ঢাকা ০৮:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫

প্রতি ১১ মিনিটে একজন নারী খুন হন স্বজনের হাতে

  • আপডেট সময় : ১১:৪৪:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ নভেম্বর ২০২২
  • ৭৯ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : প্রতি ১১ মিনিটে একজন নারী তার সঙ্গী বা পরিবারের সদস্যদের হাতে খুন হন বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। তিনি বলেছেন, নারীদের বিরুদ্ধে হিংসা সবচেয়ে বড় ‘মানবাধিকার লঙ্ঘন’।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকারকে এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে আরো কঠিন আইন নিয়ে আসার জন্য অনুরোধ করেছেন তিনি। জাতিসংঘ প্রধান বলেছেন, করোনাভাইরাস মহামারি, অর্থনেতিক চাপ ইত্যাদি কারণে নারীরা বেশি করে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। তিনি আরো বলেছেন, বিদ্বেষমূলক বক্তব্য থেকে শুরু করে যৌন হয়রানি, ছবির অপব্যবহার- নানাভাবে অনলাইনে হিংসার সম্মুখীন হন নারীরা। এই বিদ্বেষের কারণে নারীরা অনেক ক্ষেত্রেই পিছু হটে যেতে বাধ্য হন। অথচ বিশ্বজুড়ে অর্থনীতির পুনরুদ্ধারের জন্য নারী স্বাধীনতা ও নারীদের মৌলিক অধিকারগুলোকে আরো বেশি করে সম্মান দিতে হবে। তিনি বলেছেন, নারীদের বিরুদ্ধে অত্যাচার ও হিংসার অবসান ঘটাতে হবে। এর অর্থ হচ্ছে জাতীয় সরকারকে এই মোকাবেলায় যত দ্রুত সম্ভব নির্দিষ্ট পরিকল্পনা করতে হবে। সেই পরিকল্পনাগুলোকে বাস্তবায়ন করতে আইনে কিছু বদলও করতে হবে। ওই আইনগুলো আদৌ কাজে আসছে কি না, সেটাও নিশ্চিত করতে হবে। ২০২৬ সালের মধ্যে নারী সুরক্ষার জন্য বরাদ্দ টাকা প্রত্যেক দেশকে ৫০ শতাংশ বাড়ানোর অনুরোধ করেছেন তিনি। সূত্র: এনডিটিভি।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

প্রতি ১১ মিনিটে একজন নারী খুন হন স্বজনের হাতে

আপডেট সময় : ১১:৪৪:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ নভেম্বর ২০২২

প্রত্যাশা ডেস্ক : প্রতি ১১ মিনিটে একজন নারী তার সঙ্গী বা পরিবারের সদস্যদের হাতে খুন হন বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। তিনি বলেছেন, নারীদের বিরুদ্ধে হিংসা সবচেয়ে বড় ‘মানবাধিকার লঙ্ঘন’।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকারকে এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে আরো কঠিন আইন নিয়ে আসার জন্য অনুরোধ করেছেন তিনি। জাতিসংঘ প্রধান বলেছেন, করোনাভাইরাস মহামারি, অর্থনেতিক চাপ ইত্যাদি কারণে নারীরা বেশি করে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। তিনি আরো বলেছেন, বিদ্বেষমূলক বক্তব্য থেকে শুরু করে যৌন হয়রানি, ছবির অপব্যবহার- নানাভাবে অনলাইনে হিংসার সম্মুখীন হন নারীরা। এই বিদ্বেষের কারণে নারীরা অনেক ক্ষেত্রেই পিছু হটে যেতে বাধ্য হন। অথচ বিশ্বজুড়ে অর্থনীতির পুনরুদ্ধারের জন্য নারী স্বাধীনতা ও নারীদের মৌলিক অধিকারগুলোকে আরো বেশি করে সম্মান দিতে হবে। তিনি বলেছেন, নারীদের বিরুদ্ধে অত্যাচার ও হিংসার অবসান ঘটাতে হবে। এর অর্থ হচ্ছে জাতীয় সরকারকে এই মোকাবেলায় যত দ্রুত সম্ভব নির্দিষ্ট পরিকল্পনা করতে হবে। সেই পরিকল্পনাগুলোকে বাস্তবায়ন করতে আইনে কিছু বদলও করতে হবে। ওই আইনগুলো আদৌ কাজে আসছে কি না, সেটাও নিশ্চিত করতে হবে। ২০২৬ সালের মধ্যে নারী সুরক্ষার জন্য বরাদ্দ টাকা প্রত্যেক দেশকে ৫০ শতাংশ বাড়ানোর অনুরোধ করেছেন তিনি। সূত্র: এনডিটিভি।