ঢাকা ১২:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫

দেড় কোটি টাকার বিল ১৬ হাজার টাকা

  • আপডেট সময় : ০৬:২৯:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪
  • ৩৯ বার পড়া হয়েছে

নাটোর সংবাদদাতা : নাটোর সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর খোলাবাড়িয়া এলাকার একটি ছোট চালকলের এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে এক কোটি ৫২ লাখ টাকার বেশি। তবে আশ্চর্যজনক এই বিল সংশোধন করে দেড় কোটি টাকা কমিয়ে দিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। শুধু তাই নয়, নতুন বিল তৈরি করে গ্রাহকের বাড়ি পৌঁছে দিয়ে দুঃখও প্রকাশ করা হয়েছে। বুধবার (২ অক্টোবর) বিকালে নতুন ওই বিল গ্রাহকের পৌঁছে দেওয়া হয়। তথ্যমতে, এখন ধান থেকে চাল তৈরির পরিবর্তে ভেষজ পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ (গুড়া) করার কাজে এই চালকলটি ব্যবহার করা হয়।
ওই প্রতিষ্ঠানের পরিচালক লক্ষ্মীপুর খোলাবাড়িয়া ইউনিয়নের আমিরগঞ্জের আব্দুর রহিমের ছেলে জালাল উদ্দিন জানান, গত এক বছর ধরে এই চালকলের বিল মাসে ১৫ হাজার টাকার কিছু কম-বেশি আসে। সম্প্রতি ব্যস্ত থাকার কারণে কয়েকদিন তিনি ওই প্রতিষ্ঠানে যেতে পারেননি। সোমবার গেলে তিনি বিদ্যুৎ বিলটি পান। ওই বিলে এক মাসে এসেছে এক কোটি ৫২ লাখ ৫১ হাজার ৩১১ টাকা। বিল পরিষদের সময় ২৪ সেপ্টেম্বর। তিনি জানান, বিষয়টি জানানোর জন্য সদর উপজেলার ফুলবাগান এলাকায় নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে গেলে তার সমস্যার সমাধান না করে উল্টো খারাপ আচরণ করেন বিলিং সহকারীরা। পরে ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজারকে বিষয়টি জানান। বুধবার বিকালে ১৬ হাজার ৬২০ টাকার নতুন বিল তার বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (কারিগরি) মোহাম্মাদ আবু নাসের বলেন, বিলটি সংশোধন করে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এই ভুলের জন্য গ্রাহকের কাছে দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে। যারা ওই ভুল কাজ করেছে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

দেড় কোটি টাকার বিল ১৬ হাজার টাকা
নাটোর সংবাদদাতা : নাটোর সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর খোলাবাড়িয়া এলাকার একটি ছোট চালকলের এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে এক কোটি ৫২ লাখ টাকার বেশি। তবে আশ্চর্যজনক এই বিল সংশোধন করে দেড় কোটি টাকা কমিয়ে দিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। শুধু তাই নয়, নতুন বিল তৈরি করে গ্রাহকের বাড়ি পৌঁছে দিয়ে দুঃখও প্রকাশ করা হয়েছে। বুধবার (২ অক্টোবর) বিকালে নতুন ওই বিল গ্রাহকের পৌঁছে দেওয়া হয়। তথ্যমতে, এখন ধান থেকে চাল তৈরির পরিবর্তে ভেষজ পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ (গুড়া) করার কাজে এই চালকলটি ব্যবহার করা হয়।
ওই প্রতিষ্ঠানের পরিচালক লক্ষ্মীপুর খোলাবাড়িয়া ইউনিয়নের আমিরগঞ্জের আব্দুর রহিমের ছেলে জালাল উদ্দিন জানান, গত এক বছর ধরে এই চালকলের বিল মাসে ১৫ হাজার টাকার কিছু কম-বেশি আসে। সম্প্রতি ব্যস্ত থাকার কারণে কয়েকদিন তিনি ওই প্রতিষ্ঠানে যেতে পারেননি। সোমবার গেলে তিনি বিদ্যুৎ বিলটি পান। ওই বিলে এক মাসে এসেছে এক কোটি ৫২ লাখ ৫১ হাজার ৩১১ টাকা। বিল পরিষদের সময় ২৪ সেপ্টেম্বর। তিনি জানান, বিষয়টি জানানোর জন্য সদর উপজেলার ফুলবাগান এলাকায় নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে গেলে তার সমস্যার সমাধান না করে উল্টো খারাপ আচরণ করেন বিলিং সহকারীরা। পরে ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজারকে বিষয়টি জানান। বুধবার বিকালে ১৬ হাজার ৬২০ টাকার নতুন বিল তার বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (কারিগরি) মোহাম্মাদ আবু নাসের বলেন, বিলটি সংশোধন করে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এই ভুলের জন্য গ্রাহকের কাছে দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে। যারা ওই ভুল কাজ করেছে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

যোগাযোগ

সম্পাদক : ডা. মোঃ আহসানুল কবির, প্রকাশক : শেখ তানভীর আহমেদ কর্তৃক ন্যাশনাল প্রিন্টিং প্রেস, ১৬৭ ইনার সার্কুলার রোড, মতিঝিল থেকে মুদ্রিত ও ৫৬ এ এইচ টাওয়ার (৯ম তলা), রোড নং-২, সেক্টর নং-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০ থেকে প্রকাশিত। ফোন-৪৮৯৫৬৯৩০, ৪৮৯৫৬৯৩১, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৭৯১৪৩০৮, ই-মেইল : [email protected]
আপলোডকারীর তথ্য

দেড় কোটি টাকার বিল ১৬ হাজার টাকা

আপডেট সময় : ০৬:২৯:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪

নাটোর সংবাদদাতা : নাটোর সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর খোলাবাড়িয়া এলাকার একটি ছোট চালকলের এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে এক কোটি ৫২ লাখ টাকার বেশি। তবে আশ্চর্যজনক এই বিল সংশোধন করে দেড় কোটি টাকা কমিয়ে দিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। শুধু তাই নয়, নতুন বিল তৈরি করে গ্রাহকের বাড়ি পৌঁছে দিয়ে দুঃখও প্রকাশ করা হয়েছে। বুধবার (২ অক্টোবর) বিকালে নতুন ওই বিল গ্রাহকের পৌঁছে দেওয়া হয়। তথ্যমতে, এখন ধান থেকে চাল তৈরির পরিবর্তে ভেষজ পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ (গুড়া) করার কাজে এই চালকলটি ব্যবহার করা হয়।
ওই প্রতিষ্ঠানের পরিচালক লক্ষ্মীপুর খোলাবাড়িয়া ইউনিয়নের আমিরগঞ্জের আব্দুর রহিমের ছেলে জালাল উদ্দিন জানান, গত এক বছর ধরে এই চালকলের বিল মাসে ১৫ হাজার টাকার কিছু কম-বেশি আসে। সম্প্রতি ব্যস্ত থাকার কারণে কয়েকদিন তিনি ওই প্রতিষ্ঠানে যেতে পারেননি। সোমবার গেলে তিনি বিদ্যুৎ বিলটি পান। ওই বিলে এক মাসে এসেছে এক কোটি ৫২ লাখ ৫১ হাজার ৩১১ টাকা। বিল পরিষদের সময় ২৪ সেপ্টেম্বর। তিনি জানান, বিষয়টি জানানোর জন্য সদর উপজেলার ফুলবাগান এলাকায় নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে গেলে তার সমস্যার সমাধান না করে উল্টো খারাপ আচরণ করেন বিলিং সহকারীরা। পরে ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজারকে বিষয়টি জানান। বুধবার বিকালে ১৬ হাজার ৬২০ টাকার নতুন বিল তার বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (কারিগরি) মোহাম্মাদ আবু নাসের বলেন, বিলটি সংশোধন করে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এই ভুলের জন্য গ্রাহকের কাছে দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে। যারা ওই ভুল কাজ করেছে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

দেড় কোটি টাকার বিল ১৬ হাজার টাকা
নাটোর সংবাদদাতা : নাটোর সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর খোলাবাড়িয়া এলাকার একটি ছোট চালকলের এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে এক কোটি ৫২ লাখ টাকার বেশি। তবে আশ্চর্যজনক এই বিল সংশোধন করে দেড় কোটি টাকা কমিয়ে দিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। শুধু তাই নয়, নতুন বিল তৈরি করে গ্রাহকের বাড়ি পৌঁছে দিয়ে দুঃখও প্রকাশ করা হয়েছে। বুধবার (২ অক্টোবর) বিকালে নতুন ওই বিল গ্রাহকের পৌঁছে দেওয়া হয়। তথ্যমতে, এখন ধান থেকে চাল তৈরির পরিবর্তে ভেষজ পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ (গুড়া) করার কাজে এই চালকলটি ব্যবহার করা হয়।
ওই প্রতিষ্ঠানের পরিচালক লক্ষ্মীপুর খোলাবাড়িয়া ইউনিয়নের আমিরগঞ্জের আব্দুর রহিমের ছেলে জালাল উদ্দিন জানান, গত এক বছর ধরে এই চালকলের বিল মাসে ১৫ হাজার টাকার কিছু কম-বেশি আসে। সম্প্রতি ব্যস্ত থাকার কারণে কয়েকদিন তিনি ওই প্রতিষ্ঠানে যেতে পারেননি। সোমবার গেলে তিনি বিদ্যুৎ বিলটি পান। ওই বিলে এক মাসে এসেছে এক কোটি ৫২ লাখ ৫১ হাজার ৩১১ টাকা। বিল পরিষদের সময় ২৪ সেপ্টেম্বর। তিনি জানান, বিষয়টি জানানোর জন্য সদর উপজেলার ফুলবাগান এলাকায় নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে গেলে তার সমস্যার সমাধান না করে উল্টো খারাপ আচরণ করেন বিলিং সহকারীরা। পরে ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজারকে বিষয়টি জানান। বুধবার বিকালে ১৬ হাজার ৬২০ টাকার নতুন বিল তার বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (কারিগরি) মোহাম্মাদ আবু নাসের বলেন, বিলটি সংশোধন করে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এই ভুলের জন্য গ্রাহকের কাছে দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে। যারা ওই ভুল কাজ করেছে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।