।
২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে বুরকিনা ফাসোতে সামরিক অভ্যুত্থানের পর এ অঞ্চলের সাবেক ঔপনিবেশিক শক্তি ফ্রান্সের সঙ্গে দেশটির সম্পর্কের অবনতি ঘটে। এক পর্যায়ে ফ্রান্সের সঙ্গে ২০১৮ সালের সামরিক চুক্তি স্থগিত করে দেশটি। চুক্তিটি স্থগিতের ফলে ফরাসি সেনাদেরও আর বৈধভাবে বুরকিনা ফাসোতে অবস্থানের সুযোগ রইলো না।