ঢাকা ১০:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫

নেতাকর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে বিএনপির বিক্ষোভ

  • আপডেট সময় : ১০:২৫:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ মে ২০২৩
  • ১১০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : কেরানীগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিএনপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে হামলা ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায়সহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হওয়ার প্রতিবাদে বাদ জুমা নয়াপল্টনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে রুহুল কবির রিজভী বলেন, কেরানীগঞ্জে পুলিশ বেষ্টনীর মধ্যে বিএনপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে হামলা করা হয়েছে। আমি এই হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। স্পষ্টভাবে বলতে চাই হামলা করে বিএনপির গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলন দেশব্যাপী জাগরণ সৃষ্টি করেছে। আগামীতে সে আন্দোলন আরও তীব্র হবে। তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে। আগামী জাতীয় নির্বাচন অবশ্যই নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হবে। ইনশাআল্লাহ। মিছিলে ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক যুবদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ সম্পাদক পার্থ দেব মন্ডল, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহসভাপতি ওমর ফারুক কাওসার, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লা, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহসভাপতি মিলাদ উদ্দীন ভূঁইয়া, নাসির উদ্দিন নাসির, মাসুদুর রহমান মাসুদ, ইব্রাহিম খলিল, তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন, এস এম হলের সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ প্রমুখ উপ¯ি’ত ছিলেন।
নিপুণ রায়সহ বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ: বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নিপুন রায় চৌধুরীর ওপর আওয়ামী লীগ হামলা করেছে দাবি করা হচ্ছে দলটির পক্ষ থেকে। শুক্রবার কেরানীগঞ্জে বিএনপির জনসমাবেশে চলকালে এই হামলা করা হয় বলে অভিযোগ। বিএনপির দাবি, সমাবেশের মাঝামাঝি সময়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অতর্কিত হামলা চালায়। তারা বিএনপির সমাবেশের ওপর পাথর, ইট নিপেক্ষ করতে থাকে। তাদের হামলায় নিপুর রায় চৌধুরীসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক সংবাদমাধ্যমে কাছে দাবি করেন, নিপুণ রায়সহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। নিপুণ রায়ের অবস্থা খুবই খারাপ। তার মাথায় বেশ কয়েকটি সেলাই লেগেছে। তিনি ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। আবু আশফাক বলেন, আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা বিএনপির সমাবেশের ওপর হামলা করলেও পুলিশ প্রথমে নীরব ভূমিকা পালন করেছে। তারা বিএনপির নেতাকর্মীদের ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছিল। যদিও পরে তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। খাগড়াছড়িতে বিএনপি নেতা নোমানের গাড়িবহরে হামলা, পাল্টা অভিযোগ আওয়ামী লীগের: খাগড়াছড়িতে সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়ার পথে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমানের গাড়িবহরে হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খাগড়াছড়ি কলেজ সড়কে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। ঘটনার জন্য স্থানীয় আওয়ামী লীগকে দায়ী করছে বিএনপি। তবে আওয়ামী লীগ তা অস্বীকার করে বলছে, বিএনপির লোকজন আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে প্রথমে হামলা করে। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম এন আফছার শুক্রবার দুপুরে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচিতে যোগ দিতে খাগড়াছড়ি আসছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান। তাঁর গাড়িবহর শহরে আসার পথে নারকেলবাগান এলাকায় জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা পরিকল্পিতভাবে হামলা করেন। এ সময় আবদুল্লাহ আল নোমানের গাড়িতেও হামলা চালানো হয়।
এম এন আফছার বলেন, হামলায় আবদুল্লাহ আল নোমান রক্ষা পেলেও জেলা বিএনপির সহসভাপতি ক্ষেত্র মোহন রোয়াজা, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক শরিফুল ইসলাম, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য কামরুল হাসান, মানিকছড়ি উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক স্কুল বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ সোহেল রানা, পৌর ছাত্রদল নেতা ইফতি আহম্মেদ আহত হন। তারা স্থানীয় হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও খাগড়াছড়ি পৌর মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী বলেন, বিএনপি-জামায়াতের দেশব্যাপী সন্ত্রাস-নৈরাজ্যের প্রতিবাদে পূর্বনির্ধারিত শান্তি সমাবেশে যোগ দিতে আসা নেতা-কর্মীরা দলীয় কার্যালয়ে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। এ সময় বিএনপির গাড়িবহর থেকে কার্যালয়ের দিকে ইটপাটকেল ছোড়া হয়। পরে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের চারজন আহত হয়েছেন। গাড়িবহরে থাকা চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সহসভাপতি আবদুল গফুর বলেন, আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে তাঁদের গাড়িবহর যাওয়ার সময় কমপক্ষে ২০০ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী হামলা চালায়। খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার নাইমুল হক শুক্রবার দুপুরে বলেন, ‘বিএনপির গাড়িবহরে হামলার বিষয়ে আমরা কিছু জানি না। কেউ অভিযোগ করেনি। বিএনপির সমাবেশ শান্তিপূর্ণভাবে চলছে। যথেষ্ট পুলিশ পাহারা রয়েছে। হামলার বিষয়ে কেউ অভিযোগ দিলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

নেতাকর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে বিএনপির বিক্ষোভ

আপডেট সময় : ১০:২৫:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ মে ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : কেরানীগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিএনপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে হামলা ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায়সহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হওয়ার প্রতিবাদে বাদ জুমা নয়াপল্টনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে রুহুল কবির রিজভী বলেন, কেরানীগঞ্জে পুলিশ বেষ্টনীর মধ্যে বিএনপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে হামলা করা হয়েছে। আমি এই হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। স্পষ্টভাবে বলতে চাই হামলা করে বিএনপির গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলন দেশব্যাপী জাগরণ সৃষ্টি করেছে। আগামীতে সে আন্দোলন আরও তীব্র হবে। তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে। আগামী জাতীয় নির্বাচন অবশ্যই নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হবে। ইনশাআল্লাহ। মিছিলে ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক যুবদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ সম্পাদক পার্থ দেব মন্ডল, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহসভাপতি ওমর ফারুক কাওসার, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লা, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহসভাপতি মিলাদ উদ্দীন ভূঁইয়া, নাসির উদ্দিন নাসির, মাসুদুর রহমান মাসুদ, ইব্রাহিম খলিল, তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন, এস এম হলের সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ প্রমুখ উপ¯ি’ত ছিলেন।
নিপুণ রায়সহ বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ: বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নিপুন রায় চৌধুরীর ওপর আওয়ামী লীগ হামলা করেছে দাবি করা হচ্ছে দলটির পক্ষ থেকে। শুক্রবার কেরানীগঞ্জে বিএনপির জনসমাবেশে চলকালে এই হামলা করা হয় বলে অভিযোগ। বিএনপির দাবি, সমাবেশের মাঝামাঝি সময়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অতর্কিত হামলা চালায়। তারা বিএনপির সমাবেশের ওপর পাথর, ইট নিপেক্ষ করতে থাকে। তাদের হামলায় নিপুর রায় চৌধুরীসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক সংবাদমাধ্যমে কাছে দাবি করেন, নিপুণ রায়সহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। নিপুণ রায়ের অবস্থা খুবই খারাপ। তার মাথায় বেশ কয়েকটি সেলাই লেগেছে। তিনি ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। আবু আশফাক বলেন, আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা বিএনপির সমাবেশের ওপর হামলা করলেও পুলিশ প্রথমে নীরব ভূমিকা পালন করেছে। তারা বিএনপির নেতাকর্মীদের ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছিল। যদিও পরে তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। খাগড়াছড়িতে বিএনপি নেতা নোমানের গাড়িবহরে হামলা, পাল্টা অভিযোগ আওয়ামী লীগের: খাগড়াছড়িতে সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়ার পথে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমানের গাড়িবহরে হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খাগড়াছড়ি কলেজ সড়কে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। ঘটনার জন্য স্থানীয় আওয়ামী লীগকে দায়ী করছে বিএনপি। তবে আওয়ামী লীগ তা অস্বীকার করে বলছে, বিএনপির লোকজন আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে প্রথমে হামলা করে। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম এন আফছার শুক্রবার দুপুরে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচিতে যোগ দিতে খাগড়াছড়ি আসছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান। তাঁর গাড়িবহর শহরে আসার পথে নারকেলবাগান এলাকায় জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা পরিকল্পিতভাবে হামলা করেন। এ সময় আবদুল্লাহ আল নোমানের গাড়িতেও হামলা চালানো হয়।
এম এন আফছার বলেন, হামলায় আবদুল্লাহ আল নোমান রক্ষা পেলেও জেলা বিএনপির সহসভাপতি ক্ষেত্র মোহন রোয়াজা, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক শরিফুল ইসলাম, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য কামরুল হাসান, মানিকছড়ি উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক স্কুল বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ সোহেল রানা, পৌর ছাত্রদল নেতা ইফতি আহম্মেদ আহত হন। তারা স্থানীয় হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও খাগড়াছড়ি পৌর মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী বলেন, বিএনপি-জামায়াতের দেশব্যাপী সন্ত্রাস-নৈরাজ্যের প্রতিবাদে পূর্বনির্ধারিত শান্তি সমাবেশে যোগ দিতে আসা নেতা-কর্মীরা দলীয় কার্যালয়ে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। এ সময় বিএনপির গাড়িবহর থেকে কার্যালয়ের দিকে ইটপাটকেল ছোড়া হয়। পরে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের চারজন আহত হয়েছেন। গাড়িবহরে থাকা চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সহসভাপতি আবদুল গফুর বলেন, আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে তাঁদের গাড়িবহর যাওয়ার সময় কমপক্ষে ২০০ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী হামলা চালায়। খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার নাইমুল হক শুক্রবার দুপুরে বলেন, ‘বিএনপির গাড়িবহরে হামলার বিষয়ে আমরা কিছু জানি না। কেউ অভিযোগ করেনি। বিএনপির সমাবেশ শান্তিপূর্ণভাবে চলছে। যথেষ্ট পুলিশ পাহারা রয়েছে। হামলার বিষয়ে কেউ অভিযোগ দিলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’