ঢাকা ০৫:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে ছুটে গেলো গ্রহাণু!

  • আপডেট সময় : ১১:০৯:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ জুন ২০২১
  • ১৪৪ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : গতকাল ১ জুন পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে ছুটে গেছে গ্রহাণু। নাম ২০২১কেটি-১। যার আকার আইফেল টাওয়ারের মতো। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানিয়েছে, গ্রহাণুটির ব্যস ৪৯২ ফুট থেকে ১০৮২ ফুটের মধ্যে।
প্রায় ২৬ হাজার গ্রহাণুর উপরে নজরদারি চালায় নাসা। সেই তালিকায় এটি ‘সম্ভাব্য বিপজ্জনক’ গ্রহাণুগুলোর একটি। মঙ্গলবার, ১ জুন এটি পৃথিবীর সবচেয়ে কাছ দিয়ে গেছে। গতি ছিল ঘণ্টায় ৬৪,৩৭৪ কিলোমিটার। ধাতু-পাথরের এই খ-টি থেকে পৃথিবীর কোনো বিপদের আশঙ্কা ছিল আগেই জানিয়েছিল নাসা। সূর্যকে উপবৃত্তাকার পথে ঘুরতে ঘুরতে গ্রহাণুটি যখন আমাদের সবচেয়ে কাছে আসে, পৃথিবী থেকে তখন তার দূরত্ব ছিল ৪৫ লক্ষ কিলোমিটার। ৪৬ লক্ষ কিলোমিটারের মধ্যে আসা যে কোনো মহাজাগতিক বস্তুকেই পৃথিবীর পক্ষে ‘সম্ভাব্য বিপজ্জনক’ বলে ধরা হয়ে থাকে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

ইসলাম কায়েমের মাধ্যমে ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন মুহাম্মদ (সা.)

পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে ছুটে গেলো গ্রহাণু!

আপডেট সময় : ১১:০৯:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ জুন ২০২১

প্রত্যাশা ডেস্ক : গতকাল ১ জুন পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে ছুটে গেছে গ্রহাণু। নাম ২০২১কেটি-১। যার আকার আইফেল টাওয়ারের মতো। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানিয়েছে, গ্রহাণুটির ব্যস ৪৯২ ফুট থেকে ১০৮২ ফুটের মধ্যে।
প্রায় ২৬ হাজার গ্রহাণুর উপরে নজরদারি চালায় নাসা। সেই তালিকায় এটি ‘সম্ভাব্য বিপজ্জনক’ গ্রহাণুগুলোর একটি। মঙ্গলবার, ১ জুন এটি পৃথিবীর সবচেয়ে কাছ দিয়ে গেছে। গতি ছিল ঘণ্টায় ৬৪,৩৭৪ কিলোমিটার। ধাতু-পাথরের এই খ-টি থেকে পৃথিবীর কোনো বিপদের আশঙ্কা ছিল আগেই জানিয়েছিল নাসা। সূর্যকে উপবৃত্তাকার পথে ঘুরতে ঘুরতে গ্রহাণুটি যখন আমাদের সবচেয়ে কাছে আসে, পৃথিবী থেকে তখন তার দূরত্ব ছিল ৪৫ লক্ষ কিলোমিটার। ৪৬ লক্ষ কিলোমিটারের মধ্যে আসা যে কোনো মহাজাগতিক বস্তুকেই পৃথিবীর পক্ষে ‘সম্ভাব্য বিপজ্জনক’ বলে ধরা হয়ে থাকে।