ঢাকা ০৫:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫

দেশ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে আশ্চর্য বৃক্ষ রুটি ফল

  • আপডেট সময় : ০৪:৪০:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ মার্চ ২০২৫
  • ৪৭ বার পড়া হয়েছে

কৃষি ও কৃষক ডেস্ক: বাংলাদেশের প্রকৃতিতে বসা এক আশ্চর্য বৃক্ষের নাম রুটিফল গাছ বা ব্রেড ফ্রুট ট্রি। এটি শুধু বিরলই নয়; বরং ঔষধিগুণে সমৃদ্ধ এক প্রাকৃতিক সম্পদ। আমাদের দেশে এটি সবচেয়ে বেশি বিলুপ্তপ্রায় গাছগুলোর মধ্যে অন্যতম। গাছটি এতটাই সংবেদনশীল যে ফলের মাধ্যমে বংশবৃদ্ধি হয় না; বরং নতুন গাছ জন্ম দিতে গেলে একমাত্র শিকড়ই ভরসা।

ওই গাছের কষ, পাতা ও ফল- সবকিছুতেই লুকিয়ে আছে ভেষজ শক্তি; বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এর ফল অত্যন্ত কার্যকর। সাধারণত জুলাই মাসে গাছে ফল দেখা যায়; যা দেখতে অনেকটা কাঁঠালের মতো। এই ফল কেটে আগুনে পুড়িয়ে খাওয়া যায়। এর পাশাপাশি রুটি, চিপস ও ক্যান্ডি তৈরি করাও সম্ভব। শুধু তা-ই নয়, এই গাছের পাতা বেটে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় প্রলেপ দেওয়া হয়; যা চর্মরোগ নিরাময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। দুঃখজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশে এই গাছ এখন হাতে গোনা ২-এটি মাত্র অবশিষ্ট রয়েছে। তবে শোনা যায়, বোটানিক্যাল গার্ডেনে এখনো কিছু গাছ সংরক্ষিত রয়েছে।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

দেশ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে আশ্চর্য বৃক্ষ রুটি ফল

আপডেট সময় : ০৪:৪০:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ মার্চ ২০২৫

কৃষি ও কৃষক ডেস্ক: বাংলাদেশের প্রকৃতিতে বসা এক আশ্চর্য বৃক্ষের নাম রুটিফল গাছ বা ব্রেড ফ্রুট ট্রি। এটি শুধু বিরলই নয়; বরং ঔষধিগুণে সমৃদ্ধ এক প্রাকৃতিক সম্পদ। আমাদের দেশে এটি সবচেয়ে বেশি বিলুপ্তপ্রায় গাছগুলোর মধ্যে অন্যতম। গাছটি এতটাই সংবেদনশীল যে ফলের মাধ্যমে বংশবৃদ্ধি হয় না; বরং নতুন গাছ জন্ম দিতে গেলে একমাত্র শিকড়ই ভরসা।

ওই গাছের কষ, পাতা ও ফল- সবকিছুতেই লুকিয়ে আছে ভেষজ শক্তি; বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এর ফল অত্যন্ত কার্যকর। সাধারণত জুলাই মাসে গাছে ফল দেখা যায়; যা দেখতে অনেকটা কাঁঠালের মতো। এই ফল কেটে আগুনে পুড়িয়ে খাওয়া যায়। এর পাশাপাশি রুটি, চিপস ও ক্যান্ডি তৈরি করাও সম্ভব। শুধু তা-ই নয়, এই গাছের পাতা বেটে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় প্রলেপ দেওয়া হয়; যা চর্মরোগ নিরাময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। দুঃখজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশে এই গাছ এখন হাতে গোনা ২-এটি মাত্র অবশিষ্ট রয়েছে। তবে শোনা যায়, বোটানিক্যাল গার্ডেনে এখনো কিছু গাছ সংরক্ষিত রয়েছে।