ঢাকা ১১:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫
একুশে বইমেলার পর্দা উঠবে আজ

পাণ্ডুলিপি যাচাই চায় পুলিশ

  • আপডেট সময় : ০৯:০৬:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫
  • ৬ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: ‘অস্থিতিশীল’ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে- এমন কন্টেট ঠেকাতে মেলায় বই প্রকাশের আগেই পাণ্ডুলিপি যাচাই করতে বাংলা একাডেমিকে অনুরোধ জানিয়েছে পুলিশ। ডিএমপি চাইছে, ২০২৬ সালের একুশে বইমেলা থেকে এই ব্যবস্থা চালু করা হোক।

এবারের মাসব্যাপী একুশে বইমেলার পর্দা উঠবে আজ। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ বিকেলে এই মেলার উদ্বোধন করবেন বলে আগে থেকে জানানো হয়েছে।

মেলাকে ঘিরে শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এবারের বইমেলার নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে গিয়ে নিজেদের ভাবনার কথা তুলে ধরেন ডিএমপির কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী ও অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এস এন নজরুল ইসলাম।

এক সাংবাদিক প্রশ্ন রেখেছিলেন- এর আগে বইয়ের কন্টেন্ট নিয়ে মেলায় সমস্যা হয়েছে, এমন পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশের কোনো উদ্যোগ আছে কি না?

উত্তরে ডিএমপির কমিশনারে শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, আমরা একটা সমন্বয় সভা করেছিলাম; সেখানে বাংলা একাডেমির কর্মকর্তারা ছিলেন। তাদের আমরা রিকুয়েস্ট করেছি- এরকম কোনো বই যেন মেলায় না আসে, যেখানে উসকানিমূলক কথা বা লেখা আছে। এটা যেন ওনারা স্ক্যানিং করে, ভেটিং করে স্টলে উপস্থাপন করেন। আমি আশা করি, তারা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করবেন।

এসময় পাশ থেকে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এস এন নজরুল ইসলাম বলেন, আমরা এবার বাংলা একাডেমিকে সাজেস্ট করছি, আগামীতে নতুন যে বইগুলো প্রকাশিত হবে- তার পাণ্ডুলিপি আগেই যেন বাংলা একাডেমিকে জমা দেওয়া হয়। তারা এটা যাচাই-বাছাই করবে, পড়ে দেখবে যে এমন কোনো কন্টেন্ট যেন ছাপানো না হয়, যেটা আমাদের সোশাল লাইফকে ডিজরাপ্ট করে, আমাদের কমিউনাল হারমনিকে ডিজরাপ্ট করে, আমাদের দেশদ্রোহী কোনো বক্তব্য বা প্রকাশনা বা সরকারকে ডিস্টাবিলাইজ (অস্থির) করে- এরকম কোনো ধরনের প্রকাশনা যেন মেলায় না আসে। এটা আমরা রিকোয়েস্ট করেছি বাংলা একাডেমিকে।

পুলিশ কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন,আশা করি, আগামী বছর থেকে এটা আমরা করাইতে পারব বাংলা একাডেমিকে দিয়ে যে- বই প্রকাশনার আগে পাণ্ডুলিপি তাদেরকে দিতে হবে। তারা অনুমতি দিলেই সেটা শুধু প্রকাশ হবে।

অমর একুশে বইমেলার সদস্য সচিব সরকার আমিন বলেন, পুলিশের কাছ থেকে এরকম কোনো বিষয় নিয়ে দাপ্তরিক কোনো চিঠি আমরা পাইনি। বইমেলার জন্য একটা নীতিমালা আছে, সেই নীতিমালা অনুযায়ী মেলা পরিচালিত হচ্ছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সাবেক সভাপতি ওসমান গণি বলেন, বর্তমান সরকার সৃজনশীল কাজের সেন্সরপ্রথার বিপক্ষে বলেই আমরা জানি। তাই আমরা মনে করি, বই সেন্সর করার মতো কোনো সিদ্ধান্ত তারা নেবেন না।

আর একুশে বইমেলা একটা নীতিমালার আলোকে পরিচালিত হয়, সেখানেও বই সেন্সর করার ব্যাপার নেই বলেই জানি।

গত বছর ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যবের ‘অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবনীয় কথামালা’, ফাহাম আব্দুস সালামের ‘বাঙালির মিডিয়োক্রিটির সন্ধানে’ ও জিয়া হাসানের ‘উন্নয়ন বিভ্রম’ বই তিনটি বইমেলায় বিপণন করতে মানা করেছিল বাংলা একাডেমি।

সেই শর্ত না মানায় গতবার স্টল পায়নি ‘আদর্শ’। এ নিয়ে উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হয়েছিল এ প্রকাশনা সংস্থাটি।

‘আদর্শ’র স্বত্তাধিকারী মাহবুবুর রহমান বলেন, আমি নিজেও তো ভুক্তভুগী, এর আগের আমার প্রকাশনা সংস্থার বই বিনা কারণে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। সেই ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা তো এখনো চলতে পারে না। আমি লেখকের মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি, বইয়ের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। বাংলা একাডেমি বা পুলিশের কাজ না- লেখককে নিয়ন্ত্রণ করা এবং বইকে নিয়ন্ত্রণ করা।

কারামুক্ত জঙ্গিরা নজরে: অমর একুশে বইমেলা ঘিরে কারামুক্ত জঙ্গিদের ওপর নজরদারি বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করছে পুলিশ। তবে জঙ্গি হামলার কোনো শঙ্কা রয়েছে কি না, সেই প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দেননি ডিএমপি কমিশনার।

২০০৪ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বইমেলা থেকে বের হওয়ার পথে লেখক হুমায়ুন আজাদকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে আহত করা হয়। কয়েক মাস চিকিৎসা নেওয়ার পর ওই বছর অগাস্টে গবেষণার জন্য জার্মানিতে যান এই লেখক। পরে ১২ আগস্ট মিউনিখে নিজের ফ্ল্যাট থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।

এরপর ২০১৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রাতে স্ত্রী রাফিদা আহমেদ বন্যাকে নিয়ে বইমেলা থেকে ফেরার পথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির সামনে জঙ্গি হামলায় ঘটনাস্থলেই নিহত হন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী অভিজিৎ রায়। চাপাতির আঘাতে আঙুল হারান তার স্ত্রী।

২০২৩ সালে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের নামে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদাকে উড়োচিঠি দিয়ে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়। তবে শেষ পর্যন্ত কোনো অঘটন ছাড়াই শেষ হয় মেলা।

এসব হামলার অভিযোগে যাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল, তাদের অনেকেই এখন কারামুক্ত; তাদের বিষয়ে পুলিশ কোনো শঙ্কা দেখছে কি না?

এ প্রশ্নের উত্তরে ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত বলেন, যারা (কারাগার থেকে) বের হইছে, আমরা তাদের নজরদারিতে রাখছি। যারা এরকম সন্দিগ্ধ লোকজনে আছে, আমরা খেয়াল রাখব।

সাপ্তাহিক ছুটির দিন বইমেলা চলবে বেলা ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত। ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে মেলা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

একুশে বইমেলার পর্দা উঠবে আজ

পাণ্ডুলিপি যাচাই চায় পুলিশ

আপডেট সময় : ০৯:০৬:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: ‘অস্থিতিশীল’ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে- এমন কন্টেট ঠেকাতে মেলায় বই প্রকাশের আগেই পাণ্ডুলিপি যাচাই করতে বাংলা একাডেমিকে অনুরোধ জানিয়েছে পুলিশ। ডিএমপি চাইছে, ২০২৬ সালের একুশে বইমেলা থেকে এই ব্যবস্থা চালু করা হোক।

এবারের মাসব্যাপী একুশে বইমেলার পর্দা উঠবে আজ। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ বিকেলে এই মেলার উদ্বোধন করবেন বলে আগে থেকে জানানো হয়েছে।

মেলাকে ঘিরে শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এবারের বইমেলার নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে গিয়ে নিজেদের ভাবনার কথা তুলে ধরেন ডিএমপির কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী ও অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এস এন নজরুল ইসলাম।

এক সাংবাদিক প্রশ্ন রেখেছিলেন- এর আগে বইয়ের কন্টেন্ট নিয়ে মেলায় সমস্যা হয়েছে, এমন পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশের কোনো উদ্যোগ আছে কি না?

উত্তরে ডিএমপির কমিশনারে শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, আমরা একটা সমন্বয় সভা করেছিলাম; সেখানে বাংলা একাডেমির কর্মকর্তারা ছিলেন। তাদের আমরা রিকুয়েস্ট করেছি- এরকম কোনো বই যেন মেলায় না আসে, যেখানে উসকানিমূলক কথা বা লেখা আছে। এটা যেন ওনারা স্ক্যানিং করে, ভেটিং করে স্টলে উপস্থাপন করেন। আমি আশা করি, তারা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করবেন।

এসময় পাশ থেকে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এস এন নজরুল ইসলাম বলেন, আমরা এবার বাংলা একাডেমিকে সাজেস্ট করছি, আগামীতে নতুন যে বইগুলো প্রকাশিত হবে- তার পাণ্ডুলিপি আগেই যেন বাংলা একাডেমিকে জমা দেওয়া হয়। তারা এটা যাচাই-বাছাই করবে, পড়ে দেখবে যে এমন কোনো কন্টেন্ট যেন ছাপানো না হয়, যেটা আমাদের সোশাল লাইফকে ডিজরাপ্ট করে, আমাদের কমিউনাল হারমনিকে ডিজরাপ্ট করে, আমাদের দেশদ্রোহী কোনো বক্তব্য বা প্রকাশনা বা সরকারকে ডিস্টাবিলাইজ (অস্থির) করে- এরকম কোনো ধরনের প্রকাশনা যেন মেলায় না আসে। এটা আমরা রিকোয়েস্ট করেছি বাংলা একাডেমিকে।

পুলিশ কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন,আশা করি, আগামী বছর থেকে এটা আমরা করাইতে পারব বাংলা একাডেমিকে দিয়ে যে- বই প্রকাশনার আগে পাণ্ডুলিপি তাদেরকে দিতে হবে। তারা অনুমতি দিলেই সেটা শুধু প্রকাশ হবে।

অমর একুশে বইমেলার সদস্য সচিব সরকার আমিন বলেন, পুলিশের কাছ থেকে এরকম কোনো বিষয় নিয়ে দাপ্তরিক কোনো চিঠি আমরা পাইনি। বইমেলার জন্য একটা নীতিমালা আছে, সেই নীতিমালা অনুযায়ী মেলা পরিচালিত হচ্ছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সাবেক সভাপতি ওসমান গণি বলেন, বর্তমান সরকার সৃজনশীল কাজের সেন্সরপ্রথার বিপক্ষে বলেই আমরা জানি। তাই আমরা মনে করি, বই সেন্সর করার মতো কোনো সিদ্ধান্ত তারা নেবেন না।

আর একুশে বইমেলা একটা নীতিমালার আলোকে পরিচালিত হয়, সেখানেও বই সেন্সর করার ব্যাপার নেই বলেই জানি।

গত বছর ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যবের ‘অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবনীয় কথামালা’, ফাহাম আব্দুস সালামের ‘বাঙালির মিডিয়োক্রিটির সন্ধানে’ ও জিয়া হাসানের ‘উন্নয়ন বিভ্রম’ বই তিনটি বইমেলায় বিপণন করতে মানা করেছিল বাংলা একাডেমি।

সেই শর্ত না মানায় গতবার স্টল পায়নি ‘আদর্শ’। এ নিয়ে উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হয়েছিল এ প্রকাশনা সংস্থাটি।

‘আদর্শ’র স্বত্তাধিকারী মাহবুবুর রহমান বলেন, আমি নিজেও তো ভুক্তভুগী, এর আগের আমার প্রকাশনা সংস্থার বই বিনা কারণে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। সেই ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা তো এখনো চলতে পারে না। আমি লেখকের মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি, বইয়ের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। বাংলা একাডেমি বা পুলিশের কাজ না- লেখককে নিয়ন্ত্রণ করা এবং বইকে নিয়ন্ত্রণ করা।

কারামুক্ত জঙ্গিরা নজরে: অমর একুশে বইমেলা ঘিরে কারামুক্ত জঙ্গিদের ওপর নজরদারি বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করছে পুলিশ। তবে জঙ্গি হামলার কোনো শঙ্কা রয়েছে কি না, সেই প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দেননি ডিএমপি কমিশনার।

২০০৪ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বইমেলা থেকে বের হওয়ার পথে লেখক হুমায়ুন আজাদকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে আহত করা হয়। কয়েক মাস চিকিৎসা নেওয়ার পর ওই বছর অগাস্টে গবেষণার জন্য জার্মানিতে যান এই লেখক। পরে ১২ আগস্ট মিউনিখে নিজের ফ্ল্যাট থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।

এরপর ২০১৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রাতে স্ত্রী রাফিদা আহমেদ বন্যাকে নিয়ে বইমেলা থেকে ফেরার পথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির সামনে জঙ্গি হামলায় ঘটনাস্থলেই নিহত হন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী অভিজিৎ রায়। চাপাতির আঘাতে আঙুল হারান তার স্ত্রী।

২০২৩ সালে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের নামে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদাকে উড়োচিঠি দিয়ে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়। তবে শেষ পর্যন্ত কোনো অঘটন ছাড়াই শেষ হয় মেলা।

এসব হামলার অভিযোগে যাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল, তাদের অনেকেই এখন কারামুক্ত; তাদের বিষয়ে পুলিশ কোনো শঙ্কা দেখছে কি না?

এ প্রশ্নের উত্তরে ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত বলেন, যারা (কারাগার থেকে) বের হইছে, আমরা তাদের নজরদারিতে রাখছি। যারা এরকম সন্দিগ্ধ লোকজনে আছে, আমরা খেয়াল রাখব।

সাপ্তাহিক ছুটির দিন বইমেলা চলবে বেলা ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত। ২১ শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে মেলা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত।