ঢাকা ০২:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ মে ২০২৫

পিৎজাহাটের যে শাখা চালাচ্ছেন নারীরা

  • আপডেট সময় : ১১:৩২:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ৮৫ বার পড়া হয়েছে

নারী ও শিশু প্রতিবেদন : বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রিয় এবং বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড পিৎজাহাট, যমুনা ফিউচার পার্কের লেভেল ৫ ফুড কোর্টের স্টোরটি নারীদের দ্বারা পরিচালিত হবে বলে ঘোষণা করেছে। নারীর কর্মশক্তিকে আরো ক্ষমতায়নের প্রতিশ্রূতি নিয়ে ‘সবার জন্য সমান স্লাইস’ নিশ্চিত করার জন্য পিৎজাহাট বাংলাদেশে এই সাহসী উদ্যোগ নিয়েছে। স্টোর হ্যান্ডওভার অনুষ্ঠানে, ট্রান্সকম ফুডস লিমিটেডের সিইও অমিত থাপা বলেন, ‘মহামারির কারণে গত ২ বছর পিৎজাহাটের জন্য অনেক চ্যালেন্জিং ছিল। এই বছর গুলশান-২ এ আমাদের ২০ তম স্টোর খোলা হয়েছে এবং এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে বছরের শেষ নাগাদ আরো বেশ কয়েকটি নতুন স্টোর খোলার পরিকল্পনা রয়েছে। আজ আমি অনেক আনন্দিত, আমাদের প্রথম মেয়েদের দ্বারা পরিচালিত স্টোর খোলার মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি নতুন অধ্যায় শুরু করতে পেরেছি।এই আউটলেটে স্টোর ম্যানেজার সহ গ্রাহক পরিষেবা, দোকান পরিচালনা এবং খাদ্য প্রস্তূতি সবকিছু মেয়েদের দ্বারা পরিচালিত হবে। আমাদের আজকের এই অর্জনের সম্পূর্ণ কৃতিত্ব শুধুমাত্র পিৎজাহাটের গ্রাহকদের। পিৎজাহাটের প্রতি তাদের ভালোবাসা এবং আস্থা আমাদেরকে ভবিষ্যতে আরো নতুন কিছু করার অনুপ্রেরণা দেয়। পিৎজাহাট সবসময় নিজস্ব ব্র্যান্ড ও কমিউনিটির উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে এবং এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য আগামী দিনে আরো মেয়েদের দ্বারা পরিচালিত স্টোর খোলার উদ্যোগ নেয়া হবে। সীমাবদ্ধতা ছাড়িয়ে নতুন কিছু করার এই উদ্যোগ ও অন্যান্য নারীদের অনুপ্রাণিত করে তারা যে উদাহরণ স্থাপন করেছে তার জন্য সম্পূর্ণ টিমকে আমার শুভেচ্ছা। ট্রান্সকম ফুডস লিমিটেড গ্লোবাল পিৎজাহাটের উদ্যোগ অব্যাহত রাখতে নারীদের সমান অধিকার এবং বৈচিত্রতা নিয়ে কাজ করছে। সারাদেশে ২০টি আউটলেটে ডাইন-ইন, টেক-আওয়ে এবং ডেলিভারির সেবা দিয়ে পিৎজাহাট বাংলাদেশের সমস্ত পিৎজা চেইনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় পদচিহ্ন রেখেছে। পিৎজাহাট বাংলাদেশে পিৎজার প্রতি ভালোবাসা ছড়িয়ে দিয়েছে এবং অতুলনীয় মান ও ক্রমাগত নতুন স্টোর খোলার মাধ্যমে সকল গ্রাহকদের কাছে আরো সহজলভ্য হয়ে উঠেছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

পিৎজাহাটের যে শাখা চালাচ্ছেন নারীরা

আপডেট সময় : ১১:৩২:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২২

নারী ও শিশু প্রতিবেদন : বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রিয় এবং বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড পিৎজাহাট, যমুনা ফিউচার পার্কের লেভেল ৫ ফুড কোর্টের স্টোরটি নারীদের দ্বারা পরিচালিত হবে বলে ঘোষণা করেছে। নারীর কর্মশক্তিকে আরো ক্ষমতায়নের প্রতিশ্রূতি নিয়ে ‘সবার জন্য সমান স্লাইস’ নিশ্চিত করার জন্য পিৎজাহাট বাংলাদেশে এই সাহসী উদ্যোগ নিয়েছে। স্টোর হ্যান্ডওভার অনুষ্ঠানে, ট্রান্সকম ফুডস লিমিটেডের সিইও অমিত থাপা বলেন, ‘মহামারির কারণে গত ২ বছর পিৎজাহাটের জন্য অনেক চ্যালেন্জিং ছিল। এই বছর গুলশান-২ এ আমাদের ২০ তম স্টোর খোলা হয়েছে এবং এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে বছরের শেষ নাগাদ আরো বেশ কয়েকটি নতুন স্টোর খোলার পরিকল্পনা রয়েছে। আজ আমি অনেক আনন্দিত, আমাদের প্রথম মেয়েদের দ্বারা পরিচালিত স্টোর খোলার মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি নতুন অধ্যায় শুরু করতে পেরেছি।এই আউটলেটে স্টোর ম্যানেজার সহ গ্রাহক পরিষেবা, দোকান পরিচালনা এবং খাদ্য প্রস্তূতি সবকিছু মেয়েদের দ্বারা পরিচালিত হবে। আমাদের আজকের এই অর্জনের সম্পূর্ণ কৃতিত্ব শুধুমাত্র পিৎজাহাটের গ্রাহকদের। পিৎজাহাটের প্রতি তাদের ভালোবাসা এবং আস্থা আমাদেরকে ভবিষ্যতে আরো নতুন কিছু করার অনুপ্রেরণা দেয়। পিৎজাহাট সবসময় নিজস্ব ব্র্যান্ড ও কমিউনিটির উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে এবং এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য আগামী দিনে আরো মেয়েদের দ্বারা পরিচালিত স্টোর খোলার উদ্যোগ নেয়া হবে। সীমাবদ্ধতা ছাড়িয়ে নতুন কিছু করার এই উদ্যোগ ও অন্যান্য নারীদের অনুপ্রাণিত করে তারা যে উদাহরণ স্থাপন করেছে তার জন্য সম্পূর্ণ টিমকে আমার শুভেচ্ছা। ট্রান্সকম ফুডস লিমিটেড গ্লোবাল পিৎজাহাটের উদ্যোগ অব্যাহত রাখতে নারীদের সমান অধিকার এবং বৈচিত্রতা নিয়ে কাজ করছে। সারাদেশে ২০টি আউটলেটে ডাইন-ইন, টেক-আওয়ে এবং ডেলিভারির সেবা দিয়ে পিৎজাহাট বাংলাদেশের সমস্ত পিৎজা চেইনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় পদচিহ্ন রেখেছে। পিৎজাহাট বাংলাদেশে পিৎজার প্রতি ভালোবাসা ছড়িয়ে দিয়েছে এবং অতুলনীয় মান ও ক্রমাগত নতুন স্টোর খোলার মাধ্যমে সকল গ্রাহকদের কাছে আরো সহজলভ্য হয়ে উঠেছে।