ঢাকা ১১:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫

দেশের চূড়ান্ত জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ

  • আপডেট সময় : ০২:০৩:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ এপ্রিল ২০২৩
  • ৮০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২২ এর প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের মোট জনসংখ্যা ছিল ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। পিইসিতে (পোস্ট ইনিউমারেশন চেক) আরও ৪৬ লাখ ৭০ হাজার ২৯৫ জন যোগ হয়ে দেশের সমন্বয়কৃত মোট জনসংখ্যা হলো ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন। মোট জনসংখ্যার ৬৮ দশমিক ৩৪ শতাংশ পল্লিতে এবং ৩১ দশমিক ৬৬ শতাংশ শহরে বাস করে। গত বছরের ১৫-২১ জুন দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা পরিচালনা করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। শুমারি শেষ হওয়ার এক মাসের মধ্যে ২৭ জুলাই প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশের মাধ্যমে দেশের গণনাকৃত মোট জনসংখ্যার হিসাব দেওয়া হয়। পরিসংখ্যানিক পদ্ধতি ও আন্তর্জাতিক প্রটোকল অনুযায়ী শুমারি সম্পন্নের পর গণনাকালে সৃষ্ট কভারেজ ও কনটেন্ট ইরোর নিরূপণের জন্য বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) গত বছরের অক্টোবরে সম্পূর্ণ স্বাধীন ও স্বতন্ত্রভাবে শুমারি পরবর্তী যাচাই পিইসি জরিপ পরিচালনা করে। এ বিষয়ে রোববার (৯ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে বিবিএস। পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এতে উপস্থিত ছিলন। আরও উপস্থিত ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্যব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন এবং বিআইডিএস মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেন। এছাড়াও ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্যব্যবস্থাপনা বিভাগ, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ও বিআইডিএসের ঊর্ধ্বতন কর্তকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং ডেভেলপমেন্ট জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশের (ডিজেএফবি) সাংবাদিকরা। সংবাদ সম্মেলনে জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২২ এর প্রকল্প পরিচালক মো. দিলদার হোসেন শুমারিতে গণনাকৃত ও পিইসির মাধ্যমে সমন্বয়কৃত মোট জনসংখ্যার তুলনামূলক চিত্র উপস্থাপন করেন।
কম মানুষ বাস করে বরিশালে, বেশি ঢাকা বিভাগে: বাংলাদেশে সব থেকে বেশি মানুষ বসবাস করে ঢাকায় এবং কম বাস করে বরিশাল বিভাগে। বিভাগভিত্তিক জনসংখ্যা পর্যালোচনায়, ঢাকা বিভাগের গণনাকৃত জনসংখ্যা ছিল ৪ কোটি ৪২ লাখ ১৫ হাজার ১০৭ জন; সমন্বয়কৃত জনসংখ্যা হলো ৪ কোটি ৫৬ লাখ ৪৩ হাজার ৯১৫ জন, যা মোট সমন্বয়কৃত জনসংখ্যার ২৬.৮৮ শতাংশ। সবচেয়ে কম জনসংখ্যা বরিশাল বিভাগে, মোট সমন্বয়কৃত জনসংখ্যার ৫.৪৯ শতাংশ। বরিশালে জনসংখ্যা ৯৩ লাখ ২৫ হাজার ৮১৮ জন। রোববার দুপুর ২টায় রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কক্ষে (পরিকল্পনা কমিশন চত্বর, শেরে বাংলা নগর, ঢাকা) বিবিএস এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে এ তথ্য জানিয়েছে। জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশের গণনাকৃত মোট জনসংখ্যা ছিল ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। পোস্ট ইনিউমারেশন চেক) এ (পিইসি) প্রাপ্ত ২ দশমিক ৭৫ শতাংশের প্রেক্ষিতে ৪৬ লাখ ৭০ হাজার ২৯৫ জন যোগ হয়ে দেশের সমন্বয়কৃত মোট জনসংখ্যা হলো ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন। সমন্বয়কৃত মোট জনসংখ্যার ৬৮ দশমিক ৩৪ শতাংশ পল্লীতে এবং ৩১ দশমিক ৬৬ শতাংশ শহরে বাস করে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা ১৫-২১ জুন ২০২২ সময়সীমায় পরিচালনা করা হয়। শুমারি সম্পন্নের মাত্র ১ মাসের মধ্যে ২৭ জুলাই ২০২২ প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশের মাধ্যমে দেশের গণনাকৃত মোট জনসংখ্যার হিসাব দেওয়া হয়। পরিসংখ্যানিক পদ্ধতি ও আন্তর্জাতিক প্রটোকল অনুযায়ী শুমারি সম্পন্নের পর গণনাকালে সৃষ্ট কাভারেজ ও কনটেন্ট ইরোর নিরূপণের জন্য বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) অক্টোবর ২০২২ সময়ে সম্পূর্ণ স্বাধীন ও স্বতন্ত্রভাবে শুমারি পরবর্তী যাচাই পিইসি জরিপ পরিচালনা করে। এছাড়া চট্টগ্রামে ৩ কোটি ৪১ লাখ ৭৮ হাজার ৫৮১ জন, খুলনায় ১ কোটি ৭৮ লাখ ১৩ হাজার ৯৫৭ জন, ময়মনসিংহে ১ কোটি ২৬ লাখ ৩৭ হাজার ৫২৪ জন, রাজশাহী বিভাগে ২ কোটি ৭ লাখ ৯৪ হাজার জন বসবাস করেন। রংপুরে ১ কোটি ৮০ লাখ ও সিলেট বিভাগে ১ কোটি ১৪ লাখ ১৫ হাজার ২১ জন বসবাস করেন। পরিকল্পনা মন্ত্রী এম. এ. মান্নান ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলন। আরও উপস্থিত ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ ড. শাহনাজ আরেফিন এবং বিআইডিএস মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেন। এছাড়াও সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ও বিআইডিএস এর ঊর্ধ্বতন কর্তকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং ডেভেলপমেন্ট জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশের (ডিজেএফবি) সাংবাদিকরা। সংবাদ সম্মেলনে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২১ এর প্রকল্প পরিচালক মো. দিলদার হোসেন শুমারিতে গণনাকৃত এবং পিইসির মাধ্যমে সমন্বয়কৃত মোট জনসংখ্যার তুলনামূলক চিত্র উপস্থাপন করেন।

ট্যাগস :

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

দেশের চূড়ান্ত জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ

আপডেট সময় : ০২:০৩:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ এপ্রিল ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২২ এর প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের মোট জনসংখ্যা ছিল ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। পিইসিতে (পোস্ট ইনিউমারেশন চেক) আরও ৪৬ লাখ ৭০ হাজার ২৯৫ জন যোগ হয়ে দেশের সমন্বয়কৃত মোট জনসংখ্যা হলো ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন। মোট জনসংখ্যার ৬৮ দশমিক ৩৪ শতাংশ পল্লিতে এবং ৩১ দশমিক ৬৬ শতাংশ শহরে বাস করে। গত বছরের ১৫-২১ জুন দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা পরিচালনা করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। শুমারি শেষ হওয়ার এক মাসের মধ্যে ২৭ জুলাই প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশের মাধ্যমে দেশের গণনাকৃত মোট জনসংখ্যার হিসাব দেওয়া হয়। পরিসংখ্যানিক পদ্ধতি ও আন্তর্জাতিক প্রটোকল অনুযায়ী শুমারি সম্পন্নের পর গণনাকালে সৃষ্ট কভারেজ ও কনটেন্ট ইরোর নিরূপণের জন্য বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) গত বছরের অক্টোবরে সম্পূর্ণ স্বাধীন ও স্বতন্ত্রভাবে শুমারি পরবর্তী যাচাই পিইসি জরিপ পরিচালনা করে। এ বিষয়ে রোববার (৯ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে বিবিএস। পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এতে উপস্থিত ছিলন। আরও উপস্থিত ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্যব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন এবং বিআইডিএস মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেন। এছাড়াও ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্যব্যবস্থাপনা বিভাগ, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ও বিআইডিএসের ঊর্ধ্বতন কর্তকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং ডেভেলপমেন্ট জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশের (ডিজেএফবি) সাংবাদিকরা। সংবাদ সম্মেলনে জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২২ এর প্রকল্প পরিচালক মো. দিলদার হোসেন শুমারিতে গণনাকৃত ও পিইসির মাধ্যমে সমন্বয়কৃত মোট জনসংখ্যার তুলনামূলক চিত্র উপস্থাপন করেন।
কম মানুষ বাস করে বরিশালে, বেশি ঢাকা বিভাগে: বাংলাদেশে সব থেকে বেশি মানুষ বসবাস করে ঢাকায় এবং কম বাস করে বরিশাল বিভাগে। বিভাগভিত্তিক জনসংখ্যা পর্যালোচনায়, ঢাকা বিভাগের গণনাকৃত জনসংখ্যা ছিল ৪ কোটি ৪২ লাখ ১৫ হাজার ১০৭ জন; সমন্বয়কৃত জনসংখ্যা হলো ৪ কোটি ৫৬ লাখ ৪৩ হাজার ৯১৫ জন, যা মোট সমন্বয়কৃত জনসংখ্যার ২৬.৮৮ শতাংশ। সবচেয়ে কম জনসংখ্যা বরিশাল বিভাগে, মোট সমন্বয়কৃত জনসংখ্যার ৫.৪৯ শতাংশ। বরিশালে জনসংখ্যা ৯৩ লাখ ২৫ হাজার ৮১৮ জন। রোববার দুপুর ২টায় রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কক্ষে (পরিকল্পনা কমিশন চত্বর, শেরে বাংলা নগর, ঢাকা) বিবিএস এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে এ তথ্য জানিয়েছে। জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশের গণনাকৃত মোট জনসংখ্যা ছিল ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। পোস্ট ইনিউমারেশন চেক) এ (পিইসি) প্রাপ্ত ২ দশমিক ৭৫ শতাংশের প্রেক্ষিতে ৪৬ লাখ ৭০ হাজার ২৯৫ জন যোগ হয়ে দেশের সমন্বয়কৃত মোট জনসংখ্যা হলো ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন। সমন্বয়কৃত মোট জনসংখ্যার ৬৮ দশমিক ৩৪ শতাংশ পল্লীতে এবং ৩১ দশমিক ৬৬ শতাংশ শহরে বাস করে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) দেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা ১৫-২১ জুন ২০২২ সময়সীমায় পরিচালনা করা হয়। শুমারি সম্পন্নের মাত্র ১ মাসের মধ্যে ২৭ জুলাই ২০২২ প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশের মাধ্যমে দেশের গণনাকৃত মোট জনসংখ্যার হিসাব দেওয়া হয়। পরিসংখ্যানিক পদ্ধতি ও আন্তর্জাতিক প্রটোকল অনুযায়ী শুমারি সম্পন্নের পর গণনাকালে সৃষ্ট কাভারেজ ও কনটেন্ট ইরোর নিরূপণের জন্য বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) অক্টোবর ২০২২ সময়ে সম্পূর্ণ স্বাধীন ও স্বতন্ত্রভাবে শুমারি পরবর্তী যাচাই পিইসি জরিপ পরিচালনা করে। এছাড়া চট্টগ্রামে ৩ কোটি ৪১ লাখ ৭৮ হাজার ৫৮১ জন, খুলনায় ১ কোটি ৭৮ লাখ ১৩ হাজার ৯৫৭ জন, ময়মনসিংহে ১ কোটি ২৬ লাখ ৩৭ হাজার ৫২৪ জন, রাজশাহী বিভাগে ২ কোটি ৭ লাখ ৯৪ হাজার জন বসবাস করেন। রংপুরে ১ কোটি ৮০ লাখ ও সিলেট বিভাগে ১ কোটি ১৪ লাখ ১৫ হাজার ২১ জন বসবাস করেন। পরিকল্পনা মন্ত্রী এম. এ. মান্নান ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলন। আরও উপস্থিত ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ ড. শাহনাজ আরেফিন এবং বিআইডিএস মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেন। এছাড়াও সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ও বিআইডিএস এর ঊর্ধ্বতন কর্তকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং ডেভেলপমেন্ট জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশের (ডিজেএফবি) সাংবাদিকরা। সংবাদ সম্মেলনে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২১ এর প্রকল্প পরিচালক মো. দিলদার হোসেন শুমারিতে গণনাকৃত এবং পিইসির মাধ্যমে সমন্বয়কৃত মোট জনসংখ্যার তুলনামূলক চিত্র উপস্থাপন করেন।