ঢাকা ১২:৪৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নারীর কাপড়ে পড়ল আতশবাজি, বিস্ফোরণে মৃত্যু

  • আপডেট সময় : ০৩:০৬:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৩
  • ১০৭ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যাশা ডেস্ক : খ্রিষ্টীয় নতুন বছরের উদ্যাপন নিয়ে যখন সবাই ব্যস্ত, তখন ব্রাজিলের এক নারী প্রাণ হারালেন আতশবাজিতে। নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়, এলিসানগেলা তিনেম নামের ওই নারীর শরীরের কাপড়ের মধ্যে পড়ে আতশবাজি। এরপর সেটি বিস্ফোরিত হয়। এতে মারা যান তিনি। খবর এনডিটিভির।
৩৮ বছর বয়সী এলিসানগেলা তিনেম দুই সন্তানের মা। ব্রাজিলে সাও পাওলোর প্রাইয়া গ্রান্দে এলাকায় সৈকতে পরিবারের সঙ্গে নতুন বছরের উদ্যাপনে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। এই সময় মায়ের মৃত্যু দেখে তাঁর দুই শিশু। এ ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী লুজিয়া ফেরেইরা (২০) গণমাধ্যমকে বলেন, ওই সৈকতে আতশবাজি সাজানো ছিল। যদিও সেগুলো ফোটানোর অনুমতি ছিল না। তিনি বলেন, ‘মধ্যরাত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আলোকোজ্জ্বল মুহূর্ত আমরা দেখতে পাই। এ সময় আমি আমার মাকে আলিঙ্গন করি। এরপরই সবাই চিৎকার করতে শুরু করে।’
লুজিয়া বলেন, ‘আমি দেখতে পাই এক নারী সৈকতে পড়ে আছেন এবং তাঁর রক্তক্ষরণ হচ্ছে। তাঁর সঙ্গে একটি ছেলেশিশুও সৈকতে পড়েছিল। আর বাকিরা ওই এলাকা ছেড়ে যেতে দৌড়াচ্ছিল।’ প্রাইয়া গ্রান্দের স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এই আতশবাজিকে বেআইনি বলে উল্লেখ করেছে। এই ঘটনার পর তদন্তও শুরু হয়েছে।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

নারীর কাপড়ে পড়ল আতশবাজি, বিস্ফোরণে মৃত্যু

আপডেট সময় : ০৩:০৬:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৩

প্রত্যাশা ডেস্ক : খ্রিষ্টীয় নতুন বছরের উদ্যাপন নিয়ে যখন সবাই ব্যস্ত, তখন ব্রাজিলের এক নারী প্রাণ হারালেন আতশবাজিতে। নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়, এলিসানগেলা তিনেম নামের ওই নারীর শরীরের কাপড়ের মধ্যে পড়ে আতশবাজি। এরপর সেটি বিস্ফোরিত হয়। এতে মারা যান তিনি। খবর এনডিটিভির।
৩৮ বছর বয়সী এলিসানগেলা তিনেম দুই সন্তানের মা। ব্রাজিলে সাও পাওলোর প্রাইয়া গ্রান্দে এলাকায় সৈকতে পরিবারের সঙ্গে নতুন বছরের উদ্যাপনে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। এই সময় মায়ের মৃত্যু দেখে তাঁর দুই শিশু। এ ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী লুজিয়া ফেরেইরা (২০) গণমাধ্যমকে বলেন, ওই সৈকতে আতশবাজি সাজানো ছিল। যদিও সেগুলো ফোটানোর অনুমতি ছিল না। তিনি বলেন, ‘মধ্যরাত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আলোকোজ্জ্বল মুহূর্ত আমরা দেখতে পাই। এ সময় আমি আমার মাকে আলিঙ্গন করি। এরপরই সবাই চিৎকার করতে শুরু করে।’
লুজিয়া বলেন, ‘আমি দেখতে পাই এক নারী সৈকতে পড়ে আছেন এবং তাঁর রক্তক্ষরণ হচ্ছে। তাঁর সঙ্গে একটি ছেলেশিশুও সৈকতে পড়েছিল। আর বাকিরা ওই এলাকা ছেড়ে যেতে দৌড়াচ্ছিল।’ প্রাইয়া গ্রান্দের স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এই আতশবাজিকে বেআইনি বলে উল্লেখ করেছে। এই ঘটনার পর তদন্তও শুরু হয়েছে।