ঢাকা ১০:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫

নিজের লেখা বইয়ে শাশুড়িকে নিয়ে যা বললেন এষা

  • আপডেট সময় : ১২:৫১:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ১১০ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক: অবসান হলো ১২ বছরের দাম্পত্য। স্বামী ভরত তখতানির থেকে আলাদা হলেন এষা দেওল। যৌথ বিবৃতিতে এষা ও ভরত জানিয়েছেন, ‘পারস্পরিক ও সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে’ তারা বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। মা হেমা মালিনী এবং বাবা ধর্মেন্দ্রর পদাঙ্ক অনুসরণ করেই বলিউডে কেরিয়ার শুরু করেন এষা। ধীরে ধীরে নিজের পায়ের তলার মাটি শক্ত করছিলেন। কিন্তু বিয়ের পর তার জীবন অনেকটাই বদলে যায়। তার লেখা ‘আম্মা মিয়া’ বইতে তেমনই জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী।
বইয়ে তিনি লেখেন, ‘২০১২ সালে আমাদের যখন বিয়ে হল, অনেক কিছু বদলে গিয়েছিল। আমাকে ভরতের পরিবারের সঙ্গে থাকতে হত। তখন শর্টস আর গেঞ্জি পরে ঘুরে বেড়াতে পারতাম না।’ একই সঙ্গে এষা জানিয়েছিলেন, ভরতের পরিবারের সকলেই তার সঙ্গে খুব সহজে মানিয়ে নিয়েছিলেন। প্রাক্তন শাশুড়িকে নিয়ে এষা লিখেছিলেন, ‘উনি (এষার শাশুড়ি) কখনও চাননি আমি রান্নাঘরে যাই বা বাড়ির বউদের যে প্রচলিত কাজগুলো করতে হয়, সেগুলি করি। বরং উনি বলতেন, আমি ওর তৃতীয় পুত্রের (ভরত এবং তার ভাইয়ের পর) মতো। আমি যেহেতু ওই বাড়ির প্রথম পুত্রবধূ, সকলে আমাকে খুব আদরে রাখতেন। চকোলেট, ফল, ক্রিমে আমাকে ভরিয়ে রাখা হত।’ অনেক দিন ধরেই এষা ও ভরতের বিচ্ছেদের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। গত বছর শাশুড়ি হেমা মালিনীর জন্মদিনের অনুষ্ঠানে দেখা যায়নি ভরতকে। এষার জন্মদিনের অনুষ্ঠানেও অনুপস্থিত ছিলেন তিনি। তখন থেকেই জল্পনা শুরু হয়।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : prottashasmf@yahoo.com
আপলোডকারীর তথ্য

নিজের লেখা বইয়ে শাশুড়িকে নিয়ে যা বললেন এষা

আপডেট সময় : ১২:৫১:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

বিনোদন ডেস্ক: অবসান হলো ১২ বছরের দাম্পত্য। স্বামী ভরত তখতানির থেকে আলাদা হলেন এষা দেওল। যৌথ বিবৃতিতে এষা ও ভরত জানিয়েছেন, ‘পারস্পরিক ও সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে’ তারা বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। মা হেমা মালিনী এবং বাবা ধর্মেন্দ্রর পদাঙ্ক অনুসরণ করেই বলিউডে কেরিয়ার শুরু করেন এষা। ধীরে ধীরে নিজের পায়ের তলার মাটি শক্ত করছিলেন। কিন্তু বিয়ের পর তার জীবন অনেকটাই বদলে যায়। তার লেখা ‘আম্মা মিয়া’ বইতে তেমনই জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী।
বইয়ে তিনি লেখেন, ‘২০১২ সালে আমাদের যখন বিয়ে হল, অনেক কিছু বদলে গিয়েছিল। আমাকে ভরতের পরিবারের সঙ্গে থাকতে হত। তখন শর্টস আর গেঞ্জি পরে ঘুরে বেড়াতে পারতাম না।’ একই সঙ্গে এষা জানিয়েছিলেন, ভরতের পরিবারের সকলেই তার সঙ্গে খুব সহজে মানিয়ে নিয়েছিলেন। প্রাক্তন শাশুড়িকে নিয়ে এষা লিখেছিলেন, ‘উনি (এষার শাশুড়ি) কখনও চাননি আমি রান্নাঘরে যাই বা বাড়ির বউদের যে প্রচলিত কাজগুলো করতে হয়, সেগুলি করি। বরং উনি বলতেন, আমি ওর তৃতীয় পুত্রের (ভরত এবং তার ভাইয়ের পর) মতো। আমি যেহেতু ওই বাড়ির প্রথম পুত্রবধূ, সকলে আমাকে খুব আদরে রাখতেন। চকোলেট, ফল, ক্রিমে আমাকে ভরিয়ে রাখা হত।’ অনেক দিন ধরেই এষা ও ভরতের বিচ্ছেদের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। গত বছর শাশুড়ি হেমা মালিনীর জন্মদিনের অনুষ্ঠানে দেখা যায়নি ভরতকে। এষার জন্মদিনের অনুষ্ঠানেও অনুপস্থিত ছিলেন তিনি। তখন থেকেই জল্পনা শুরু হয়।