ঢাকা ১২:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫

পশ্চিমবঙ্গে বনধ সফল করতে রাস্তায় বামেরা

  • আপডেট সময় : ০১:৪১:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ ২০২২
  • ৯১ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : দ্বিতীয় দিনেও পশ্চিমবঙ্গে বনধ সফল করতে পথে নেমেছে বাম সমর্থকরা। কলকাতার রাস্তায় বাস চললেও তার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকটাই কম। যাদবপুরসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে উঠে এসেছে বিক্ষিপ্ত অশান্তির ছবি। কোচবিহারে ধর্মঘট সমর্থকদের সঙ্গে হাতাহাতি হয়েছে পুলিশের। উত্তরবঙ্গের কয়েকটি জেলায় বন্ধ রয়েছে অধিকাংশ দোকানপাট। তবে শুধু বাংলা নয়, দেশজুড়ে মিশ্র প্রভাব পড়েছে বামেদের বনধের।
মোদি সরকারের একাধিক নীতির বিরোধিতায় ২৮ ও ২৯ মার্চ অর্থাৎ সোম ও মঙ্গলবার বনধের ডাক দিয়েছিল বামেরা। জনজীবনে যাতে ধর্মঘটের প্রভাব না পড়ে সেদিকে নজর রেখেছে রাজ্য। তা সত্ত্বেও সোমবার সকাল থেকে বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে উঠে এসেছিল অশান্তির ছবি। মঙ্গলবারও পরিস্থিতি প্রায় একই রকম। সকাল থেকেই যাদবপুরের ৮ বি, বিজয়গড় এলাকায় পথে নামে বামেরা। বাঘাযতীন মোড়ে দফায় দফায় চলে বিক্ষোভ। খাস কলকাতায় ধর্মঘটীদের বাধার মুখে পড়ে একাধিক বাস। দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় একই ছবি। কোথাও টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ। কোথাও আবার বাইকে বেরিয়ে বনধ সমর্থকদের বাধার মুখে পড়ে আমজমতা। গত সোমবার কোচবিহারে বাস ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছিল। গতকাল মঙ্গলবার ভোর থেকেই বেসরকারি বাসের দেখা মিলছে না কোচবিহারে। বাধা পাচ্ছে সরকারি বাসও। এদিন ফের কোচবিহারে বাস আটকাতে গিয়ে পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে বনধ সমর্থকরা। এদিকে আলিপুরদুয়ার, মালবাজার, ধূপগুড়ি-সহ উত্তরবঙ্গের অধিকাংশ এলাকায় বন্ধ রয়েছে দোকানপাট। শুনশান পথঘাট।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

পশ্চিমবঙ্গে বনধ সফল করতে রাস্তায় বামেরা

আপডেট সময় : ০১:৪১:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : দ্বিতীয় দিনেও পশ্চিমবঙ্গে বনধ সফল করতে পথে নেমেছে বাম সমর্থকরা। কলকাতার রাস্তায় বাস চললেও তার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় অনেকটাই কম। যাদবপুরসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে উঠে এসেছে বিক্ষিপ্ত অশান্তির ছবি। কোচবিহারে ধর্মঘট সমর্থকদের সঙ্গে হাতাহাতি হয়েছে পুলিশের। উত্তরবঙ্গের কয়েকটি জেলায় বন্ধ রয়েছে অধিকাংশ দোকানপাট। তবে শুধু বাংলা নয়, দেশজুড়ে মিশ্র প্রভাব পড়েছে বামেদের বনধের।
মোদি সরকারের একাধিক নীতির বিরোধিতায় ২৮ ও ২৯ মার্চ অর্থাৎ সোম ও মঙ্গলবার বনধের ডাক দিয়েছিল বামেরা। জনজীবনে যাতে ধর্মঘটের প্রভাব না পড়ে সেদিকে নজর রেখেছে রাজ্য। তা সত্ত্বেও সোমবার সকাল থেকে বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে উঠে এসেছিল অশান্তির ছবি। মঙ্গলবারও পরিস্থিতি প্রায় একই রকম। সকাল থেকেই যাদবপুরের ৮ বি, বিজয়গড় এলাকায় পথে নামে বামেরা। বাঘাযতীন মোড়ে দফায় দফায় চলে বিক্ষোভ। খাস কলকাতায় ধর্মঘটীদের বাধার মুখে পড়ে একাধিক বাস। দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় একই ছবি। কোথাও টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ। কোথাও আবার বাইকে বেরিয়ে বনধ সমর্থকদের বাধার মুখে পড়ে আমজমতা। গত সোমবার কোচবিহারে বাস ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছিল। গতকাল মঙ্গলবার ভোর থেকেই বেসরকারি বাসের দেখা মিলছে না কোচবিহারে। বাধা পাচ্ছে সরকারি বাসও। এদিন ফের কোচবিহারে বাস আটকাতে গিয়ে পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে বনধ সমর্থকরা। এদিকে আলিপুরদুয়ার, মালবাজার, ধূপগুড়ি-সহ উত্তরবঙ্গের অধিকাংশ এলাকায় বন্ধ রয়েছে দোকানপাট। শুনশান পথঘাট।