ঢাকা ১১:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫

পেঁয়াজ আমদানি আবারো শুরু

  • আপডেট সময় : ১২:৪৭:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুন ২০২১
  • ৬৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেড় মাস বন্ধ থাকার পর বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে বেনাপোল বন্দর থেকে কাস্টমস ও বন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে পেঁয়াজের দুটি চালান খালাস দেওয়া হয়। বেনাপোল বন্দরের পরিচালক আ. জলিল জানান, বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে মোট ৭৫ দশমিক ৮ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। চালানটি খালাস করছেন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট সেঁজুতি এন্টারপ্রাইজ। আমদানিকৃত পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়লে বাজার মূল্য কমে আসবে বলে জানান তিনি। বুধবার রাতে ঢাকার আমদানিকারক জুবায়ের ইন্টারন্যাশনাল ভারত থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৩০ মেট্রিক টন ও যশোরের দ্বীন ইসলাম ট্রেডার্স ৪৫ দশমিক ৮ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করেন। প্রতি মেট্রিক টন পেঁয়াজের আমদানি মূল্য ১২৩ মার্কিন ডলার বলে জানান তিনি। বেনাপোল কাস্টমস হাউসের ডেপুটি কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান জানান, আমদানি করা পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা যেন দ্রুত খালাস করতে পারেন, সেজন্য মাঠ পর্যায়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ভারতের উৎপাদন সংকট দেখিয়ে গত ৩০ এপ্রিল থেকে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেশটি। এতে, বাংলাদেশের আমদানিকারকদের কোটি কোটি টাকার এলসি খোলা থাকলেও নিষেধাজ্ঞার কারণে তাদের কেনা পেঁয়াজ আটকা পড়েছিল ওপারে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পেঁয়াজ আমদানিকারক খুলনার হামিদ এন্টারপ্রাইজের প্রতিনিধি জনি ইসলাম জানান, আমদানিকৃত পেঁয়াজ বন্দর থেকেই স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে প্রতি কেজি ৩৫ থেকে ৩৬ টাকার মধ্যে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

পেঁয়াজ আমদানি আবারো শুরু

আপডেট সময় : ১২:৪৭:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুন ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেড় মাস বন্ধ থাকার পর বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে বেনাপোল বন্দর থেকে কাস্টমস ও বন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে পেঁয়াজের দুটি চালান খালাস দেওয়া হয়। বেনাপোল বন্দরের পরিচালক আ. জলিল জানান, বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে মোট ৭৫ দশমিক ৮ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। চালানটি খালাস করছেন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট সেঁজুতি এন্টারপ্রাইজ। আমদানিকৃত পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়লে বাজার মূল্য কমে আসবে বলে জানান তিনি। বুধবার রাতে ঢাকার আমদানিকারক জুবায়ের ইন্টারন্যাশনাল ভারত থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৩০ মেট্রিক টন ও যশোরের দ্বীন ইসলাম ট্রেডার্স ৪৫ দশমিক ৮ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করেন। প্রতি মেট্রিক টন পেঁয়াজের আমদানি মূল্য ১২৩ মার্কিন ডলার বলে জানান তিনি। বেনাপোল কাস্টমস হাউসের ডেপুটি কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান জানান, আমদানি করা পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা যেন দ্রুত খালাস করতে পারেন, সেজন্য মাঠ পর্যায়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ভারতের উৎপাদন সংকট দেখিয়ে গত ৩০ এপ্রিল থেকে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেশটি। এতে, বাংলাদেশের আমদানিকারকদের কোটি কোটি টাকার এলসি খোলা থাকলেও নিষেধাজ্ঞার কারণে তাদের কেনা পেঁয়াজ আটকা পড়েছিল ওপারে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পেঁয়াজ আমদানিকারক খুলনার হামিদ এন্টারপ্রাইজের প্রতিনিধি জনি ইসলাম জানান, আমদানিকৃত পেঁয়াজ বন্দর থেকেই স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে প্রতি কেজি ৩৫ থেকে ৩৬ টাকার মধ্যে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে।