ঢাকা ০২:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫

দেশে শনাক্ত বেড়েছে চারশ’ গুণ, বিধিনিষেধ আসছে শিগগিরই

  • আপডেট সময় : ০২:৩৪:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ জানুয়ারী ২০২২
  • ১০৬ বার পড়া হয়েছে

মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি : দেশে করোনা শনাক্তের হার চারশ’ গুণ বেড়েছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, বাস-ট্রেন-লঞ্চসহ সব পরিবহনে অর্ধেক যাত্রী বহনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে শিগগিরই নির্দেশনা আসবে। দোকান-পাট রাত ৮টার পর বন্ধের ঘোষণা দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা চলছে। করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ মনে হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধেরও চিন্তা করা হবে।
গতকাল শনিবার দুপুরে মানিকগঞ্জের গড়পাড়ায় শুভ্র সেন্টারে বিভিন্ন এলাকার হতদরিদ্র মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সরকার। সারাদেশে জেলা-উপজেলা পর্যায়ের সকল হাসপাতাল ও নার্স-চিকিৎসকরা সেবা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে। তিনি আরও বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। স্বাস্থ্যবিধি মানাতে প্রয়োজনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। হুঁশিয়ারি দিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, করোনা সংক্রমণের হার যেভাবে বাড়ছে, স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে আমরা কঠোরতা অবলম্বন করবো। মাস্ক ছাড়া বাইরে বর হলেই জেল-জরিমানা করা হবে। বিশ্বের অনেক দেশে ভয়াবহভাবে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী দাবি করেন, দেশে করোনা সংক্রমণ এখনও নিয়ন্ত্রণে। ওমিক্রন সংক্রমণে অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের অবস্থা ভালো। ওমিক্রনে যুক্তরাজ্যে ১ লাখ ও আমেরিকাতে ৪ লাখ পর্যন্ত সংক্রমিত হয়েছে। আমাদের দেশে এই অবস্থা চাই না। দেশকে সুরক্ষিত রাখতে চাইলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। শীত বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে মানিকগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাফিজুর রহমান, জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহ মো. জুবায়ের হোসেন, মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আফসার উদ্দিন সরকার ও সাটুরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আফাজ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দেশে দিনে শনাক্তের হার আরও বেড়েছে : দেশে ১৫ সপ্তাহ পর নমুনা বিবেচনায় কোভিড শনাক্তের হার ৫ শতাংশে উন্নীত হওয়ার পরদিনই তা পৌনে ৬ শতাংশ পেরিয়ে গেল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর শনিবার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৯ হাজার ২৭৫ বেশি নমুনা পরীক্ষা করে ১ হাজার ১১৬ জনের কোভিড রোগী শনাক্তের কথা জানায়। তাতে নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার দাঁড়াচ্ছে ৫ দশমিক ৭৯ শতাংশ। গত শুক্রবার ২০ হাজারের বেশি নমুনা পরীক্ষা করে ১ হাজার ১৪৬ জনের কোভিড রোগী শনাক্ত হয়েছিল। তাতে শনাক্তের হার ছিল ৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
গতকাল শনিবার শনাক্ত ১ হাজার ১১৬ রোগীকে নিয়ে দেশে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হল ১৫ লাখ ৯২ হাজার ২০৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে একজনের। তা নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৮ হাজার ৯৯। সরকারি হিসাবে গত এক দিনে দেশে সেরে উঠেছেন ১৫৪ জন। তাদের নিয়ে এ পর্যন্ত ১৫ লাখ ৫০ হাজার ৬৮৮ জন সুস্থ হয়ে উঠলেন। দেশে করোনাভাইরাসের ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের দাপটের সময় গত বছর জুলাই-অগাস্ট সময়ে দৈনিক শনাক্তের হার ৩২ শতাংশেও উঠেছিল। এরপর তা নামতে নামতে জুলাই মাসে ২ শতাংশের নিচে চলে আসে। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণেই ছিল। কিন্তু এরমধ্যেই বিশ্বে শুরু হয় ওমিক্রনের ত্রাস। ৩ জানুয়ারি দৈনিক শনাক্তের হার ৩ শতাংশ এবং ৫ জানুয়ারি তা ৪ শতাংশ ছাড়ায়। দুই দিনের মাথায় শুক্রবার তা পাঁচ শতাংশের উপরে উঠে যায়। গত এক দিনে শনাক্ত রোগীদের মধ্যে ৯৪৩ জনই ঢাকা বিভাগের বাসিন্দা, যা মোট আক্রান্তের ৮৪ শতাংশের বেশি। দেশের ৩৯টি জেলায় একদিনে কারও করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়নি। আগের দিন এই সংখ্যা ছিল ২৬। যে ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে, তার বয়স ছিল ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে, কুমিল্লার একটি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত এক দিনে সারা দেশে মোট ১৯ হাজার ২৭৫টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এ পর্যন্ত পরীক্ষা হয়েছে ১ কোটি ১৬ লাখ ৪৯ হাজার ৮১৫টি নমুনা। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা অনুযায়ী শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ। গত বছর ৩১ অগাস্ট তা ১৫ লাখ পেরিয়ে যায়। এর আগে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের ব্যাপক বিস্তারের মধ্যে ২৮ জুলাই দেশে রেকর্ড ১৬ হাজার ২৩০ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ২০২০ সালের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। গত বছর ৫ ডিসেম্বর কোভিডে মোট মৃত্যু ২৮ হাজার ছাড়িয়ে যায়। তার আগে ৫ অগাস্ট ও ১০ অগাস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যুর খবর আসে, যা মহামারীর মধ্যে এক দিনের সর্বোচ্চ সংখ্যা। বিশ্বে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ইতোমধ্যে ৫৪ লাখ ৭৮ হাজার ছাড়িয়েছে। আর শনাক্ত হয়েছে ৩০ কোটি ২৯ লাখের বেশি রোগী।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দেশে শনাক্ত বেড়েছে চারশ’ গুণ, বিধিনিষেধ আসছে শিগগিরই

আপডেট সময় : ০২:৩৪:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ জানুয়ারী ২০২২

মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি : দেশে করোনা শনাক্তের হার চারশ’ গুণ বেড়েছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, বাস-ট্রেন-লঞ্চসহ সব পরিবহনে অর্ধেক যাত্রী বহনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে শিগগিরই নির্দেশনা আসবে। দোকান-পাট রাত ৮টার পর বন্ধের ঘোষণা দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা চলছে। করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ মনে হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধেরও চিন্তা করা হবে।
গতকাল শনিবার দুপুরে মানিকগঞ্জের গড়পাড়ায় শুভ্র সেন্টারে বিভিন্ন এলাকার হতদরিদ্র মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সরকার। সারাদেশে জেলা-উপজেলা পর্যায়ের সকল হাসপাতাল ও নার্স-চিকিৎসকরা সেবা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে। তিনি আরও বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। স্বাস্থ্যবিধি মানাতে প্রয়োজনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। হুঁশিয়ারি দিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, করোনা সংক্রমণের হার যেভাবে বাড়ছে, স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে আমরা কঠোরতা অবলম্বন করবো। মাস্ক ছাড়া বাইরে বর হলেই জেল-জরিমানা করা হবে। বিশ্বের অনেক দেশে ভয়াবহভাবে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী দাবি করেন, দেশে করোনা সংক্রমণ এখনও নিয়ন্ত্রণে। ওমিক্রন সংক্রমণে অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের অবস্থা ভালো। ওমিক্রনে যুক্তরাজ্যে ১ লাখ ও আমেরিকাতে ৪ লাখ পর্যন্ত সংক্রমিত হয়েছে। আমাদের দেশে এই অবস্থা চাই না। দেশকে সুরক্ষিত রাখতে চাইলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। শীত বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে মানিকগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাফিজুর রহমান, জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহ মো. জুবায়ের হোসেন, মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আফসার উদ্দিন সরকার ও সাটুরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আফাজ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দেশে দিনে শনাক্তের হার আরও বেড়েছে : দেশে ১৫ সপ্তাহ পর নমুনা বিবেচনায় কোভিড শনাক্তের হার ৫ শতাংশে উন্নীত হওয়ার পরদিনই তা পৌনে ৬ শতাংশ পেরিয়ে গেল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর শনিবার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৯ হাজার ২৭৫ বেশি নমুনা পরীক্ষা করে ১ হাজার ১১৬ জনের কোভিড রোগী শনাক্তের কথা জানায়। তাতে নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার দাঁড়াচ্ছে ৫ দশমিক ৭৯ শতাংশ। গত শুক্রবার ২০ হাজারের বেশি নমুনা পরীক্ষা করে ১ হাজার ১৪৬ জনের কোভিড রোগী শনাক্ত হয়েছিল। তাতে শনাক্তের হার ছিল ৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
গতকাল শনিবার শনাক্ত ১ হাজার ১১৬ রোগীকে নিয়ে দেশে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হল ১৫ লাখ ৯২ হাজার ২০৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে একজনের। তা নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৮ হাজার ৯৯। সরকারি হিসাবে গত এক দিনে দেশে সেরে উঠেছেন ১৫৪ জন। তাদের নিয়ে এ পর্যন্ত ১৫ লাখ ৫০ হাজার ৬৮৮ জন সুস্থ হয়ে উঠলেন। দেশে করোনাভাইরাসের ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের দাপটের সময় গত বছর জুলাই-অগাস্ট সময়ে দৈনিক শনাক্তের হার ৩২ শতাংশেও উঠেছিল। এরপর তা নামতে নামতে জুলাই মাসে ২ শতাংশের নিচে চলে আসে। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণেই ছিল। কিন্তু এরমধ্যেই বিশ্বে শুরু হয় ওমিক্রনের ত্রাস। ৩ জানুয়ারি দৈনিক শনাক্তের হার ৩ শতাংশ এবং ৫ জানুয়ারি তা ৪ শতাংশ ছাড়ায়। দুই দিনের মাথায় শুক্রবার তা পাঁচ শতাংশের উপরে উঠে যায়। গত এক দিনে শনাক্ত রোগীদের মধ্যে ৯৪৩ জনই ঢাকা বিভাগের বাসিন্দা, যা মোট আক্রান্তের ৮৪ শতাংশের বেশি। দেশের ৩৯টি জেলায় একদিনে কারও করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়নি। আগের দিন এই সংখ্যা ছিল ২৬। যে ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে, তার বয়স ছিল ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে, কুমিল্লার একটি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত এক দিনে সারা দেশে মোট ১৯ হাজার ২৭৫টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এ পর্যন্ত পরীক্ষা হয়েছে ১ কোটি ১৬ লাখ ৪৯ হাজার ৮১৫টি নমুনা। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা অনুযায়ী শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ। গত বছর ৩১ অগাস্ট তা ১৫ লাখ পেরিয়ে যায়। এর আগে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের ব্যাপক বিস্তারের মধ্যে ২৮ জুলাই দেশে রেকর্ড ১৬ হাজার ২৩০ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ২০২০ সালের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। গত বছর ৫ ডিসেম্বর কোভিডে মোট মৃত্যু ২৮ হাজার ছাড়িয়ে যায়। তার আগে ৫ অগাস্ট ও ১০ অগাস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যুর খবর আসে, যা মহামারীর মধ্যে এক দিনের সর্বোচ্চ সংখ্যা। বিশ্বে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ইতোমধ্যে ৫৪ লাখ ৭৮ হাজার ছাড়িয়েছে। আর শনাক্ত হয়েছে ৩০ কোটি ২৯ লাখের বেশি রোগী।