ক্রীড়া ডেস্ক : ইংলিশ খেলোয়াড় বিলি মিডউইন্টার হয়ে কিউই লুক রনকি অথবা হালের ইংলিশ অধিনায়ক ইয়ন মরগান— দুইটি দেশের জাতীয় দলের হয়ে ক্রিকেট খেলেছেন এমন খেলোয়াড়ের তালিকা বেশ বড়। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হল সাবেক প্রোটিয়া পেসার ডেভিড উইসির নাম।
দক্ষিণ আফ্রিকার জার্সিতে ২০১৫ সালে আন্তর্জাতিক ম্যাচে অভিষেক হওয়া উইসি প্রোটিয়াদের হয়ে খেলেছেন ২৭ ম্যাচ। সাদা বলের ক্রিকেটে বল হাতে দারুণ ছিলেন এই পেসার। ৬ ওয়ানডেতে ৯ ও ২১ টি-টোয়েন্টিতে নিয়েছেন ২৫ উইকেট। ব্যাট হাতেও দারুণ ভূমিকা রেখেছেন ম্যাচে। তবে এখন থেকে সে নামিবিয়ার খেলোয়াড়।
প্রোটিয়াদের পাশাপাশি জিম্বাবুয়ের হয়ে ক্রিকেট খেলেছিলেন জন ট্রাইকস।
নামিবিয়ান হয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে অভিষেকের মাধ্যমে দারুণ এক রেকর্ড গড়েন উইসি। ক্রিকেট ইতিহাসে দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসেবে আফ্রিকার দুই দেশের হয়ে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেললেন তিনি।
এর আগে উইসির এই রেকর্ডের একমাত্র অধিকারী ছিলেন জন ট্রাইকস। তিনি ১৯৭০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে খেলেছিলেন। আর ১৯৮৩—৯৩ সাল পর্যন্ত খেলেছেন জিম্বাবুয়ের হয়ে। দুই দেশের হয়ে মাত্র ৭টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন জন। নিয়েছিলেন ১৮ উইকেট।
আমিরাতে চলমান টি-টোয়েন্টি লিগে উইসির অভিষেকের ম্যাচে ১৭ রানের জয় পায় তার দল। অবশ্য নামিবিয়ার হয়ে অভিষেকটা রাঙাতে পারেননি উইসি। ব্যাট হাতে ৯ বলে ১০ রান করে আউট হওয়ার পর বল হাতে ১ উইকেট নেন এই ক্রিকেটার।
প্রোটিয়া পেসার উইসের অনন্য রেকর্ড
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ