ঢাকা ১২:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

দেশে এক শতাংশে নেমে এসেছে রাতকানা রোগ: বিএসএমএমইউ উপাচার্য

  • আপডেট সময় : ০৯:২৯:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২২
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে

স্বাস্থ্য ও পরিচর্যা ডেস্ক : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেছেন, এক সময় দেশে প্রতি বছর ৩০ হাজার শিশু রাতকানা রোগে আক্রান্ত হতো। ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর ফলে এ রোগীর সংখ্যা প্রায় ১ শতাংশে নেমে এসেছে।
গত মঙ্গলবার বেলা ১১টায় বিএসএমএমইউতে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ উপলক্ষে এক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি।
শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, বাংলাদেশের যত অর্জন ও সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া তার সব হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার হাতে। বঙ্গবন্ধু ভিশিনারি লিডার না হলে, ওই সময় ইনস্টিটিউট অব পাবলিক হেলথ নিউট্রিশনের মত স্বাস্থ্যসেবামূলক প্রতিষ্ঠানগুলো গঠন করা সম্ভব হতো না। সেই সময় বসে বঙ্গবন্ধু জনগণের স্বাস্থ্যসেবার নানা প্রতিষ্ঠান গড়ে দিয়ে গেছেন।
তিনি বলেন, আমরা উত্তরবঙ্গের মঙ্গা দেখেছি। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়নের ফলে উত্তরবঙ্গের মঙ্গাকে জয় করে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ।
উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার উন্নয়নমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হয়েছে। এখন আর গ্রামের মায়েরা টিনের কৌটার দুধ বাচ্চাদের খাওয়ান না। বাচ্চাদের মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। যেসব ওয়ার্কিং মা আছেন, সেসব মা যদি বাচ্চাদের বুকের দুধ খাওয়ান তবে তারা সুস্থ থাকবে, বেশি কর্মক্ষম হয়ে উঠবেন।
অনুষ্ঠানে প্যানেল বক্তা হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. জাহিদ হোসেন, কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, দ্যা অবস্ট্রিক্যাল অ্যান্ড গাইনোকোলজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশের (ওজিএসবি) সভাপতি অধ্যাপক ডা. ফেরদৌসী বেগম, নিউন্যাটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সঞ্জয় কুমার দে, ওজিএসবি’র সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডা. গুলশানা আরা বক্তব্য রাখেন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

দেশে এক শতাংশে নেমে এসেছে রাতকানা রোগ: বিএসএমএমইউ উপাচার্য

আপডেট সময় : ০৯:২৯:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২২

স্বাস্থ্য ও পরিচর্যা ডেস্ক : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেছেন, এক সময় দেশে প্রতি বছর ৩০ হাজার শিশু রাতকানা রোগে আক্রান্ত হতো। ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর ফলে এ রোগীর সংখ্যা প্রায় ১ শতাংশে নেমে এসেছে।
গত মঙ্গলবার বেলা ১১টায় বিএসএমএমইউতে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ উপলক্ষে এক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি।
শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, বাংলাদেশের যত অর্জন ও সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া তার সব হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার হাতে। বঙ্গবন্ধু ভিশিনারি লিডার না হলে, ওই সময় ইনস্টিটিউট অব পাবলিক হেলথ নিউট্রিশনের মত স্বাস্থ্যসেবামূলক প্রতিষ্ঠানগুলো গঠন করা সম্ভব হতো না। সেই সময় বসে বঙ্গবন্ধু জনগণের স্বাস্থ্যসেবার নানা প্রতিষ্ঠান গড়ে দিয়ে গেছেন।
তিনি বলেন, আমরা উত্তরবঙ্গের মঙ্গা দেখেছি। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়নের ফলে উত্তরবঙ্গের মঙ্গাকে জয় করে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ।
উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার উন্নয়নমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হয়েছে। এখন আর গ্রামের মায়েরা টিনের কৌটার দুধ বাচ্চাদের খাওয়ান না। বাচ্চাদের মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। যেসব ওয়ার্কিং মা আছেন, সেসব মা যদি বাচ্চাদের বুকের দুধ খাওয়ান তবে তারা সুস্থ থাকবে, বেশি কর্মক্ষম হয়ে উঠবেন।
অনুষ্ঠানে প্যানেল বক্তা হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. জাহিদ হোসেন, কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, দ্যা অবস্ট্রিক্যাল অ্যান্ড গাইনোকোলজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশের (ওজিএসবি) সভাপতি অধ্যাপক ডা. ফেরদৌসী বেগম, নিউন্যাটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সঞ্জয় কুমার দে, ওজিএসবি’র সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডা. গুলশানা আরা বক্তব্য রাখেন।