ঢাকা ০৪:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫

দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে বিএমডব্লিউ ট্যাগ

  • আপডেট সময় : ১২:৫৩:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৬৯ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক: সম্প্রতি ফেসবুক ফিড স্ক্রল করতে গেলে ‘ঞবহ ঁহশহড়হি ভধপঃং ধনড়ঁঃ #ইগড’ শিরোনামের পোস্ট অনেকেরই চোখে পড়ার কথা। আচমকা ফিডে ভরে গেছে এই পোস্টগুলোয়। বিএমডব্লিউর সঙ্গে সম্পর্ক নেই। তাও এমন পোস্ট কেন? এগুলো হুটহাট করে দেওয়া পোস্ট?
প্রথমেই বলে নিতে হয়, এই পোস্টগুলো ‘লিস্টিকল’ ফরম্যাটে লেখা। সোশ্যাল মিডিয়ায় দারুণ জনপ্রিয়। লিস্টগুলো ছোট, ঝটপট পড়া যায়। আর এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষের দীর্ঘ লেখা পড়ার ধৈর্য তেমন নেই।
ইগড-এর মতো বড় ব্র্যান্ড নিয়ে কিছু অজানা তথ্যের তালিকা পড়তে সবারই ভালো লাগে। আর এসব ছোট পোস্টের মধ্যেই থাকে বেশ খানিকটা মজা। তাহলে এবার ফেসবুকের অ্যালগরিদমের কথায় আসা যাক। ফেসবুক সবন সময় এমন পোস্টগুলোকে বেশি গুরুত্ব দেয়, যেগুলোতে প্রচুর লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার হয়। ‘অজানা তথ্য’ টাইপের পোস্ট দেখে মানুষ, বিশেষ করে যারা ইগড বা গাড়ির ভক্ত; তারা সহজেই লাইক বা শেয়ার করে। আর যত বেশি মানুষ রি-অ্যাক্ট করে, ফেসবুক আরও বেশি মানুষকে ওই পোস্ট দেখাতে থাকে। এভাবেই পোস্টটা ছড়িয়ে পড়ে।

#ইগড হ্যাশট্যাগও এই পোস্টগুলোর জনপ্রিয়তার আরেকটা কারণ। হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে ইগড-প্রেমীরা সহজেই এই ধরনের পোস্ট খুঁজে পায়। ইগড বিশ্বব্যাপী এতাই জনপ্রিয় যে, এই ধরনের পোস্ট সহজেই ভাইরাল হয়ে যায়। আর যখন একবার একটা ইগড বিষয়ক পোস্ট ভাইরাল হয়, অন্য পেইজ বা ব্যবহারকারীরা সেই পোস্টের সফলতা দেখে নিজেদের পোস্ট বানাতে শুরু করে।
এখন আপনি এই ঞবহ ঁহশহড়হি ভধপঃং ধনড়ঁঃ #ইগড ট্যাগ দিলে আপনার পোস্টের রিচ বেড়ে যাবে। অ্যালগরিদমের এই কৌশল যে শুধু সাধারণ ফেইসবুক ব্যবহারকারীরা করছেন তা নয়। বিভিন্ন সংগঠন, প্রতিষ্ঠানও এই তরিকা ব্যবহার করছে। বিশেষ করে বিপণন বা মার্কেটিংয়ের কাজে। এই ট্রেন্ডিং ট্যাগ ব্যবহার করে প্রচার বাড়ানো সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের অন্যতম টুল।
এক কথায় আপনার ফিডে ইগড-এর এসব পোস্টে হরদম আসার পেছনে মূল কারণ হলো ফেসবুকের অ্যালগরিদম আর ইগড-এর ভক্তদের বিশাল সংখ্যা। সব মিলিয়ে, কন্টেন্ট অথবা পোস্টের রিচ বাড়ানোর জন্য বা ভাইরাল করার জন্য এটা একটা আদর্শ রেসিপি।

 

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে বিএমডব্লিউ ট্যাগ

আপডেট সময় : ১২:৫৩:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

প্রযুক্তি ডেস্ক: সম্প্রতি ফেসবুক ফিড স্ক্রল করতে গেলে ‘ঞবহ ঁহশহড়হি ভধপঃং ধনড়ঁঃ #ইগড’ শিরোনামের পোস্ট অনেকেরই চোখে পড়ার কথা। আচমকা ফিডে ভরে গেছে এই পোস্টগুলোয়। বিএমডব্লিউর সঙ্গে সম্পর্ক নেই। তাও এমন পোস্ট কেন? এগুলো হুটহাট করে দেওয়া পোস্ট?
প্রথমেই বলে নিতে হয়, এই পোস্টগুলো ‘লিস্টিকল’ ফরম্যাটে লেখা। সোশ্যাল মিডিয়ায় দারুণ জনপ্রিয়। লিস্টগুলো ছোট, ঝটপট পড়া যায়। আর এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষের দীর্ঘ লেখা পড়ার ধৈর্য তেমন নেই।
ইগড-এর মতো বড় ব্র্যান্ড নিয়ে কিছু অজানা তথ্যের তালিকা পড়তে সবারই ভালো লাগে। আর এসব ছোট পোস্টের মধ্যেই থাকে বেশ খানিকটা মজা। তাহলে এবার ফেসবুকের অ্যালগরিদমের কথায় আসা যাক। ফেসবুক সবন সময় এমন পোস্টগুলোকে বেশি গুরুত্ব দেয়, যেগুলোতে প্রচুর লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার হয়। ‘অজানা তথ্য’ টাইপের পোস্ট দেখে মানুষ, বিশেষ করে যারা ইগড বা গাড়ির ভক্ত; তারা সহজেই লাইক বা শেয়ার করে। আর যত বেশি মানুষ রি-অ্যাক্ট করে, ফেসবুক আরও বেশি মানুষকে ওই পোস্ট দেখাতে থাকে। এভাবেই পোস্টটা ছড়িয়ে পড়ে।

#ইগড হ্যাশট্যাগও এই পোস্টগুলোর জনপ্রিয়তার আরেকটা কারণ। হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে ইগড-প্রেমীরা সহজেই এই ধরনের পোস্ট খুঁজে পায়। ইগড বিশ্বব্যাপী এতাই জনপ্রিয় যে, এই ধরনের পোস্ট সহজেই ভাইরাল হয়ে যায়। আর যখন একবার একটা ইগড বিষয়ক পোস্ট ভাইরাল হয়, অন্য পেইজ বা ব্যবহারকারীরা সেই পোস্টের সফলতা দেখে নিজেদের পোস্ট বানাতে শুরু করে।
এখন আপনি এই ঞবহ ঁহশহড়হি ভধপঃং ধনড়ঁঃ #ইগড ট্যাগ দিলে আপনার পোস্টের রিচ বেড়ে যাবে। অ্যালগরিদমের এই কৌশল যে শুধু সাধারণ ফেইসবুক ব্যবহারকারীরা করছেন তা নয়। বিভিন্ন সংগঠন, প্রতিষ্ঠানও এই তরিকা ব্যবহার করছে। বিশেষ করে বিপণন বা মার্কেটিংয়ের কাজে। এই ট্রেন্ডিং ট্যাগ ব্যবহার করে প্রচার বাড়ানো সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের অন্যতম টুল।
এক কথায় আপনার ফিডে ইগড-এর এসব পোস্টে হরদম আসার পেছনে মূল কারণ হলো ফেসবুকের অ্যালগরিদম আর ইগড-এর ভক্তদের বিশাল সংখ্যা। সব মিলিয়ে, কন্টেন্ট অথবা পোস্টের রিচ বাড়ানোর জন্য বা ভাইরাল করার জন্য এটা একটা আদর্শ রেসিপি।