ঢাকা ০৩:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫

পার্লামেন্টে এমপিদের ঘুষাঘুষি

  • আপডেট সময় : ০৯:৩১:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২১
  • ১৫১ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : জর্ডানের পার্লামেন্টে অধিবেশন চলাকালে আইনপ্রণেতাদের (এমপি) মধ্যে মারামারি হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
গতকাল মঙ্গলবার দেশটির পার্লামেন্টে অপ্রীতিকর এ ঘটনা ঘটে। তর্ক–বিতর্ক ও উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের একপর্যায়ে কয়েকজন আইনপ্রণেতা পরস্পর ঘুষাঘুষিতে জড়িয়ে পড়েন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পার্লামেন্টের স্পিকার একজন সদস্যকে ফ্লোর ত্যাগ করতে বললে অধিবেশনকক্ষ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। আইনপ্রণেতাদের মধ্যকার মৌখিক বিবাদ মারামারিতে গড়ায়।
দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রচারিত লাইভ ফুটেজে দেখা যায়, বেশ কয়েকজন আইনপ্রণেতা একে অপরকে ঘুষি মারছেন। একপর্যায়ে একজন আইনপ্রণেতা মেঝেতে পড়ে যান। এ সময় অন্য আইনপ্রণেতারা চিৎকার-চেঁচামেচি করতে থাকেন। কয়েক মিনিট ধরে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি চলে।
সংবিধানের প্রস্তাবিত সংশোধনী নিয়ে বিতর্কের জন্য পার্লামেন্টে অধিবেশন চলাকালে এক আইনপ্রণেতা ‘অন্যায্য’ মন্তব্য করেন। এ মন্তব্যের জন্য ওই আইনপ্রণেতা ক্ষমা চাইতে অস্বীকার করেন। এ ঘটনার জের ধরে পার্লামেন্টে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
খবরে বলা হয়, আইনপ্রণেতাদের মধ্যে ঘুষাঘুষির ঘটনায় কেউ আহত হননি।
অধিবেশনের প্রত্যক্ষদর্শী আইনপ্রণেতা খলিল আতিয়েহ বলেন, একটি বিবাদের জেরে বেশ কয়েকজন আইনপ্রণেতা ঘুষাঘুষিতে জড়ান।
এই আইনপ্রণেতা আরও বলেন, ‘এ আচরণ আমাদের জনগণের কাছে অগ্রহণযোগ্য। এ আচরণ আমাদের দেশের সুনামকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।’

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

পার্লামেন্টে এমপিদের ঘুষাঘুষি

আপডেট সময় : ০৯:৩১:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : জর্ডানের পার্লামেন্টে অধিবেশন চলাকালে আইনপ্রণেতাদের (এমপি) মধ্যে মারামারি হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
গতকাল মঙ্গলবার দেশটির পার্লামেন্টে অপ্রীতিকর এ ঘটনা ঘটে। তর্ক–বিতর্ক ও উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের একপর্যায়ে কয়েকজন আইনপ্রণেতা পরস্পর ঘুষাঘুষিতে জড়িয়ে পড়েন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পার্লামেন্টের স্পিকার একজন সদস্যকে ফ্লোর ত্যাগ করতে বললে অধিবেশনকক্ষ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। আইনপ্রণেতাদের মধ্যকার মৌখিক বিবাদ মারামারিতে গড়ায়।
দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রচারিত লাইভ ফুটেজে দেখা যায়, বেশ কয়েকজন আইনপ্রণেতা একে অপরকে ঘুষি মারছেন। একপর্যায়ে একজন আইনপ্রণেতা মেঝেতে পড়ে যান। এ সময় অন্য আইনপ্রণেতারা চিৎকার-চেঁচামেচি করতে থাকেন। কয়েক মিনিট ধরে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি চলে।
সংবিধানের প্রস্তাবিত সংশোধনী নিয়ে বিতর্কের জন্য পার্লামেন্টে অধিবেশন চলাকালে এক আইনপ্রণেতা ‘অন্যায্য’ মন্তব্য করেন। এ মন্তব্যের জন্য ওই আইনপ্রণেতা ক্ষমা চাইতে অস্বীকার করেন। এ ঘটনার জের ধরে পার্লামেন্টে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
খবরে বলা হয়, আইনপ্রণেতাদের মধ্যে ঘুষাঘুষির ঘটনায় কেউ আহত হননি।
অধিবেশনের প্রত্যক্ষদর্শী আইনপ্রণেতা খলিল আতিয়েহ বলেন, একটি বিবাদের জেরে বেশ কয়েকজন আইনপ্রণেতা ঘুষাঘুষিতে জড়ান।
এই আইনপ্রণেতা আরও বলেন, ‘এ আচরণ আমাদের জনগণের কাছে অগ্রহণযোগ্য। এ আচরণ আমাদের দেশের সুনামকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।’