ঢাকা ০৫:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫

পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পেলেন ৩ জন

  • আপডেট সময় : ০৪:০৯:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর ২০২৫
  • ১০ বার পড়া হয়েছে

ছবি সংগৃহীত

প্রত্যাশা ডেস্ক: চলতি বছর পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মার্কিন তিন বিজ্ঞানী। রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) পদার্থ বিজ্ঞানের নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে।

বৈদ্যুতিক বর্তনীর মধ্যে‌ ‌‌‌স্থূল কোয়ান্টাম যান্ত্রিক টানেলিং এবং ‌শক্তির কোয়ান্টাইজেশন আবিষ্কারের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের জন ক্লার্ক, মিশেল এইচ ডেভোরেট এবং জন এম মার্টিনিসকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।

রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস বলেছে, এই আবিষ্কার কোয়ান্টাম পদার্থবিদ্যার এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে। আর এর পুরস্কার স্বরূপ তাদের নোবেলে ভূষিত করা হয়েছে।

কোয়ান্টাম মেকানিক্সের অদ্ভুত এবং সাধারণত ক্ষুদ্রাতীত কণার আচরণগুলো কীভাবে আমাদের পরিচিত বড় আকারের মানব-সৃষ্ট বস্তু বা অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা যেতে পারে সেটির ওপর এ বছরের পদার্থে নোবেলের বিষয় ছিল।

পুরস্কারপ্রাপ্ত এ তিন বিজ্ঞানী তাদের ধারাবাহিক পরীক্ষার মাধ্যমে দেখিয়েছেন, যে এই ঘটনাটি সম্ভব। তারা এমন একটি অতিপরিবাহী বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা তৈরি করেন, যা একটি অবস্থা থেকে সরাসরি অন্য অবস্থায় ‘টানেল’ করে যেতে পারে। বিষয়টি দেখে মনে হয় যেন একটি জিনিস দেওয়ালের মধ্যে দিয়ে ভেদ করে চলে গেছে।

তারা আরও দেখিয়েছেন যে এই ব্যবস্থাটি নির্দিষ্ট মাত্রার বা সুনির্দিষ্ট ‘ডোজ’-এ শক্তি শোষণ করে এবং বিকিরণ করে। যা কোয়ান্টাম মেকানিক্সের ভবিষ্যদ্বাণীর সাথে পুরোপুরি মিলে যায়।

ওআ/আপ্র/০৭/১০/২০২৫

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পেলেন ৩ জন

আপডেট সময় : ০৪:০৯:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর ২০২৫

প্রত্যাশা ডেস্ক: চলতি বছর পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মার্কিন তিন বিজ্ঞানী। রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) পদার্থ বিজ্ঞানের নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে।

বৈদ্যুতিক বর্তনীর মধ্যে‌ ‌‌‌স্থূল কোয়ান্টাম যান্ত্রিক টানেলিং এবং ‌শক্তির কোয়ান্টাইজেশন আবিষ্কারের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের জন ক্লার্ক, মিশেল এইচ ডেভোরেট এবং জন এম মার্টিনিসকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।

রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস বলেছে, এই আবিষ্কার কোয়ান্টাম পদার্থবিদ্যার এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে। আর এর পুরস্কার স্বরূপ তাদের নোবেলে ভূষিত করা হয়েছে।

কোয়ান্টাম মেকানিক্সের অদ্ভুত এবং সাধারণত ক্ষুদ্রাতীত কণার আচরণগুলো কীভাবে আমাদের পরিচিত বড় আকারের মানব-সৃষ্ট বস্তু বা অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা যেতে পারে সেটির ওপর এ বছরের পদার্থে নোবেলের বিষয় ছিল।

পুরস্কারপ্রাপ্ত এ তিন বিজ্ঞানী তাদের ধারাবাহিক পরীক্ষার মাধ্যমে দেখিয়েছেন, যে এই ঘটনাটি সম্ভব। তারা এমন একটি অতিপরিবাহী বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা তৈরি করেন, যা একটি অবস্থা থেকে সরাসরি অন্য অবস্থায় ‘টানেল’ করে যেতে পারে। বিষয়টি দেখে মনে হয় যেন একটি জিনিস দেওয়ালের মধ্যে দিয়ে ভেদ করে চলে গেছে।

তারা আরও দেখিয়েছেন যে এই ব্যবস্থাটি নির্দিষ্ট মাত্রার বা সুনির্দিষ্ট ‘ডোজ’-এ শক্তি শোষণ করে এবং বিকিরণ করে। যা কোয়ান্টাম মেকানিক্সের ভবিষ্যদ্বাণীর সাথে পুরোপুরি মিলে যায়।

ওআ/আপ্র/০৭/১০/২০২৫